ভিসি-ট্রেজারার নেই ৬৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে, ৮৫টিতে নেই প্রো-ভিসি
- ইরফান এইচ সায়েম
- প্রকাশ: ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, ০৩:৪৪ PM , আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, ০৯:১৩ PM
২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘বাংলাদেশ ইউনির্ভাসিটি’। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় অবস্থিত বেসরকারি এই উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে শিক্ষার্থী রয়েছে প্রায় ৫ হাজার। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী, উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ— এ তিন পদে নিয়োগ দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি।
কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে গুরুত্বপূর্ণ তিন পদের একজনও নেই রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত। গত ফেব্রুয়ারিতে শেষ হয় উপাচার্যের মেয়াদ। এরপর কোষাধ্যক্ষই পালন করছেন উপাচার্যের অতিরিক্ত দায়িত্ব। তবে কোষাধ্যক্ষ কামরুল হাসানও রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত নন।
শুধু বাংলাদেশ ইউনির্ভাসিটি নয়, দেশের ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৪১টি চলছে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনহীন উপাচার্য দিয়ে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ উপ-উপাচার্য নেই ৮৫টিতে। তাছাড়া কোষাধ্যক্ষ নেই ৫১টিতে।
অন্যদিকে, উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ উভয় পদে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত নেই ৬৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। অথ্যাৎ, ১০৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে মাত্র ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ তথ্যে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
জানা যায়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ— এ তিন পদে নিয়োগ দেন বিশ্ববিদ্যালয় আচার্য ও রাষ্ট্রপতি। তবে প্রাথমিক কাজটি করে থাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ইউজিসির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কাছ থেকে প্রস্তাব আসার (প্যানেল) পর তারাই সরকারের কাছে এসব পদে নিয়োগের জন্য প্রস্তাব পাঠায়। সেটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে যায়।
আইন অনুযায়ী, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এই তিন পদে নিয়োগ দিতে একেকটি পদের বিপরীতে তিনজন অধ্যাপকের নাম প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। সেগুলোর ইউজিসির মাধ্যমে যাচাই করে সরকারের উচ্চপর্যায়ে পাঠায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হিসেবে রাষ্ট্রপতি একজনকে নিয়োগ দেন।
তবে দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ম না মেনে নিজেরাই এসব পদ ভারপ্রাপ্ত হিসেবে নিয়োগ দিয়ে বছরের পর বছর শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম চালায়। অভিযোগ রয়েছে, অনেক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যোগ্য ব্যক্তিদের প্যানেল সরকারের কাছে না পাঠিয়ে নিজেদের মতো করে একটি প্যানেল পাঠায়। পরে সেটি আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরত আসে। এরপর থমকে যায় এই নিয়োগ প্রক্রিয়া। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ড এবং মালিকরা তাদের পছন্দের ব্যক্তিকে ভারপ্রাপ্তের দায়িত্ব দিয়ে কাজ চালিয়ে নেয়।
জানতে চাইলে আজ বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ধরনের তালিকা আগে থেকে করে আসছে ইউজিসি। সম্প্রতি সেটি আপডেট করা হয়েছে। এখন আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছয় মাসের অধিক সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রপতি ও আচার্য কর্তৃক নিযুক্ত উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ প্যানেল না পাঠালে ইউজিসির ওয়েবসাইটে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে রেড স্টার মার্ক দেওয়া হবে।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্যানেল পাঠানো হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়-প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়-রাষ্ট্রপতি কার্যালয় ঘুরে যেতে অনেক দেরি হয়। ফলে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে সময়মতো সরকারের অনুমোদন দেওয়া হয় না, এমন প্রশ্নের জাবাবে অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্যানেল পাঠানো হলে সেটির অনুমোদনের সময় লাগার কথা না। তবে প্যানেল পাঠানোর ক্ষেত্রে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় চালাকি করে থাকে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, যেমন তারা অনেকেই অযোগ্যে ব্যক্তিদের প্যানেল পাঠায়। এটা তাদের নিয়োগ না দেওয়ার একটি চিন্তা-ভাবনা। তারা জানে যে, এখানে অযোগ্যেদের প্যানেল পাঠালে আচার্য নিয়োগ দেবেন না।
“সেক্ষেত্রে আমরা এখন থেকে কড়াকড়ি করবো। আর বারবার প্যানেল পাঠানো তাগদা দিবো না। এখন থেকে প্যানেল পাঠানো না হলে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে তার জবাব সন্তোষজনক না হলে ব্যবস্থা নেবো। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে রেড স্টার মার্ক দেওয়া হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে একটি ধারা আছে, সেখানে আচার্যের ক্ষমতা আছে, সেক্ষেত্রে উনি ক্ষমতার প্রয়োগ করতে পারবেন। আমরা এখন সেদিকে যাচ্ছি।”
এদিকে রাজধানীর কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রথম সারির কয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাড়া বাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ প্যানেল সময়মতো পাঠানো হলেও সেটি মন্ত্রণালয়ে মাসের পর মাস পড়ে থাকে। সেক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের ঢিলেমির কারণে যথাসময়ে প্যানেল পাঠানো হলেও সরকারের অনুমোদন পাওয়া যায় না।
