চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় শাটল ট্রেনের সময়সূচি
- চবি প্রতিনিধি
- প্রকাশ: ২৩ অক্টোবর ২০১৮, ১২:০৩ PM , আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০১৮, ১২:৫৬ PM
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার থেকে শুরু। যা চলবে বুধবার (৩১ অক্টোবর) পর্যন্ত । ভর্তি পরীক্ষাকে সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা চলাকালীন ২৭ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত শাটল ট্রেনের শিডিউলে পরিবর্তন এনেছে । এ সময় চট্টগ্রাম শহর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন পর্যন্ত নতুন সময়সূচীতে চলাচল করবে ট্রেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চবি সহকারী প্রক্টর নিয়াজ মোরশেদ রিপন দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস কে বলেন, ‘এবছর ভর্তি পরীক্ষা সকাল ও বিকাল দুই শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। মূলত প্রতিটি ইউনিটের পরীক্ষা ক্যাম্পাসেই নেয়ার সিদ্ধান্ত থেকে দুটি ভিন্ন শিফটে ভাগ করা হয়। আর তাই ক্যাম্পাসে যাতায়াতের সুবিধার্থে পরীক্ষা চলাকালীন পাঁচদিন নতুন শিডিউলে চলাচল করবে শাটল ট্রেন। নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে পূর্বের শিডিউল অনুযায়ী ট্রেন চলবে।’
ঘোষিত সূচিতে জানানো হয়, এবার ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন শাটল ট্রেন দিনে ৯ বার করে মোট ১৪ বার বিশ্ববিদ্যালয় রুটে চলাচল করবে। এছাড়া একটি কমিউটার ডেমু ট্রেন একবার করে ২বার করে মোট ৪ বার একই রুটে যাতায়াত করবে।
পরীক্ষা চলাকালীন ট্রেনের শিডিউল:
এ সময় নগরীর বটতলী স্টেশন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অভিমুখে সকাল ৬টায়, সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে, সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে, সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে, সকাল ১১ টা ৪০ মিনিটে, দুপুর ১২ টায়, বিকেল ৩ টায়, বিকেল ৪টায় এবং রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শাটল ট্রেন ছেড়ে যাবে।
এছাড়াও নগরীর বটতলী স্টেশন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অভিমুখে সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে এবং দুপুর ১ টা ৫০ মিনিটে ডেমু ট্রেন ছেড়ে যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে শহর অভিমুখে সকাল ৭টা ৫ মিনিটে, ৭টা ৩৫ মিনিটে, সকাল ৯ টা ২০ মিনিটে, সকাল ১০ টায়, দুপুর ১টায়, দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে, বিকেল ৫ টায়, বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে এবং রাত ৯টা ৩০ মিনিটে শাটল ট্রেন ছেড়ে যাবে।
আর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে নগরী অভিমুখে সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে এবং বিকাল ৩ টায় ডেমু ট্রেন ছেড়ে যাবে।
উল্লেখ্য, ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে চট্টগ্রামের বটতলি স্টেশন (নিউমার্কেট) পর্যন্ত গত বছরের ন্যায় এ বছরও পরীক্ষার্থীদের জন্য ভর্তি পরীক্ষার আগেরদিন একটি বিশেষ শাটল ট্রেনের ব্যবস্থা করতে পারে বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ। পরীক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ বিনা টিকেটে এতে যাতায়াত করতে পারবে।