অভ্যুত্থানের পর নারীর প্রতি নিপীড়ন-হয়রানি বেড়েছে: শিক্ষক নেটওয়ার্ক
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ০৬ মার্চ ২০২৫, ০৬:৫১ AM , আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৩:৪৬ PM
অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে নারীর প্রতি যৌন নিপীড়ন, হয়রানি, হিংসা–বিদ্বেষসহ বিভিন্ন ধরনের নিপীড়নের ঘটনা বেড়েছে। নারীরা সমাজের বিভিন্ন স্তরে নানাভাবে হেয়প্রতিপন্ন হচ্ছেন। এমন অবস্থায় প্রতিটি নিপীড়ন ও অন্যায্যতার সুষ্ঠু তদন্ত, বিচার এবং শাস্তি দিতে হবে। বুধবার এক বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক এ দাবি জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯ জন ছাত্রীকে অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরাচারী কায়দায় বহিষ্কার করা হয়েছে, যেটি নারীর প্রতি কাঠামোগত (সিস্টেমেটিক) নিপীড়নেরই একটি রূপ বলে আমরা মনে করি। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ন্যক্কারজনকভাবে নারীবিদ্বেষী কথা বলেছেন এবং সেটির সঙ্গে ধর্ম ও আইনের ভুলভাল ব্যাখ্যাকে কৌশলে যুক্ত করে দিয়েছেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি “বহিষ্কৃত” ছাত্রীদের ব্যাপারে যথাযথ তদন্ত না করে এবং কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই দুই বছরের যে বহিষ্কারাদেশ দিয়েছিল, সিন্ডিকেট সভার পরেও প্রশাসন তা বহাল রেখেছে। যদিও এবার আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে; কিন্তু এটি স্পষ্ট যে প্রথম দফায় সেই সুযোগ না রেখে শাস্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হয়নি, ফলে সেই শাস্তি বহাল রাখারও যৌক্তিকতা নেই।’
এ ঘটনায় সহকারী প্রক্টরদের ভূমিকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ঘটনাস্থলে উপস্থিত সহকারী প্রক্টররা ছাত্রীদের গালাগাল করে ও “আওয়ামী লীগের দোসর” ট্যাগ দিয়ে তাদের নিরাপত্তাকে যেভাবে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছেন এবং প্রক্টর প্রতিবাদী ছাত্রীদের বিরুদ্ধে যে যৌন হয়রানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন, প্রশাসন সে ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ছাত্রীরা ফেসবুকে যেসব “স্লাট শেমিং” ও “বুলিংয়ে”র শিকার হয়েছেন, সে ক্ষেত্রেও প্রশাসন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। ছাত্রীদের প্রতি প্রক্টরিয়াল বডির বিদ্বেষ ও তাদের প্রতি হওয়া অন্যায়ের ক্ষেত্রে প্রশাসনের উদাসীনতা থেকে এটি স্পষ্ট যে বর্তমান তদন্ত কমিটির পক্ষে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা সম্ভব নয়।’
আরও বেশ কয়েকটি ক্যাম্পাসে এবং বাইরে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি অন্যায় ও নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘একটি নতুন ছাত্রসংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর অত্যন্ত ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে। এই হামলার সময় প্রতিবাদী ছাত্রীদের ওপর যৌন নিপীড়ন করেছে নতুন ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। গণ–অভ্যুত্থানের আগে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেখানে সারা দেশেই স্বৈরাচারী সরকারের আক্রমণে নাজেহাল হয়ে পড়েছিল, তখন রাস্তায় নেমে বাংলাদেশকে পথ দেখিয়েছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের এই অবদান এতটা অনস্বীকার্য হওয়ার পরেও তাদের কাউকেই সেভাবে কোনো স্তরেই মূল্যায়ন করা হয়নি। এমনকি নতুন ছাত্রসংগঠনেও না। স্বভাবতই তারা ক্ষুব্ধ হয়েছে। কিন্তু সেই ক্ষোভকে প্রশমন করতে যেভাবে তাদের ওপর হামলা চালিয়ে ছাত্রীদের যৌন নিপীড়ন করা হয়েছে, তা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও ন্যক্কারজনক।’
দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘মব’ তৈরি করে বিষোদ্গার তৈরির সমালোচনা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। তারা বলেছে, ‘দেশে “মব ইনজাস্টিস” তৈরি করে বিষোদ্গারের চর্চা তো বন্ধ হচ্ছেই না, উল্টো তা দিন দিন বাড়ছে এবং এবার এর শিকার বানানো হয়েছে দুজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে। ঢাকার লালমাটিয়ায় চায়ের দোকানে ধূমপানের তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনর্থক ইস্যু তৈরি করে “ব্যাডাগিরি”র এক ন্যক্কারজনক নজির স্থাপন করেছেন কতিপয় পুরুষ, যাঁদের নেতৃত্ব দিয়েছেন এক বয়স্ক ব্যক্তি। একটা পর্যায়ে এই মব ওই ছাত্রীদের ওপর নানাভাবে হেনস্তা করার পাশাপাশি তাদের ওপর মবের চরিত্র অনুযায়ী হামলা করে শারীরিক এবং যৌন নির্যাতন করে।’
ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী বাসে ডাকাতির পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে এক নারীকে ধর্ষণের খবর প্রকাশের নিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সেই ঘটনাটির কোনো সুরাহা এখনো পর্যন্ত করা হয়নি। উপরন্তু আমরা দেখলাম, ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার লক্ষ্যে কতিপয় মিডিয়ার সাংবাদিক অকল্পনীয়ভাবে ভুক্তভোগীর কাছে গিয়ে ধর্ষণের ঘটনা জানতে চেয়েছেন এবং খুব স্বভাবতই সেই ভুক্তভোগী ধর্ষণের ঘটনাটি নাকচ করে দিয়েছেন। এমনকি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি বলে সাফাই দিয়ে এমন দুর্ঘটনাকে লঘু করে দেখানোর অপচেষ্টা করেছে। এই সমাজে এমন ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে ভুক্তভোগীদের পক্ষে ঘটনার আদ্যোপান্ত সামনে আনা কত বড় চ্যালেঞ্জ, তা এ ঘটনাটি থেকে পরিষ্কার। অথচ কতিপয় মিডিয়া অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণভাবে এই ঘটনাকে জনপরিসরে উপস্থাপন করে উল্টো ভুক্তভোগীর জীবনকেই ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে।’
বিবৃতিতে শিক্ষক নেটওয়ার্ক যে ৫ দাবি উল্লেখ করেছে সেগুলো হলো-
১. অবিলম্বে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ জন ছাত্রীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, প্রক্টরের পদত্যাগ এবং পুনরায় একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) প্রতিনিধি ও ছাত্রীদের প্রতিনিধি রেখে নতুন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে পুনরায় তদন্ত করতে হবে এবং ছাত্রদের মব, সাংবাদিকদের ভূমিকা, ফেসবুকে যৌনবাদী মন্তব্যকারী এবং প্রক্টরদের ভূমিকাও বিবেচনা করে ব্যবস্থা নিতে হবে।
২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন এবং সংলগ্ন এলাকায় নতুন ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও যৌন নিপীড়নের বিচার। বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়নবিরোধী সেলের মাধ্যমে দ্রুত ও সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের শাস্তি প্রদানের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি।
৩. লালমাটিয়ায় মব তৈরি করে নারী শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করা দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে শাস্তির আওতায় আনার পাশাপাশি সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার এমন বক্তব্য কোনো 'যদি-কিন্তু' ছাড়া প্রত্যাহার করার দাবি।
৪. বাসে ধর্ষণের ঘটনার বিষয়ে কাণ্ডজ্ঞানহীন সাংবাদিকতার নিন্দা এবং ওই ডাকাতি ও নারীর প্রতি যৌন নিপীড়নের সঙ্গে যুক্ত অপরাধীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনার দাবি।
৫. বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বদলানোর প্রচেষ্টা নিন্দাভরে প্রত্যাখ্যান।
বিবৃতিতে অনলাইনে সই করেছেন:
১। আসিফ মোহাম্মদ শাহান, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২। তাসনীম সিরাজ মাহবুব, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩। হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক, আই ই আর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৪। হানিয়ু্যম মারিয়া খান, জৈষ্ঠ্য প্রভাষক, পরিবেশ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৫। কামাল চৌধুরী, অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬। নাসরিন খন্দকার, গবেষক, সোশিয়লজি এবং ক্রিমিনলজি, ইউনিভার্সিটি কলেজ কর্ক
৭। নাসির আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৮। সুবর্ণা মজুমদার, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৯। ইসমাইল সাদী, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১০। সিরাজাম মুনিরা, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
১১। মার্জিয়া রহমান, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২। ফাহমিদুল হক, অধ্যাপক (সাবেক), গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩। মাহবুবুল হক ভূঁইয়া, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। শরমিন্দ নীলোর্মি, অধ্যাপক, অর্থনীতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৫। আর রাজী, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৬। কাজলী সেহরীন ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৭। আরাফাত রহমান, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৮। রাইয়ান রাজী, শিক্ষক, স্কুল অফ জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১৯। কাজী মামুন হায়দার, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২০। অলিউর সান, প্রভাষক, ইংরেজি ও মানববিদ্যা, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
