বিপিএলে জিরো টলারেন্স নীতিতে অটল বিসিবি সভাপতি

বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল  © সংগৃহীত

চলতি বছরের ডিসেম্বরেই মাঠে গড়াতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১২তম আসর। এর আগে অবশ্য আগামী ১৭ নভেম্বর হবে প্লেয়ার্স ড্রাফট, আর ফাইনাল অনুষ্ঠিত হতে পারে ১৬ জানুয়ারি। মূলত ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই এমন সম্ভাব্য সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল।

তবে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে গত আসরের ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযুক্ত কিছু ক্রিকেটার। এবারের আসরে তারা অংশ নিতে পারবেন কি না, তা নিয়ে ক্রিকেট মহলে চলছে নানান জল্পনা-কল্পনা। এ বিষয়ে অবশ্য সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল।

বুলবুল জানান, ‘আমরা এক চুলও নড়িনি। কোনো রিপোর্ট গায়েব করে দিয়েছি- সেরকম কিছু নেই। এটার আউটকাম, শাস্তি, মওকুফ- যা আছে তারা নেবে, আমরা তাদের পূর্ণ এখতিয়ার দিয়েছি। একটি কমিটি কাজ করছে। যেহেতু কাজ চলছে, এ সময় আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না। নামগুলো তো আমি বলতে পারব না। তবে তারা কাজ করছে।’

আরও পড়ুন : জাতীয় জুডো প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জয় ঢাবি শিক্ষার্থী অবনিকার 

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবিপ্রধান বলেন, ‘বিসিবির স্ট্যান্ড জিরো টলারেন্স প্রক্রিয়ার মধ্যেই আছি। ওই টাইম ফ্রেম, ওটার মধ্যে হয়ত পড়ে যাবে। যারা কাজ করছে তাদের আমরা প্রভাবিত করছি না। (নারী ডিরেক্টর বিসিবিতে আসা প্রসঙ্গে) উইমেন ক্রিকেট সবসময় অবহেলিত মনে হয়। ৭ তারিখ প্রেসিডেন্ট হয়ে প্রেস কনফারেন্সে বলেছিলাম, আমাদের মহিলা ডিরেক্টর নেই, মহিলা উইংয়ে মহিলা নেই। আমাদের টার্গেট আছে। কন্সটিটিউশন চেঞ্জ করার ক্ষমতা আমার নেই। চেঞ্জ করা গেলে আমি খুব খুশি হবো যদি নারী পরিচালক কয়েকজন আসে। আমরা যেসব কোর্স করাব- এক্স্যাক্টলি এই শব্দ ইউজ করেছিলাম- জেন্ডার ইকুইলিটি।’


সর্বশেষ সংবাদ