ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনোমিক্সকে সাফল্যের সর্বোচ্চ চূড়ায় নিয়ে যেতে চাই

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা  © টিডিসি ফটো

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা। দেশ এবং দেশের বাইরের বিভিন্ন নামকরা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাজীবন শেষে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন দেশের অন্যতম বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনোমিক্সের (এসওবিই) ডিন হিসেবে। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই অনুষদটিতে শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী ও আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়তে নিরলস কাজ করছেন গুণী এই অধ্যাপক। সম্প্রতি দেশের বেসরকারি উচ্চশিক্ষাঙ্গনের প্রেক্ষিতে এসওবিই’র পড়াশোনা, পরিবেশ, এখানকার শিক্ষার্থীদের সাফল্য এবং আগামীর পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে তার মুখোমুখি হয়েছে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস। গল্প-আলাপে পাঠকদের জন্য তার চুম্বক অংশ তুলে ধরছেন ইরফান এইচ সায়েম—

গল্পের শুরুতেই এসওবিই’র পথচলার পেছনের গল্প কিংবা সামনের পরিকল্পনা জানার আগ্রহে বেসরকারি উচ্চশিক্ষালয়ের দৃষ্টিনন্দন ক্যাম্পাসে হাঁটতে হাঁটতে গল্প-আলাপ জমে অনুষদটির ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসার সঙ্গে। গুণী এই অধ্যাপকের কাছে জিজ্ঞাসা ছিল— কেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনোমিক্সকে বেছে নেবে?

টানা দু’মেয়াদে ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের ডিনের দায়িত্ব পালন করা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা এমন জিজ্ঞাসায় আত্মবিশ্বাসের সাথেই বলেন, আমার দীর্ঘ শিক্ষকতার অভিজ্ঞা থেকে বলতে পারি, একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল আকর্ষণ হলো সেখানকার শিক্ষকমণ্ডলী। শিক্ষকদের গুণগত মান থাকলে সেখানকার শিক্ষার্থীরাও অনেক ভালো করবে। আপনি বিশ্বখ্যাত এমআইটি, হার্ভার্ডের দিকে খেয়াল করলে দেখবেন সেখানে বিশ্বখ্যাত শিক্ষকরা রয়েছে। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) এটি খুব যত্নের সাথে দেখছে এবং যখনই সুযোগ পেয়েছে, তখনই সেরা শিক্ষকদের নিয়ে এসেছে। ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের শিক্ষকদের একটি বড় অংশ পিএইচডি ডিগ্রিধারী; যা অন্য অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতও অনেক ভালো।

বর্তমানে ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের অধীনে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ), বিবিএ ইন একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস (বিবিএ ইন এআইএস), মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ), এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইএমবিএ) এবং ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ইকোনোমিক্স একই বিষয়ে মাস্টার্সে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

‘‘এছাড়াও এখানে আমরা শিক্ষার্থীদের শেখার জন্য ভালো পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করি এবং তারা ক্যাম্পাসে এসে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের কোনো অংশ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া কোনো খাতে খরচ করা হয় না। ফলে আমাদের উদ্বৃত্ত অর্থ শিক্ষার্থী এবং তাদের শিক্ষার উন্নয়নে ব্যয় হয়। সেজন্য যারা এই প্রতিষ্ঠানকে বেছে নেবে, তারা আগামীতে এটি গর্ব করে বলতে পারবে—তারা ইউআইউ’র শিক্ষার্থী। আমরা চেষ্টা করছি, শিক্ষার্থীদের সেরা ও মানসম্মত শেখার সুযোগ করে দেওয়া। শুধু বাংলাদেশে নয়, আমরা এটিকে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই’’—দৃঢ় প্রত্যয়ে এমন আগামীর সম্ভাবনাও জানান তিনি।  

বর্তমানে ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের অধীনে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ), বিবিএ ইন একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস (বিবিএ ইন এআইএস), মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ), এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইএমবিএ) এবং ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ইকোনোমিক্স একই বিষয়ে মাস্টার্সে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

