আদাবরে পুলিশকে কোপানোর ঘটনায় আটক ১০২

রাজধানীর আদাবরে ১০২ আটক
রাজধানীর আদাবরে ১০২ আটক  © সংগৃহীত

রাজধানীর আদাবরের সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় পুলিশ সদস্য আল-আমিনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে তিনটার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এ কে এম মেহেদী হাসান।

তিনি জানান, আদাবর হাউজিং এলাকায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০২ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযান চলছে যৌথ বাহিনীর সহায়তায়। যাচাই-বাছাই শেষে ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করা হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এর আগে সোমবার রাতে আদাবরের সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায় একটি কিশোর গ্যাং। এতে গুরুতর আহত হন পুলিশ সদস্য আল-আমিন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

স্থানীয়রা জানান, রাত ১১টার দিকে সুনিবিড় হাউজিংয়ের একটি গ্যারেজে পুলিশের অভিযান চলাকালে ‘কবজি কাটা’ কিশোর গ্যাং চক্রের মূল হোতা জনি ও রনি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্য আল-আমিনকে তারা কুপিয়ে ভয়াবহভাবে জখম করে। সঙ্গে থাকা আরও কয়েকজন সদস্য সরে যেতে পারলেও আল-আমিন রক্ষা পাননি।

হামলায় আরও জড়িত ছিল কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য নাজির, ওসমান, দাঁতভাঙ্গা সুজন, কবজি কাটা হৃদয় এবং গাঁজা ব্যবসায়ী রাজু।

স্থানীয়দের ভাষ্য, মোহাম্মদপুর-আদাবর এলাকায় ত্রাস হিসেবে পরিচিত ‘কবজি কাটা’ গ্যাংয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছে জনি ও রনি। তারা আদাবর-১০ নম্বর এলাকার বালুর মাঠকে ঘাঁটি বানিয়ে পুরো এলাকাজুড়ে নিয়ন্ত্রণ চালায়। এ গ্যাংয়ের সাবেক প্রধান কবজি কাটা আনোয়ার বর্তমানে জেল হাজতে থাকলেও, তার হয়ে জনি-রনিরা এখন পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে।

স্থানীয়দের আরও অভিযোগ, এই গ্যাং সদস্যরা অতীতেও একাধিকবার হামলা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িয়েছে। প্রশাসন তাদের গ্রেপ্তার করলেও অল্প সময়ের মধ্যেই জামিনে বেরিয়ে এসে পুনরায় একই অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয়দের দাবি, এই গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

রাজধানীর আদাবরের সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় পুলিশ সদস্য আল-আমিনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে তিনটার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এ কে এম মেহেদী হাসান।

তিনি জানান, আদাবর হাউজিং এলাকায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০২ জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযান চলছে যৌথ বাহিনীর সহায়তায়। যাচাই-বাছাই শেষে ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করা হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এর আগে সোমবার রাতে আদাবরের সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায় একটি কিশোর গ্যাং। এতে গুরুতর আহত হন পুলিশ সদস্য আল-আমিন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

স্থানীয়রা জানান, রাত ১১টার দিকে সুনিবিড় হাউজিংয়ের একটি গ্যারেজে পুলিশের অভিযান চলাকালে ‘কবজি কাটা’ কিশোর গ্যাং চক্রের মূল হোতা জনি ও রনি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্য আল-আমিনকে তারা কুপিয়ে ভয়াবহভাবে জখম করে। সঙ্গে থাকা আরও কয়েকজন সদস্য সরে যেতে পারলেও আল-আমিন রক্ষা পাননি।

হামলায় আরও জড়িত ছিল কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য নাজির, ওসমান, দাঁতভাঙ্গা সুজন, কবজি কাটা হৃদয় এবং গাঁজা ব্যবসায়ী রাজু।

স্থানীয়দের ভাষ্য, মোহাম্মদপুর-আদাবর এলাকায় ত্রাস হিসেবে পরিচিত ‘কবজি কাটা’ গ্যাংয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছে জনি ও রনি। তারা আদাবর-১০ নম্বর এলাকার বালুর মাঠকে ঘাঁটি বানিয়ে পুরো এলাকাজুড়ে নিয়ন্ত্রণ চালায়। এ গ্যাংয়ের সাবেক প্রধান কবজি কাটা আনোয়ার বর্তমানে জেল হাজতে থাকলেও, তার হয়ে জনি-রনিরা এখন পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে।

স্থানীয়দের আরও অভিযোগ, এই গ্যাং সদস্যরা অতীতেও একাধিকবার হামলা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িয়েছে। প্রশাসন তাদের গ্রেপ্তার করলেও অল্প সময়ের মধ্যেই জামিনে বেরিয়ে এসে পুনরায় একই অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয়দের দাবি, এই গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।


সর্বশেষ সংবাদ