চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষে যত আয়োজন—জানাল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়

উৎসব
উৎসব  © ফাইল ছবি

বাংলা বছরের শেষ দিন, অর্থাৎ চৈত্র মাসের শেষ দিনকে বলা হয় চৈত্র সংক্রান্তি। হিন্দুশাস্ত্র ও লোকাচার অনুসারে এই দিনে স্নান, দান, ব্রত, উপবাস প্রভৃতি ক্রিয়াকর্মকে পুণ্যময় বলে মনে করা হয়। এর পর দিন পহেলা বৈশাখ। দুটি উৎসব ঘিরে নানা কর্মসূচি পালন করা হবে। এ কর্মসূচি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে আয়োজন করা হবে।

জানা গেছে, চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষ উপলক্ষে আগামী ১২ এপ্রিল দেশব্যাপী ১২টি অঞ্চলে সাধুমেলা আয়োজন করা হবে। একই দিন শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিকদের অংশগ্রহণে ফাগুয়া উৎসব পালিত হবে।

১৩-১৪ এপ্রিল নবপ্রাণ আন্দোলনের আয়োজনে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে দু'দিনব্যাপী অনুষ্ঠান । ১৩ এপ্রিল বিকেল ৩টা: ঢাকাস্থ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ব্যান্ডশো। পারফর্ম করবেন এফ মাইনর (গারো ব্যান্ড), ইনভোকেশন (চাকমা ব্যান্ড), ইমাং, (ত্রিপুরা ব্যান্ড), চিম্বুক (মারমা ব্যান্ড), ইউনিটি (খাসিয়া ব্যান্ড) এবং ওয়ারফেজ, দলছুট, এভোয়েড রাফা, লালন, ভাইকিংস, স্টন ফ্রি-সহ আরও অনেকে।

১৪ এপ্রিল সকাল ৬টা ১৫মিনিটে ছায়ানটের আয়োজনে ঢাকার রমনা বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। একইদিন সকাল ৬টায় ঢাকার রবীন্দ্র সরোবরে সুরের ধারার আয়োজনে পাহাড় ও সমতলের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ৷

১৪ এপ্রিল সকাল ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে বাঙালিসহ পাহাড় ও সমতলের ২৮টি জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা । এদিন সন্ধ্যায় চীনা কারিগরি দলের পরিবেশনায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ড্রোন শো ও বিকালে বৈশাখী ব্যান্ড শো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।


সর্বশেষ সংবাদ

X
APPLY
NOW!