তাসকিন, শানাকা, হেলসদের নিয়ে যেমন হলো ঢাকা ক্যাপিটালস

ঢাকা ক্যাপিটালস লোগো
ঢাকা ক্যাপিটালস লোগো   © সংগৃহীত

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এখন কড়া নাড়ছে দরজায়। ঘরোয়া এই টুর্নামেন্ট মাঠে গড়াতে আর মাত্র দুই সপ্তাহ বাকি। তবে সময়ের পরিক্রমায় নানা বিতর্কে জড়িয়ে থাকা টুর্নামেন্টকে অনেকেই মজা করে ‘বিতর্ক প্রিমিয়ার লিগ’ও বলেন। সময় বদলায়, আসর বাড়ে, কিন্তু বদলায় না একটাই জিনিস—বিতর্কের ছায়া। অবশ্য, এসব বিতর্ক-সমালোচনা একপাশে রেখে প্রতিবারই ভালো কিছুর স্বপ্ন বোনেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। বিপিএলের জন্য মুখিয়ে থাকেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। ক্রিকেটাররাও অপেক্ষায় থাকেন ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই টুর্নামেন্টের।

বিপিএলের এবারের নিলাম জমজমাট পরিবেশেই হয়েছে। দেশি ১৫৮ ও বিদেশি ২৮৭ ক্রিকেটারের মধ্য থেকে নিজেদের স্কোয়াড গুছিয়ে নেয় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। নিলামে সবচেয়ে বড় চমক ছিলেন নাঈম শেখ, দেশিদের মধ্যে তাকে সর্বোচ্চ ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় দলে নেয় চট্টগ্রাম রয়্যালস। অন্যদিকে বিদেশিদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫৫ হাজার ডলারে দাসুন শানাকাকে দলে ভেড়াল ঢাকা ক্যাপিটালস।

বিপিএলের আসন্ন আসর ঘিরে প্রতিটি দলের দিকে নজর ক্রীড়াপ্রেমীদের। অবশ্য গত ৩০ নভেম্বর নিলাম শেষ হওয়ায় এখন স্পষ্ট, কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি কেমন স্কোয়াড গঠন করেছে এবং কোন দল কতটা শক্তিশালী। নিলামের পর ৬ দলের চূড়ান্ত খেলোয়াড় তালিকা, ব্যাটিং–বোলিং শক্তিমত্তা, সম্ভাব্য একাদশ এবং সামগ্রিক প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনায় আজ থাকছে ঢাকা ক্যাপিটালস।

আরও পড়ুন: রংপুর রাইডার্সকে কি ‘মিনি জাতীয় দল’ বললে ভুল হবে?

নিলামে চমক দেখায় ঢাকা ক্যাপিটালস। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও শামীম হোসেনের মতো প্রতিভাবান অলরাউন্ডারদের দলে ভিড়িয়ে স্কোয়াডকে শক্তিশালী করে রাজধানীর দলটি। ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই দুর্দান্ত এই দুই অলরাউন্ডার। তাদের ওপর আস্থা রেখে মিডল-অর্ডারের পাশাপাশি শেষ দিকেও স্থিতিশীলতা খুঁজবে ঢাকা, সেই সঙ্গে বোলিং আক্রমণেও বৈচিত্র্য যোগ করতে জুড়ি নেই তাদের।

পেস বোলিং অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিন জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ নন, বিপিএলের ১১তম আসরেও একাদশে আসা-যাওয়ার মিছিলেই ছিলেন। তবে যখন সুযোগ পেয়েছেন, তখনই নিজের সেরাটা নিংড়ে দিয়েছেন। এ ছাড়া একাদশে সুযোগ পেলেও ব্যাট হাতে নামার খুব একটা সুযোগ হয় না তার। বিপিএল কিংবা জাতীয় দল; সবক্ষেত্রেই সাত কিংবা আটে ব্যাটিংয়ে তাকে নামায় দলগুলো। তবু তিনি কেন অনন্য, সবশেষ আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নেমেই প্রমাণ দিয়েছেন। ২ চার আর এক ছক্কায় মাত্র ৭ বলে ১৭ রানের অপরাজিত ইনিংসে দলকে সিরিজ হারের লজ্জায় থেকেও উৎরে দেন।