রাজধানীর উত্তরাস্থ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপচার্যের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্যানেল পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এখনও সরকারের অনুমোদন পাওয়া যায়নি। ফলে এখনও উপ-উপচার্য নেই সেখানে।
উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ— এ তিন পদের একজনও রাষ্ট্রপতির নিয়োগপ্রাপ্ত নেই বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (টেকনিক্যাল) ইঞ্জিনিয়ার কাজী তাইফ সাদত বলেন, এ তিনটি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে, বর্তমানে সেটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। করোনা কারণে এসব নিয়োগ বিলম্ব হচ্ছে বলে তিনি জানান।
মিরপুরস্থ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্যানেল পাঠানো হলেও তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয় ঘুরে যেতে অনেক দেরি হয়। তবে যাদের লবিং-তদবির এবং রাজনৈদিক প্রভাব রয়েছে তারা সহজেই নিয়োগ দিতে পারে। এজন্য অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে সময়মতো এ তিন পদে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হয় না।
উপাচার্য নেই ৪১ বিশ্ববিদ্যালয়ে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক, গণ বিশ্ববিদ্যালয়, দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, গ্রীন ইউনিভার্সিটি, শান্ত-মরিয়ম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, দি মিলিনিয়াম ইউনির্ভাসিটি, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস, প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটি, অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি, আশা ইউনিভার্সিটি, হামদর্দ ইউনিভার্সিটি, নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়, চিটাগাং ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ, রুপায়ন এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয়, নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়, আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনির্ভাসিটি, ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বরিশাল, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি, কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, ইবাইস ইউনিভার্সিটি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
উপ-উপাচার্য আছে মাত্র ২৩ বিশ্ববিদ্যালয়ে
১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে উপ-উপাচার্য আছে- নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম, আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, গ্রীন ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অফ ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চিটাগাং, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ, নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি, হামদর্দ ইউনিভার্সিটি, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, লিবারেল আর্টস বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি।
শুধু কোষাধ্যক্ষ নেই ৫১ বিশ্ববিদ্যালয়ে
ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি চট্টগ্রাম, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, স্টেট ইউনিভার্সিটি, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, দি মিলিনিয়াম ইউনির্ভাসিটি, ইস্টার্ন ইউনির্ভাসিটি, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি, আশা ইউনিভার্সিটি, বরেন্দ্র ইউনিভার্সিটি, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ, এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চিটাগাং ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, টাইমস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, দি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স, এন পি আই ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা, সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি, রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়, রুপায়ন এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আনোয়ার খান মডার্ন ইউনিভার্সিটি, জেড এন আর এফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজম্যান্ট সায়েন্সেস, খুলনা খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়, আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনির্ভাসিটি, ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বরিশাল, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি, মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি, কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, ইবাইস ইউনিভার্সিটি এবং শেখ হাসিনা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ আছে যে ৪২ বিশ্ববিদ্যালয়ে
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম, আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, লিডিং ইউনিভার্সিটি, বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সিটি ইউনিভার্সিটি, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি, লিবারেল আর্টস বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি, জেড এইচ সিকদার বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি, ফেনী ইউনিভার্সিটি, পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস, নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, রাজশাহী সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি, শেখ ফজিলাতুন্নোছা মুজিব ইউনিভার্সিটি, রণদা প্রসাদ সাহা বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি সৈয়দপুর, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি কুমিল্লা, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চট্টগ্রাম, বান্দরবান ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব বি. বাড়িয়া, ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচম্যান্ট এন্ড টেকনোলজি এবং আরটিএম আল-কবির টেকনিক্যাল ইউনির্ভাসিটি।