আরও পড়ুন: কর্পোরেট নেতৃত্বে এগিয়ে যেতে সহায়ক অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা বলছেন, আমরা সব সময়ই সিলেবাস হালনাগাদ করে থাকি। এর ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা নতুন নতুন বিষয়গুলো শেখার সুযোগ পান। আমরা শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ সুযোগ দিতে কাজ করছি এবং সেটি সম্ভব হচ্ছে। এজন্য শিক্ষার্থীরা দেশের অন্যান্য উচ্চশিক্ষালয় বিবেচনায় ইউআইইউ’র এসওইবিইকে তাদের পছন্দের তালিকায় রাখছেন এবং আগামীতে রাখবেন। কারণ, যেসব বিষয়ে আমরা পাঠদান করছি, এসব বিষয়ে শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর সহজেই চাকরিতে নেতৃত্ব দিতে পারছে। এর বাইরেও আমরা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে চুক্তি করছি; ফলে উচ্চশিক্ষার পরই শিক্ষার্থীদের সহজে চাকরির বাজারে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এ সময় তিনি মনে করিয়ে দেন, ইউআইইউতে শিক্ষার্থীদের জন্য থাকা বিভিন্ন স্কলারশিপ এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধার কথাও।

‘‘ইউআইইউতে প্রত্যন্ত ও পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের শিক্ষার্থী এবং মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানদের পাশাপাশি বেশকিছু স্কলারশিপ রয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ২৫ শতাংশ এবং গোল্ডেন জিপিএ-৫ প্রাপ্তরা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত টিউশন ফি ছাড় পান। শর্ত সাপেক্ষে ২৫ থেকে শতভাগ পর্যন্ত টিউশন ফি ছাড় পান ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা।

‘‘ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনোমিক্স (এসওবিই) শিক্ষার্থীদের যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সামনে এগিয়ে রাখার পক্ষে। সেজন্য আমরা প্রতিনিয়ত তাদের নতুন প্রযুক্তি বা বিষয়গুলোর সাথে পরিচিত করে থাকি, তাদের সিলেবাসে তা অন্তর্ভুক্ত করি। ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা সময়ের সাথে সাথেই এগিয়ে থাকে। তাদের কর্মজগতে গিয়ে খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হয় না। এককথায় প্রাযুক্তিক সব পরিবর্তনের সাথেই শিক্ষার্থীদের দক্ষ এবং আগামীর জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত করতে এগিয়ে থাকে এসওবিইঅধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা।

ভর্তি-পূর্ব স্কলারশিপের পাশাপাশি প্রতি সেমিস্টারে চূড়ান্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে ২৫ থেকে শতভাগ টিউশন ফি ছাড় পান শিক্ষার্থীরা। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টির মোট বিদ্যার্থীর ১০ শতাংশকে দেয়া এ সুযোগের আর্থিক পরিমাণ বার্ষিক প্রায় ১২-১৩ কোটি টাকা। এসবের বাইরে ভাই-বোন, প্রাক্তন শিক্ষার্থী, প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ভাই-বোন, প্রতিবন্ধী, কর্পোরেট, উপজাতিসহ বিভিন্ন বিবেচনায় বা কোটায় ছাড় ও বৃত্তি পাচ্ছেন। সরকারি চাকরিজীবীদের জন্যও টিউশন ফি ছাড়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’’

প্রাযুক্তিক সময় বিবেচনায় সময়ের সাথে সাথেই সবকিছুরই খুব দ্রুত পরিবর্তনকে স্বীকার করছেন এই শিক্ষকও। তিনি মনে করেন, ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের শিক্ষার্থীরা বাজার উপযোগী হয়ে গড়ে উঠতে পারছে। দেশের সরকারি ও বেসরকারি উচ্চশিক্ষালয়গুলোর তুলনামূলক বিচার করে তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেশি কাজ করতে হয়। এখানে চ্যালেঞ্জ আছে; তারপরও আমরা শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বাজার উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করছি। সীমাবদ্ধতা শিক্ষার্থীদেরও আছে, আবার বিশ্ববিদ্যালয়েরও আছে। এখানে যারা ভালো শিক্ষার্থী আছে অর্থাৎ ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ মেধা এবং পরিশ্রমের মানসিকতা নিয়ে আসে, তারাই পরবর্তীতে ভালো করে। আপনি দেশের শীর্ষ কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোয় আমাদের শিক্ষার্থীদের পাবেন।

