ইবির খালেদা জিয়া হলের ৯ কক্ষে চুরি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়  © টিডিসি ছবি

বন্ধ ক্যাম্পাসে একের পর এক চুরির মহোৎসব চলছে। এবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) খালেদা জিয়া হলের তালা ভেঙে চুরির অভিযোগ উঠেছে। কে বা কারা এ ঘটনার সাথে জড়িত এবং কি চুরি হয়েছে সেসব সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে চুরির বিষয় নিশ্চিত হতে সরেজমিনে গিয়ে জানাবেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. জাহাঙ্গীর হোসেন।

জানা গেছে, খালেদা জিয়া হলের বাথরুমের তালা ভেঙে চোর ভিতের প্রবেশ করেছে। হলের বেশ কিছু রুমের তালা ভাঙা। প্রায় নয়টি রুমের তালা ভাঙা। ধারণা করা হচ্ছে চুরি হয়েছে।

আবাসিক হলের হাউস টিউটর প্রভাষক সোহেল হোসেন বলেন, আমি ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত নই। কাল ঘটনাটি সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিব।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ঘটনাটি অবগত হয়েছি। আগামীকাল সরেজমিনে যেয়ে দেখব চুরি হয়েছে কিনা। ধারণা করা হচ্ছে পিছনের ভেন্টিলেটর ভেঙে চোর হলের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে একের পর এক চুরির ঘটনা ঘটেই চলেছে। চুরি বন্ধের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তেমন কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদ্দাম হোসেন হলের ২১৭ নম্বর রুমে ও গোসলখানায় শাওয়ারের রড চুরির ঘটনা ঘটেছে। সাদ্দাম হলে চুরির কিছুদিন আগে শেখ রাসেল হলের সাবমার্সিবল পাম্প, শহীদ জিয়াউর রহমান হলের চার কক্ষের আসবাবপত্র, রবীন্দ্র-নজরুল দ্বিতীয় কলা ভবনে দুই ভ্যান টাইলস ও আট কার্টন ক্যাবল চুরির ঘটনা ঘটে।


সর্বশেষ সংবাদ