সাইফউদ্দিন বিপিএলেও বেশ কার্যকরী। ইনজুরিপ্রবণ এই অলরাউন্ডার ৪টি ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে ৬ আসরে ৩৪ বার ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন। ব্যাট হাতে ৩৩৩ রানের পাশাপাশি ৬৬ ইনিংসে বল হাতে ৮৪ উইকেট নিজের ঝুলিতে পুরেছেন। সবমিলিয়ে দলীয় প্রয়োজনে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে আউটস্ট্যান্ডিং এক ম্যান তিনি।

আরেক অলরাউন্ডার শামীম সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ। এক-দুটি সিরিজ ছাড়া প্রতিনিয়তই আস্থার প্রতিদান দিচ্ছেন। বিপিএলেও তার ব্যাটে দারুণ সব ইনিংসের দেখা মেলে। আক্রমণাত্মক বাঁহাতি এই ব্যাটার টি-টোয়েন্টিতে দ্রুত রান তুলতে পারেন। তার ব্যাটিং স্টাইল অনেকটা '৩৬০ ডিগ্রি'-এর মতো। 

ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টের ৪টি আসরে ৪২ ছক্কা আর ৭৫ বাউন্ডারির ফুলঝুড়িতে ৪৪ ইনিংসে ২৩ দশমিক ৭৮ গড়ে ৮৮৮ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। সেই সঙ্গে তার সাহসী ফিল্ডিংয়েও মন্ত্রমুগ্ধ ক্রীড়াপ্রেমীরা। তার বিচিত্র অফ-স্পিনও ক্যাপিটালস শিবিরে বাড়তি মাত্রা যোগ করবে। যদিও বল হাতে ৮ ইনিংসে বিপিএলে তার শিকার মাত্র দুই উইকেট।

মিডল-অর্ডারে মোহাম্মদ মিঠুন এবং সাব্বির রহমানের মতো পরীক্ষিত ব্যাটার থাকায় ঢাকার ব্যাটিং গভীরতাও বেশ। তাদের আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা, ঘরোয়া মঞ্চে ধারাবাহিকতা এবং পরিস্থিতি বোঝার সক্ষমতা ব্যাটিং লাইনআপে বাড়তি দৃঢ়তা যোগাবে।

দীর্ঘদিন ধরে মিডল–অর্ডারের পরিচিত মুখ মিঠুন। টি–টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার বেশি দূর না এগোলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে তার পারফরম্যান্স বেশ উজ্জ্বল, টি–টোয়েন্টি ফরম্যাটে প্রায় ৪ হাজারের কাছাকাছি রানই ধারাবাহিকতার দৃষ্টান্ত। পরিস্থিতি অনুযায়ী ইনিংস গড়তে পারেন, আবার প্রয়োজন হলে আক্রমণাত্মক খেলাতেও পিছপা হন না গত আসরে চট্টগ্রামের কিংসের অধিনায়কত্ব সামলানো মিঠুন। বিপিএলের সবকটি আসর মাতানো মিঠুন ২৪ দশমিক ৭৬ গড়ে ১১২ ইনিংসে ২ হাজার ৩৫৩ রান করেছেন। উইকেটের পেছনেও তার জুড়ি নেই।

অন্যদিকে সাব্বিবের উপস্থিতিও মিডল–অর্ডারে আক্রমণাত্মক মনোভাব যোগ করবে। একটা সময়ে জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন। যদিও নানা বিতর্কে ২২ গজে তার উপস্থিত ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল। তবে বিপিএলের গত আসরে ঢাকা ক্যাপিটালসের জার্সিতেই প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখেন। একই সঙ্গে এখনও জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বমঞ্চ মাতানোর স্বপ্ন জিইয়ে রেখেছেন। টি–টোয়েন্টি ফরম্যাটে তার দ্রুত রান করার ক্ষমতা এবং শেষের দিকে ইনিংসকে টেনে নেওয়ার দক্ষতা যেকোনো দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। বিপিএলে ২২ দশমিক ১৭ গড়ে ৯৭ ইনিংসে দুই হাজার ছুঁইছুঁই রান তার ব্যাটে। ৮৯ ছক্কার সঙ্গে ১৪২ বাউন্ডারিতে ৬ ফিফটির পাশাপাশি ২০১৬-১৭ আসরে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারও দেখায় তার ব্যাটিং শৈলী।