দেশের অন্যতম বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউআইইউ’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের গল্প আড্ডায় অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা জানিয়েছেন তার শৈশব, কৈশোর এবং বেড়ে ওঠা দিনগুলোও। নদী বেষ্টিত এমন একটি গ্রামে তিনি বেড়ে উঠেছেন, যেখানে বিদ্যালয়ে যেতে পার হতে হয় দুটি নদী। গ্রামের যে কম সংখ্যক শিক্ষার্থী তখন পড়াশোনার সুযোগ পেয়েছে তাদের একজন হতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান বলেও মনে করেন এই শিক্ষক।

গ্রামের স্কুলে পড়াশোনার পর নারায়ণগঞ্জের তোলারাম কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক এবং এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে উচ্চশিক্ষা জীবনপথ গড়ে দেয় এই অধ্যাপকের। প্রতিনিয়ত শিখন-শেখানোর মধ্যে থাকা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা এরপর আবারও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা ইউনিভার্সিটি অব উইন্সকনসিন-ম্যাডিসন থেকে। একই উচ্চশিক্ষালয়ের মিলাওকি ক্যাম্পাস থেকে ১৯৯৫ সালে ফিন্যান্সে পিএইচডি ডিগ্রিও অর্জন করেন তিনি।

এর বাইরে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা’র সাথে কথা হয় দেশের উচ্চশিক্ষা এবং দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির বিষয়েও। তিনি মনে করেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থার বড় ত্রুটির মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার্থীদের মৌলিক শিক্ষার শক্ত ভিত্তি তৈরি করতে না পারা। ফলে উচ্চশিক্ষালয়ে এসে শিক্ষার্থীরা ভালো করতে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। এছাড়াও দেশে উচ্চশিক্ষা বলতে সবাই স্নাতক আর স্নাতোকোত্তরকেই মনে করেন, কারিগরি এবং অন্যান্য বৃত্তিমূলক শিক্ষাকে কেউ গুরুত্ব দেন না। এখানে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবী শিক্ষার্থীরা থাকলেও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এ হার কম। এখান ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী ভালো মানের পড়াশোনা করে। ফলে তারা দক্ষ হয় এবং পরবর্তীতে কর্মক্ষেত্রেও ভালো করে। তবে আমি আশাবাদী এক দশকের মধ্যে এ অবস্থা বদলে যাবে।

ইউআইইউ’তে ফলাফলের ভিত্তিতে শীর্ষ ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী স্কলারশিপ সুবিধা পান জানিয়ে এই অধ্যাপক বলেন, আমাদের বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি সুবিধা রয়েছে এখানে। জেলা কোটা, মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং দারিদ্র্য কোটায়ও এখানে শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পেয়ে থাকে। মেধাবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের যোগাযোগ করতে হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকেই শীর্ষ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি গ্রহণের জন্য ডাকা হয়।

‘‘ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনোমিক্স (এসওবিই) শিক্ষার্থীদের যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সামনে এগিয়ে রাখার পক্ষে। সেজন্য আমরা প্রতিনিয়ত তাদের নতুন প্রযুক্তি বা বিষয়গুলোর সাথে পরিচিত করে থাকি, তাদের সিলেবাসে তা অন্তর্ভুক্ত করি। ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা সময়ের সাথে সাথেই এগিয়ে থাকে। তাদের কর্মজগতে গিয়ে খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হয় না। এককথায় প্রাযুক্তিক সব পরিবর্তনের সাথেই শিক্ষার্থীদের দক্ষ এবং আগামীর জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত করতে এগিয়ে থাকে এবওবিই।’’

গল্প-আলাপের শেষভাগে দেশে এবং দেশের বাইরের থেকে অর্জিত উচ্চশিক্ষা, গবেষণা এবং শিক্ষকতার অভিজ্ঞা থেকে সামগ্রিক বিচারে দেশের উচ্চশিক্ষা খাতের নানা চ্যালেঞ্জের কথা স্মরণ করিয়ে দেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা। গুণী এই অধ্যাপক মনে করেন, বাংলাদেশে সময়োপযোগী এবং দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টিতে দেশের বেসরকারি উচ্চশিক্ষালয়গুলোর এখনও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেজন্য আমাদের এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একসাথে কাজ করতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে। একইসাথে ইউআইইউ’র এসওবিই’কে সাফল্যের সর্বোচ্চ চূড়ায় দেখার আকাঙ্ক্ষার কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।


সর্বশেষ সংবাদ