এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন পেতে থাকতে হবে নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩৪ PM , আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:২৩ PM
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২৫ প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতনের সরকারি অংশ পেতে নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকতে হবে বলে জানানো হয়েছে। এ ছাড়া ১০ বছর চাকরির পর সহকারী শিক্ষকরা সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি পাবেন বলে জানানো হয়েছে।
যদিও গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞানের শিক্ষকরা উচ্চতর গ্রেড পেলেও পদোন্নতি পাবেন না। রবিবার (০৭ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বেতন-ভাতাদির সরকারি অংশ প্রাপ্তির জন্য কাম্য শিক্ষার্থীর সংখ্যার বিষয়ে বলা হয়েছে, নিম্ন মাধ্যমিকে শহরে ১২০ ও মফস্বলে ৯০ জন শিক্ষার্থী থাকতে হবে। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জন্য শহরে ২০০ ও মফস্বলে ১৫০ এবং উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শহরে ২৫০-৩৯০ এবং শফস্বলে ১৯০ থেকে জন শিক্ষার্থী থাকার কথা বলা হয়েছে।
একইভাবে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, স্নাতক (পাস) কলেজ, স্নাতক (সম্মান) কলেজ এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য শহর ও কলেজ ভেদে বিভিন্ন বিভাগত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকার কথা বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত তথ্য দেখুন ছবিতে-



আরও পড়ুন: বিসিএস ক্যাডার প্রতিষ্ঠান প্রধান পেতে যাচ্ছে বেসরকারি স্কুল-কলেজ
নীতিমালায় বলা হয়েছে, এমপিওভুক্ত সহকারী শিক্ষকরা নিয়োগকালীন কাম্য শিক্ষা যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ১০ম গ্রেডে সন্তোষজনক ১০ (দশ) বছর চাকরি পুর্তিতে ‘সিনিয়র শিক্ষক’ হিসেবে পদোন্নতি পাবেন।
সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান) তার উচ্চতর গ্রেডের আর্থিক সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন তবে তিনি সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি প্রাপ্য হবেন না। সহকারী শিক্ষক হিসেবে এমপিওভুক্তির পরে ১০ম গ্রেডে ১০ (দশ) বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা। বেতন গ্রেড-৯ (২২০০০-৫৩০৬০)।
সংশোধিত এমপিও নীতিমালা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।