অন্যদিকে স্পিন আক্রমণে নেতৃত্ব দিচ্ছেন অভিজ্ঞ তাইজুল ইসলাম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজেকে বারবার প্রমাণ করা এই স্পিনার টেস্টে লাল-সবুজের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। তার ধারাবাহিক লাইন–লেংথ, টার্ন করানোর সামর্থ্য যেকোনো প্রতিপক্ষের জন্য হুমকিই। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই ফরম্যাট কিংবা বিপিএলে বরাবরই আন্ডাররেটেট তাইজুল। ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টের সবকটি আসরে সুযোগ পেলেও মাত্র ৭৭ ইনিংসে বোলিংয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন, যেখানে তার শিকার ৬১ উইকেট। আর ব্যাট হাতে ৩০ ইনিংসে ১৮৮ রান করেছেন।

ফিনিশার হিসেবে আছেন নাসির হোসেন। একসময়ে জাতীয় দলের নির্ভরযোগ্য মিডল–অর্ডার এই ব্যাটার অভিজ্ঞতা ও স্বাভাবিক ফিনিশিং দক্ষতায় বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারেন। চাপের মুহূর্তে ঠাণ্ডা মাথায় ম্যাচ বের করে নেওয়া, দ্রুত রান তোলার ক্ষমতা এবং ম্যাচের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার অভিজ্ঞ নাসির। তবে নারীঘটিত নানা বিতর্কে জর্জরিত এই ব্যাটার বিপিএলে ৬৮ ইনিংসে এক হাজার ৪৫১ রানের পাশাপাশি ৫৩ উইকেটের মালিক।

অলরাউন্ডার দাসুন শানাকার উপস্থিতি ঢাকার শক্তি আরও বহুগুণ বাড়িয়েছে। এবারের আসরে বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় তিনিই। দ্রুত রান তোলার দক্ষতার জন্য সুপরিচিত এই লঙ্কান। তার রাইট–আর্ম মিডিয়াম পেস বোলিং দলকে অতিরিক্ত সুবিধাও দেবে। মিডল–অর্ডারে ভারসাম্য, লেট–অর্ডারে দুর্দান্ত ফিনিশিং মিলিয়ে শানাকা ঢাকার জন্য হতে পারেন ‘এক্স–ফ্যাক্টর’।

যদিও নিলামের আগেই দল গোছানোর কৌশলে এগিয়ে ছিল ঢাকা। সরাসরি চুক্তিতে পেসার তাসকিন আহমেদ এবং জাতীয় টি–টোয়েন্টি দলের সহ–অধিনায়ক সাইফ হাসানকে স্কোয়াডে ভেড়ায় তারা। 

জাতীয় দলের পেস ইউনিটের নেতা তাসকিন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ধারাবাহিকতার সঙ্গে ম্যাচ ম্যানেজমেন্টেও বেশ দক্ষ। নতুন বলে সুইং, পুরোনো বলে রিভার্সে অনন্য এক প্যাকেজ। বিশেষ করে পাওয়ারপ্লে ও ডেথ ওভারে তাসকিনের অভিজ্ঞতা ঢাকার পেস আক্রমণকে শিরোপার লড়াইয়ে এগিয়ে রাখবে। বিপিএলে ৮৯ ইনিংসে ৮ ইকোনমিতে তার শিকার ১২৭ উইকেট। ব্যাট হাতেও ছক্কার ঝড় তুলতে পারেন ঢাকা এক্সপ্রেস।

অন্যদিকে বর্তমানে অন্যতম ধারাবাহিক পারফর্মার হিসেবে পরিচিত সাইফ। টপ-অর্ডারের পাশাপাশি মিডল-অর্ডারে মানিয়ে নেওয়ার মানসিকতা, প্রয়োজনে ইনিংস লম্বা করতে পারার সঙ্গে টি–টোয়েন্টির গতির সঙ্গেও দ্রুতই মানিয়ে নিতে পারেন। ক্যারিয়ারের শুরুতে টেস্ট ক্রিকেটারের তমকা জুটলেও বিপিএলে ২৬ ইনিংসে ২১ দশমিক ৪৮ গড়ে ৫৩৭ রান এসেছে তার ব্যাটে। ঘরোয়া এই ফরম্যাটে তিনবার বল হাতে নিয়ে ম্যাজিক্যাল কিছু না দেখাতে পারলেও সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় দলের জার্সিতে স্পিন বিষে তারকা ব্যাটারদের নাস্তানাবুদ করেছেন।