২১। সুমন সাজ্জাদ, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২২। সামিও শীশ, সিনিয়র রিসার্চ ফেলো, সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন আর্টস অ্যান্ড সোশ্যোল সায়েন্সেস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৩। বখতিয়ার আহমেদ, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ
২৪। সৌভিক রেজা, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৫। হাবিব জাকারিয়া, অধ্যাপক, নাট্যকলা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৬। দীপ্তি দত্ত, সহকারী অধ্যাপক, প্রাচ্যকলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৭। আবুল ফজল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
২৮। রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। মিম আরাফাত মানব, প্রভাষক, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩০। কামরুল হাসান মামুন, অধ্যাপক, পদার্থ বিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩১। লাবনী আশরাফি, প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৩২। মিজানুর রহমান খান, সিনিয়র লেকচারার, বাংলা, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৩। শর্মি বড়ুয়া, প্রভাষক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৪। সৌম্য সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫। সামিনা লুৎফা, অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। সৌমিত জয়দ্বীপ, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭। স্বাধীন সেন, অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৮। ফরচুন শামীম, সহকারী অধ্যাপক, কমিউনিকেশন আর্টস, ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা ইন হান্সভিল
৩৯। মীর রিফাত উস সালেহীন, রিসার্চ ফেলো, এ্যামস্টার্ড্যাম স্কুল ফর কালচারাল এনালিসিস, ইউনিভার্সিটি অব এ্যামস্টার্ড্যাম
৪০। উন্মেষ রায়, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী, অধ্যাপক, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সস, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৪২। উম্মে ফারহানা, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
৪৩। শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
৪৪। আর এ এম হাসান তালুকদার, প্রভাষক, স্কুল অফ জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। সামজীর আহমেদ, প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, নেত্রকোণা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৬। নির্ণয় ইসলাম, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৪৭। তরু শাহরিয়ার স্বর্গ, প্রভাষক, বাংলা ( জেনারেল এডুকেশন বিভাগ), ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
৪৮। কাজী মারুফুল ইসলাম, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। মোছা. সিরাজাম মুনিরা, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
৫০। কাব্য কৃত্তিকা, গবেষণা সহযোগী ও প্রভাষক, সেন্টার ফর আর্কিওলজিকাল স্টাডিজ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৫১। শর্মি হোসেন, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, ইংরেজি, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৫২। স্বপন আদনান, ভিজিটিং প্রফেসর, ভুগোল ও পরিবেশ বিভাগ, লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স এবং পলিটিকাল সাইন্স (LSE)
৫৩। শেহরীন আতাউর খান, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৫৪। গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৫। ফাতেমা শুভ্রা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৫৬। আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), অর্থনীতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৭। মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৮। মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৯। মাইদুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৬০। নায়রা খান, সহযোগী অধ্যাপক, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬১। শামসুল আরেফীন, শিক্ষক, সমাজবিজ্ঞান, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬২। মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩। আ-আল মামুন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪। কাজী ফরিদ, অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫। অভী চৌধুরী, অধ্যাপক, বাংলা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬। বুলবুল সিদ্দিকী, সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্র ও সমাজবিজ্ঞান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭। আরএএম হাসান তালুকদার, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়