মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস চূড়ান্ত
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৭:০৩ PM , আপডেট: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৮:১১ PM
২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা সিলেবাস চূড়ান্ত করা হয়েছে। সম্পূর্ণ সিলেবাসের আলোকেই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসেই মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে। আগামী ১০ মার্চ পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা। আর আগামী ১ এপ্রিল এমবিবিএস ও ২২ এপ্রিল বিডিএস এর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার সন্ধ্যায় বিষয়টি দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. আবু ইউসুফ ফকির। তিনি বলেন, আগামী ১ এপ্রিল এমবিবিএস আর ২২ এপ্রিল বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা হবে। পরীক্ষা সম্পূর্ণ সিলেবাসের আলোকেই অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীরা যা পড়েছে তার ওপরেই ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা: উপাচার্য
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সময় জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, এটি সঠিক মনে নেই। তবে ২৪-২৮ তারিখের মধ্যে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। ১০ মার্চ পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন। শিগগিরই ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলেও জানান তিনি।
এর আগে গত ১৭ জানুয়ারি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত এক সভায় আগামী ১ এপ্রিল এমবিবিএস ও ২২ এপ্রিল বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষা জুন-জুলাইয়ে আয়োজনের পরিকল্পনা
সেদিন সভা শেষে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. আবু ইউসুফ ফকির দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেছিলেন, এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সংক্রান্ত দিক নির্দেশনা খুব দ্রুতই প্রকাশ করা হবে।
প্রসঙ্গত, করোনা মহামারীর মধ্যে গত বছরের ২ এপ্রিল সারাদেশে একযোগে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সেবার ৩৭টি সরকারি মেডিকেলে ৪ হাজার ৩৫০টি আসনের বিপরীতে ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭৪ জন ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আবেদন করেছিলেন। পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন ১ লাখ ১৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী। ভর্তি পরীক্ষার একদিন পর ৪ এপ্রিল ফল প্রকাশ করা হয়। এতে পাস করেন ৪৮ হাজার ৪৮ হাজার ৯৭৫ জন।