দেশের প্রত্যেকটি অঙ্গনে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত গল্প সমাপ্ত করতে হবে

  © টিডিসি ফটো

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজে ভার্চুয়াল শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার ১১.১৫ মিনিটে ১৫ আগস্টে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালনের মাধ্যমে সভার কার্যক্রম শুরু করা হয়।

প্রতিবার শোক দিবসের আয়োজন ঘটা করে পালন করলেও এবার করোনা মহামারির কারণে অনলাইনে আয়োজন করা হয়। তবে সকালে কলেজে জাতীয় পতাকা অর্ধণমিত করাসহ কালো ব্যাচ পরিধানের সংক্ষিপ্ত কর্মসূচি শেষ হয়।

সভার আয়োজক কমিটির সদস্য ও কলেজের পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক গালিব হোসেনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আশরাফ হোসেন, উপাধ্যক্ষ ড. মোসা. আবেদা সুলতানা, সরকারি তিতুমীর কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক মালেকা আক্তার বানু প্রমুখ।

অনলাইন শোকসভায় যুক্ত হয়ে তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আশরাফ হোসেন বলেন, ১৫ আগস্টের ঘৃণ্য অপরাধকে ধিক্কার জানানোর মধ্যেই আমাদের সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। এমন অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে সবার সোচ্চার জোরালো করতে হবে। কেননা, সুযোগ পেলেই স্বাধীনতা বিরোধী দুষ্কৃতকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

অনুষ্ঠানে কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. মোসা. আবেদা সুলতানা বলেন, শিক্ষাঙ্গন থেকে শুরু করে দেশের প্রত্যেকটি অঙ্গনে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত গল্পটা সমাপ্ত করতে হবে। এজন্য যুগপৎভাবে কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে জিইয়ে রেখে কঠিন পরিস্থিতিকে পাড়ি হবে।

অনুষ্ঠানে জাতির পিতার হত্যার পেছনের কুশীলবদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিপন মিয়া বলেন, মাস্টারমাইন্ডের মেক্সিমাম শাস্তি দিতে হবে। তারা এখনো নাক ফুলিয়ে কথা বলতে চায়। বাংলাদেশ ছাত্রলীগে দেশাদ্রোহী বিশ্বাসঘাতকের কারোর জায়গা নেই।


সর্বশেষ সংবাদ