অভিজ্ঞতা ও তারকাবহুল স্কোয়াডের ভিড়ে তরুণদেরও দিকেও বাড়তি নজর ঢাকার। উদীয়মান বেশ কয়েকজনকেই নিলাম থেকে ভেড়ায় রাজধানীর দলটি। সম্ভাবনাময় উইকেটকিপার ব্যাটার ইরফান শুক্কুরের পাশাপাশি তরুণ আব্দুল্লাহ আল মামুন, পেস আক্রমণে উঠতি প্রতিভা মারুফ মৃধার পাশাপাশি আরেক উদীয়মান পেসার তোফায়েল আহমেদও লাইন–লেংথ মেনে বোলিংয়ে বেশ কার্যকরী।

বিদেশি কোটায় আফগান তারকা জুবাইদ আকবরি মিডল–অর্ডারে দ্রুত রান তুলতে পারেন। বিপিএলে গেল আসরে একটি ম্যাচে সুযোগ পেয়ে ২৩ রান করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া সরাসরি চুক্তিতে ইংলিশ ব্যাটার অ্যালেক্স হেলস এবং পাকিস্তানি তারকা উসমান খান নেয় ঢাকা। চাপের মুহূর্তে ইনিংস গড়ার দক্ষতা বেশ তাদের। এই তিনজনের উপস্থিতি দলের মিডল ও লেট অর্ডারকে আরও ভারসাম্যপূর্ণ করবে। তবে কতদিন রাজধানীর দলটিকে তারা সার্ভিস দিতে পারবেন, তা নিয়েই নানা প্রশ্ন থাকছে!

আছেন পাকিস্তানি ইমাদ ওয়াসিমও। তবে এরই মধ্যে দ্য গ্রিন ম্যানদের রাডারের বাইরে থাকা এই অলরাউন্ডারের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স মোটেই সুবিধাজনক নয়। বিপিএলে দুটি ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেললেও ব্যাট-বল কোনো বিভাগেই চমক জাগানিয়া পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি। ৩৭ ছুঁইছুঁই এই অলরাউন্ডার ১৩ ম্যাচের ৭ ইনিংসে ৬৩ রানের পাশাপাশি বল হাতে ১৪ উইকেট আছে তার।

রাজধানীর দলটির এবারই প্রথমবার বিপিএলে খেলবেন ওডেন স্মিথ। বিপিএলে প্রথম হলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে নিয়মিত মুখ ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার। আইপিএল, পিএসএল, বিগ ব্যাশ, আইএলটি-২০, এসএ-২০ এর মতো আসরগুলোতে পদচারণা তার।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ২৭টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২৭ উইকেট শিকার করেছেন তিনি। এ ছাড়া টি-টোয়েন্টিতে ১০১ ইনিংসে ১০১ উইকেট তার ঝুলিতে। অবশ্য ব্যাট হাতেও বেশ কার্যকরী এই ক্যারিবীয়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১৩৯ দশমিক ৮৫ স্ট্রাইক রেটে ২৭ ইনিংসে ১৯২ রান করেছেন। একইসঙ্গে টি-টোয়েন্টিতে ৭৬ ইনিংসে ৮১৮ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে।

সবমিলিয়ে সম্ভাবনাময় তরুণদের সুযোগ দিলেও দলীয় মূল কাঠামো অভিজ্ঞদের ঘিরেই গড়ে তোলা হয়েছে। সব মিলিয়ে বলা যায়, তারুণ্যের দাপটের মাঝেও ঢাকা ক্যাপিটালস এখনো বুড়োদের অভয়স্থল। কেননা, নাসির থেকে সাব্বির-তাইজুল কিংবা মোহাম্মদ মিঠুন; বিদেশি কোঠায় ইমাদ ওয়াসিম আর ওডেন স্মিথ; সবাই যেন নিজেদের হারিয়ে খুঁজতে বিপিএলকেই বেছে নিয়েছেন।

ঢাকা ক্যাপিটালস স্কোয়াড: তাসকিন আহমেদ, সাইফ হাসান, উসমান খান, অ্যালেক্স হেলস, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোহাম্মদ মিঠুন, তাইজুল ইসলাম, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, তোফায়েল আহমেদ, ইরফান শুক্কুর, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মারুফ মৃধা, জায়েদ উল্লাহ, মইনুল ইসলাম, দাসুন শানাকা, জুবাইরউল্লাহ আকবরী, ইমাদ ওয়াসিম, ওডেন স্মিথ, জিয়া শরিফি।  

প্রধান কোচ: টবি র‍্যাডফোর্ড


সর্বশেষ সংবাদ

×
  • Application Deadline
  • December 17, 2025
  • Admission Test
  • December 19, 2025
APPLY
NOW!
GRADUATE ADMISSION
SPRING 2026!
NORTH SOUTH UNIVERSITY
Center of Excellence