ছাত্রলীগের সম্মেলন পিছিয়ে ৮ ডিসেম্বর

  © লোগো

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম কেন্দ্রীয় সম্মেলন পিছিয়ে ৮ ডিসেম্বর নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। একইসঙ্গে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন পিছিয়ে গেছে ১৫ ডিসেম্বর।

তবে মহিলা লীগের সম্মেলন আগের সূচি অনুযায়ী ২৬ নভেম্বরই হবে। এরপর আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন বসবে আগামী ২৪ ডিসেম্বর।

এর আগে ৩ ডিসেম্বর ছাত্রলীগ এবং ৯ ডিসেম্বর যুব মহিলা লীগের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হলেও আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফরের কারণে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হল।

আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শিডিউল না থাকার কারণে ৩ ডিসেম্বেরর পরিবর্তে ৮ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের এবং ৯ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ১৫ ডিসেম্বর যুব মহিলা লীগের সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

আগামী ২৯ নভেম্বর রাষ্ট্রীয় সফরে জাপান যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আর ফিরবেন ৩ ডিসেম্বর। 

২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের সর্বশেষ জাতীয় সম্মেলন হয়েছিল। নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন ছাড়াই শেষ হয় ওই সম্মেলন। এর আড়াই মাস পর ৩১ জুলাই আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভনকে সভাপতি এবং গোলাম রাব্বানীকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি চূড়ান্ত করেন।

পরে চাঁদাবাজির অভিযোগে সমালোচনার মুখে থাকা শোভন ও রাব্বানীকে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর ছাত্রলীগের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তখন ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয় প্রথম সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়কে।

ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। পরে ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তাদের সভাপতি ও সাধারাণ সম্পাদক করা হয়।


সর্বশেষ সংবাদ