খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ০৯ জুন ২০২১, ০৮:৩৭ PM , আপডেট: ০৯ জুন ২০২১, ০৮:৩৭ PM
খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (খুকৃবি) শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৯ জুন) খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (খুকৃবি) শিক্ষক সমিতি গঠনের লক্ষ্যে সকল সম্মানিত শিক্ষকদের উপস্থিতিতে দৌলতপুরের অস্থায়ী ক্যাম্পাসের একাডেমিক ভবনে এক সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়।
এতে এনিম্যাল নিউট্রিশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. তসলিম হোসেনকে আহ্বায়ক এবং ফিজিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. এম এ হান্নান কে সদস্য-সচিব করে ১৫ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ২০২১-২২ গঠন করা হয়।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের একোয়াকালচার বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড পাবলিক হেল্থ বিভাগের প্রভাষক ডা. শহিদুল্লাহ, ক্রপ বোটানি বিভাগের প্রভাষক আরিফ সাদিক পলাশ, সয়েল সায়েন্স বিভাগের প্রভাষক নাহিদ হোসেন, এগ্রিকালচারাল কেমিষ্ট্রি বিভাগ প্রভাষক আরিফুর রহমান, এনিম্যাল নিউট্রিশন বিভাগের প্রভাষক সবুজ কান্তি নাথ, এগ্রিকালচারাল ইকোনমিক্স বিভাগের প্রভাষক ফেরদৌস আরা হ্যাপি, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ প্রভাষক ইসরাত খান, ফিশারি রিসোর্সেস কনজারভেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রভাষক ড. মেহেদী আলম, এগ্রিকালচারাল ইকোনমিক্স বিভাগের প্রভাষক জহুরুল ইসলাম, ফিশারি রিসোর্সেস কনজারভেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রভাষক আসাদুর রহমান, এগ্রোনোমি বিভাগের প্রভাষক ড. নৌশিন জাহান, এগ্রোনোমি বিভাগের প্রভাষক নিউটন চন্দ্র পাল।
নতুন কমিটির বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির আহবায়ক ড. তসলিম হোসেন ও সদস্য সচিব ড. এম এ হান্নান বলেন, এ কমিটি শিক্ষকবৃন্দের মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণা, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক কার্যাবলির বিস্তৃতি ও উন্নয়ন সাধন, শিক্ষকবৃন্দের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতকরণ, বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষকবৃন্দের সম্মান ও স্বার্থ সুনিশ্চিত রাখা, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সঙ্গে সক্রিয় যোগাযোগ স্থাপন করা এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সঙ্গে পারস্পারিক সুসম্পর্ক ও যোগাযোগ রক্ষা করে উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়নে কাজ করা, সর্বোপরি শিক্ষকগণের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতকরণে সচেষ্ট থাকবে।
তিনি বলেন, এছাড়াও এ কমিটি খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি খুকৃবির সার্বিক কল্যান ও উন্নয়নে গঠনমূলক অবদান রাখা, সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে সামাজিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলন গড়ে তোলা, বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান উদযাপন এবং সামাজিক ও জনকল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণ করবে।