৫ম গণবিজ্ঞপ্তি কবে— যা বলছে এনটিআরসিএ
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ০৫ নভেম্বর ২০২৩, ০৬:২৭ PM , আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২৩, ০৬:৩২ PM
দেশের বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে অর্ধ লাখ শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। ৫ম গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব পদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। সংস্থাটি পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শূন্য পদ । এছাড়া কর্মচারীর পদগুলো সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়।
এনটিআরসিএ’র একটি সূত্র জানিয়েছে, ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। অনেক সময় প্রতিষ্ঠান প্রধানরা ভুল তথ্য পাঠান। সেজন্য তথ্যগুলো সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করতে হবে। এ কাজ বেশ সময় সাপেক্ষ।
আরও পড়ুন: এনটিআরসিএ’র সুপারিশে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের জন্য সুখবর আসছে
ওই সূত্র আরও জানায়, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপর ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কাজ শুরু হবে। তবে জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এই অবস্থায় ফেব্রুয়ারি অথবা মার্চে ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনটিআরসিএ’র শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান শাখার এক কর্মকর্তা দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে জানান, ৫ম গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অর্ধ লাখের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিষয়ে কোনো আলোচনা না হলেও ফেব্রুয়ারি অথবা মার্চে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএর সচিব মো. ওবায়দুর রহমান দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে ৬৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার কথা থাকলেও নিয়োগ হয়েছে ২৭ হাজার। ফলে ৪০ হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে। এই শূন্য পদগুলোর পাশাপাশি নতুন করে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
৫ম গণবিজ্ঞপ্তি কবে নাগাদ প্রকাশ করা হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর হয়তো আলোচনা হতে পারে।