ডুসাবের সভাপতি হাবিব ও সম্পাদক আজিজুল
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ PM , আপডেট: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ PM
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) অধ্যয়নরত চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত সংগঠন ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস’ অ্যাসোসিয়েশন অব বাঁশখালী (ডুসাব) এর সাধারণ নির্বাচন-২০২৪ এ সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষার্থী মো. হাবীব উল্লাহ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আজিজুল হক।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়টির বিজনেস ফ্যাকাল্টির এমবিএ ভবনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১১টি পদে ২২ জনকে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করেন ডুসাবের বর্তমান সদস্যরা।
এতে সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আরকানুল ইসলাম রুপক, কাইছার উদ্দীন, দিলুয়ারা আক্তার ভাবনা। এছাড়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে মিরাজ উদ্দীন সিফাত, মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম, সাজ্জাদুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মাসুম আব্দুল্লাহ, মোহাম্মদ আবুল মুফতুহাত ও আবু তৈয়ব।
অর্থ সম্পাদক হিসেবে মোহাম্মদ মিনহাজ, দপ্তর সম্পাদক হিসেবে মনির উদ্দীন, প্রচার সম্পাদক হিসেবে আসিফুল ইসলাম, প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে আবু ইউসুফ, ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে আজিজুর রহমান মানিক, ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক হিসেবে মিনহাজুল ইসলাম ও উম্মে সাদিয়া মারগুবা, কার্যকরী সদস্য হিসেবে মো. ইমরুল ফয়েজ রাফসান, মুহাম্মদ জুনাইদ, ইমজিয়াজ মো. ইরফান ও মো. খলিল উল্লাহ ফারহান নির্বাচিত হয়েছেন।
ডুসাবকে একটি গণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক, গতিশীল, স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিতামূলক মডেল সংগঠনে দাঁড় করানোই নবনির্বাচিত কমিটির অন্যতম এজেন্ডা বলে মত প্রকাশ করেছেন সদ্য নির্বাচিত সভাপতি মো. হাবীব উল্লাহ। ছাত্রদের কল্যাণে কাজ করতে এই কমিটি বদ্ধপরিকর বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত আজিজুল হক বলেন, আমি যতক্ষণ পর্যন্ত আপনাদের যৌক্তিক অধিকারের পক্ষে ও ন্যায়ের পথে থাকবো ততক্ষণ আমি আপনাদের সেক্রেটারি। আর যদি আমার মধ্যে আর্থিক অস্বচ্ছতা ও কর্তৃত্বপরায়ণ মনোভাব চলে আসে আমাকে ভুল ধরিয়ে দিবেন এবং আমি স্বেচ্ছায় দায়িত্ব ছেড়ে দিব ইনশাআল্লাহ।
এর আগে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ডুসাবের নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ঢাবির ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মো. জামশেদের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি নির্বাচন পরিচালনা পরিষদ গঠন করা হয়। পরিষদের অপর দুই সদস্য ছিলেন অ্যাডভোকেট তারেক আবদুল্লাহ ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল হাসনাত।