বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ © সংগৃহীত
এ যেন বাংলাদেশের ব্যাটারদের আসা–যাওয়ার মিছিলই। দলীয় এক শ' রানে কেবল ১ উইকেট হারানো বাংলাদেশ ৫ রান যোগ করতেই ৭ উইকেট খুইয়ে ফেলেছে। নাজমুল হোসেন শান্ত রান-আউট হওয়ার পর একে একে ফিরেছেন— লিটন দাস, তানজিদ হাসান, তাওহীদ হৃদয়, মেহেদী হাসান মিরাজ, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ। এতে হারের শঙ্কাতেই পড়ে গেছে টাইগাররা।
শ্রীলঙ্কার চ্যালেঞ্জিং পুঁজির জবাবে শুরুটা ভালোই করেছিলেন পারভেজ হোসেন ইমন। তবে ঠান্ডা মেজাজে উইকেটে থিতু হতে পারেননি। ফলে, দুই অঙ্ক পেরিয়েই থামেন এই ওপেনার। ওয়ানডে অভিষেকে ১৬ বল মোকাবিলায় ৩ বাউন্ডারিতে ১৩ রান করেন ইমন। এতে দলীয় ২৯ রানে ভেঙেছে ওপেনিং জুটি।
এরপর জুটি গড়েন তানজিদ তামিম ও নাজমুল হোসেন শান্ত। তাদের ৭১ রানের জুটি ভেঙেছে শান্তর রান-আউটে। ডিপ মিড-উইকেটে ঠেলে দুই রান নিতে গিয়ে ভুল করে বসেন শান্ত, ২ চারে ২৬ বলে ২৩ রান করে ফেরেন টপ-অর্ডার এই ব্যাটার।
শান্ত আউট হওয়ার পরই যেন বাংলাদেশকে মড়ক ধরে বসে। দ্রুতই সাজঘরের পথ ধরেন আরও তিন ব্যাটার। রানের খাতা খোলার আগেই হাসারাঙ্গার বলে এলবিডব্লিউ হন লিটন দাস।
দুই বল পরে সাজঘরে ফেরেন তামিমও। ৯ চার আর ১ ছক্কায় ৬১ বলে ৬২ রানের ইনিংস খেলেন বাঁ-হাতি এই ওপেনার। এরপর কামিন্দু মেন্ডিসের বলে বোল্ড হন তাওহীদ হৃদয়। হাসারাঙ্গার ঘূর্ণিতে মেহেদী হাসান মিরাজ-ও এলবিডব্লিউ ০ রানে। তাসকিনও রানের খাতা খুলতে পারেননি।