‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কাজ করছে চুয়েট: ভিসি

চুয়েটের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চুয়েটের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন  © সংগৃহীত

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, দক্ষ ও নব জ্ঞানের অধিকারী ছাত্র-ছাত্রী তৈরি; নতুন, নতুন জ্ঞান সৃষ্টি ও জনকল্যাণমূলক গবেষণাই হচ্ছে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান কাজ। গবেষণা ক্ষেত্রে আমাদের চুয়েট নিজস্ব অবস্থান থেকে অবদান রেখে যাচ্ছে। সরকারের রূপকল্প-২০৪১ অনুসরণে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে আমরা নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছি।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ২০২২’ উদযাপন উপলক্ষে দেয়া প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

চুয়েট উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা চুয়েটে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে দেশের প্রথম ‘শেখ কামাল আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর’ তৈরি ও উদ্বোধন করেছেন। আমরা আশা করব, ইনকিউবেটরের সুবিধাগুলোকে কাজে লাগিয়ে আমাদের দেশের ও চুয়েটের তরুণ প্রজন্ম অনলাইনে সুদক্ষ হবেন।

 

এই প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির অধীনে ১৯৬৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর ‘চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ’ হিসেবে যাত্রা শুরু হয়েছিল। ১৯৮৬ সালের ১ জুলাই স্বায়ত্বশাসিত ‘বিআইটি, চট্টগ্রাম’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিলো। পরে ২০০৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে।

আরও পড়ুন: চুয়েট থেকে দীপ্তর ইন্টেলে যাওয়ার গল্প

বর্তমানে ১২টি বিভাগে ৯২০টি সাধারণ আসন এবং আদিবাসী ও অন্যান্য কোটার ১১টি আসনসহ মোট ৯৩১ আসন রয়েছে। চুয়েটে ৬ হাজার ২০০ জন ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা করছেন। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ ১০০ জন পিএইচডি ডিগ্রীধারী শিক্ষক রয়েছেন। মোট শিক্ষক রয়েছেন ৩৪০ জন। কর্মকর্তা ও  কর্মচারী আছেন ৫৯৫ জন।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনে সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের প্রধান বক্তা একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ, কবি, সাংবাদিক এবং আবুল ফজলের ছেলে, আবুল মোমেনের হাতে চুয়েটের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুনীল ধর, পুরকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মইনুল ইসলাম, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল হাছান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডিন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।


সর্বশেষ সংবাদ

×
  • Application Deadline
  • December 17, 2025
  • Admission Test
  • December 19, 2025
APPLY
NOW!
GRADUATE ADMISSION
SPRING 2026!
NORTH SOUTH UNIVERSITY
Center of Excellence