শাবিপ্রবির ভর্তি আবেদন শেষ হচ্ছে আজ, দুই নতুন নির্দেশনা

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  © ফাইল ছবি

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষে (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের বর্ধিত সময় শেষ হচ্ছে আজ শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি)। এবার ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি এ-১ ইউনিট (বিজ্ঞান) ১ হাজার ২৫০ টাকা, এ-২ ইউনিট (বিজ্ঞান ও আর্কিটেকচার) ১ হাজার ৪০০ টাকা, ‘বি’ ইউনিট (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) ১ হাজার ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গত ৫ জানুয়ারি থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে দুই নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের (ইউনিটভিত্তিক) ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বর প্রবেশপত্রের সাথে জানিয়ে দেয়া হবে। ভর্তি পরীক্ষার ৭২ ঘন্টা পূর্বে শিক্ষার্থীর ড্যাশবোর্ড থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে।

যে সব শিক্ষার্থী প্রথমবার আবেদনের সময় শুধুমাত্র একটি ইউনিটে আবেদন সম্পন্ন করেছেন, এখন অন্য ইউনিটেও আবেদন করতে ইচ্ছুক, তারা নিজ নিজ ড্যাশবোর্ড থেকে অন্য ইউনিটেও আবেদন করতে পারবেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আবেদনের জন্য admission.sust.edu.bd লিংকে প্রবেশ করতে হবে। ২০২১ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক বা সমমান এবং ২০২৩ অথবা ২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে যারা শাবিপ্রবিতে বিভিন্ন ইউনিটে ভর্তির জন্য নির্ধারিত শর্ত পূরণ করবেন, কেবল তারাই ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সে হিসেবে দ্বিতীয়বার ভর্তির সুযোগ থাকছে শাবিপ্রবিতে। ২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় ‘বি’ ইউনিট (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ)। একই দিন বিকাল ৩টায় ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর ‘এ’ ইউনিটে (বিজ্ঞান শাখা) আসন ৯৮৫ টি ও ‘বি’ ইউনিটে (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখা) ৫৮১টি আসন রয়েছে।

আরো পড়ুন: ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাঙ্কিংয়ে ঢাবি-বুয়েটকে পেছনে ফেলে দেশসেরা রাবি

এসব আসন ছাড়াও অতিরিক্ত ১০৫টি কোটা আসন রয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ২৮, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্তা/হরিজন-দলিত কোটা ২৮, প্রতিবন্ধী কোটা ১৪, পৌষ্য কোটা ২০, চা শ্রমিক কোটা ৫, বিকেএসপি (খেলোয়াড়) কোটা ১০। কারিগরি ত্রুটির কারণে গত ৬ জানুয়ারি থেকে আবেদন প্রক্রিয়া ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ৭২ ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ ছিল।


সর্বশেষ সংবাদ