উন্নয়নের বাংলাদেশ এবং তার পরিবেশ

বায়ু দূষণের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ
বায়ু দূষণের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ  © বিবিসি

বর্তমান দশকে দৃশ্যমান বেশ কিছু উন্নয়ন এবং কিছু উন্নয়ন সূচক আমাদের অন্তরে এই সূখানুভূতি জাগ্রত করে যে বাংলাদেশে উন্নয়ন সম্ভবপর এবং তা হচ্ছেও বটে। আমাদের জন্য আশার সঞ্চার করে এমন কিছু উন্নয়নের পরিসংখ্যান এইরুপ যে, এবছর সাত শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হবে বিশ্বের এমন ৯টি দেশের একটি বাংলাদেশ। খাদ্য নিরাপত্তায় অন্যতম সফল দেশ বাংলাদেশ ক্ষুধা সূচকে তিন বছরে ছয় ধাপ এগিয়েছে। সারাবিশ্বে কাঁঠাল, আম ও পেয়ারা উৎপাদনে এদেশ যথাক্রমে দ্বিতীয়, সপ্তম ও অষ্টম; ছাগলের দুধ ও মাংস উৎপাদনে বিশ্বে দ্বিতীয় ও চতুর্থ, গরু-ছাগল-মহিষ-ভেড়া মিলিয়ে গবাদিপশু উৎপাদনে বিশ্বে ১২তম, চা উৎপাদনে নবম স্থান অধিকারে নিয়েছে।

দেশে ধনী-গরিবের আয়ের বৈষম্য বাড়লেও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েলথ-এক্স’র মতে অতি ধনী ও ধনী মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম এবং আগামী পাঁচ বছর ধনী অর্থাৎ সাড়ে আট থেকে ২৫ কোটি টাকা আছে এমন মানুষের সংখ্যা ১১.৪ শতাংশ হারে বাড়বে। গত ১০ বছরে পোষাক খাতে রপ্তানি বেড়েছে আড়াই গুন এবং পাঁচ লাখ নতুন শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ইকোনমিক্স এন্ড বিজনেস রিসার্চ বলেছে, ২০৩২ সালের মধ্যে বর্তমান অবস্থান ৪১তম থেকে বিশ্বের ২৪তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ। নিঃসন্দেহে এই প্রতিটি চিত্রই বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের সমুন্নত ও সুদৃঢ় অবস্থানের ইঙ্গিত দেয়।

এই সুন্দর ও কাংখিত দৃশ্যপটের কিছু বিপরীত চিত্রও চিত্রিত করা প্রাসঙ্গিক হবে বলে মনে করছি। যদিও পরিবেশ বিজ্ঞানের একজন শিক্ষক ও গবেষক হিসেবে আমার এই লেখা শুধু পরিবেশকেন্দ্রিক হওয়াই বাঞ্ছনীয় হবে। গরীব মানুষের বসবাসে বাংলাদেশ বিশ্বে পঞ্চম এবং জাতিসংঘের বিশ্ব সুখী প্রতিবেদনে ১৫৬টি দেশের মধ্যে এদেশের অবস্থান ১১৫তম। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন এজেন্সি ২০১৮ সালে বিশ্বের ১৮০টি দেশের পরিবেশ সুরক্ষায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করে তাতে দেখা যায়, ২০১০ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত পরিবেশ সুরক্ষায় বাংলাদেশ ৪০ ধাপ পিছিয়ে এখন শেষের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। বিশ্বে কৃষিজমি ও বনভূমি হ্রাসের স্কেলে বাংলাদেশ ১ম এবং দূষিত বায়ুর শহর হিসেবে ঢাকা বিশ্বে দ্বিতীয়। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম তাঁদের ২০১৮ সালের প্রতিবেদনে প্লাস্টিক দূষণে বাংলাদেশ বিশ্বে ১০ম স্থান অধিকার করেছে বলে উল্লেখ করেছে।

রাজধানী শহর ঢাকা ন্যাম্বিও নামের একটি বৈশ্বিক ডাটাবেইসের সমীক্ষায় ২০১৯ সালের শুরুতেই বিশ্বের সর্বাধিক যানজটের শহর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সেপ্টেম্বর ২০১৮তে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৫ সালে বাংলাদেশে বিভিন্ন কারণে যত মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তাদের ২৮ শতাংশই হয়েছে পরিবেশ দূষণজনিত অসুখ-বিসুখে, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। সমুন্নত, সুদৃঢ় ও কাংখিত উন্নয়নের সাথে সাথে অবশ্যই ঋনাত্মক সূচকে অবস্থিত উপাদানগুলো আমাদের ব্যাথিত করে, উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত ও প্রশ্নবিদ্ধ করে।

এবছর জানুয়ারীর তৃতীয় সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০১৯ সালের জন্য ১০টি স্বাস্থ্যঝুঁকি চিহ্নিত করেছে যার মধ্যে ১ নম্বর ঝুঁকি হলো বায়ুদূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন। অতি সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকার রাস্তার ধুলায় ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ক্ষতিকর বস্তুকণা ক্যাডমিয়াম ২০০ গুন এবং সিসা ও নিকেলের মাত্রা দ্বিগুণ করে মাটির তুলনায় বেশি রয়েছে। এই ধুলার বিচরণক্ষেত্র রাজধানীসহ দেশের সামগ্রিক বায়ুদূষণের ৫৬ শতাংশের উৎস ইটভাটা। পরিবেশ অধিদপ্তরের হিসেব অনুযায়ী, ৯৮ শতাংশ ইটভাটা, ২০১৮ সালের ইট প্রস্তুত ও ভাটা নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ অনুযায়ী অবৈধ। অধ্যাদেশটি ইটভাটাগুলোকে পরিবেশবান্ধব করার জন্য জারি করা হলেও বাস্তবে তাঁর প্রতিফলন প্রশ্নসাপেক্ষ।

বিশ্বব্যাংকের হিসেবে ঢাকার বায়ুদূষণে ইটভাটা এবং রাস্তার ধুলা আর পরিবহন খাতের ভূমিকা যথাক্রমে ৫৮ ও ২৬ শতাংশ। যদিও সরকার ২০০১ সালে আইন করে থ্রি-স্ট্রোক ইঞ্জিনের বেবিট্যাক্সি উচ্ছেদ করে, তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন মূলতঃ বাসগুলো সবচেয়ে বেশি বায়ুদূষণ ঘটাচ্ছে, যা পাঁচ বছর আগের তুলনায় দ্বিগুণ। উন্নয়নের মহাসড়কে দেশ চললেও জাতীয় সড়কগুলোতে দূর্ঘটনায় গড়ে প্রতিদিন ৯ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। বর্জ্য পরিশোধন যন্ত্র বা ইটিপি থাকা আবশ্যক দেশব্যাপী এইরুপ প্রায়  আড়াই হাজার কারখানার মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি কারখানায় ইটিপি নেই, আবার অনেকগুলোতে থাকলেও অকার্যকর।

মাটি ও পানিদূষণ নিয়ন্ত্রণে ২০০২ সালে পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হলেও আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে পলিথিন। এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের ২০১৭ সালের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মাটি ও পানিতে ৬৫ লাখ টন প্লাষ্টিক বর্জ্য জমা হয়েছে। নদীতে এখন আর আগের মতো গভীরতা ও নাব্যতা নেই, দেশের ধমনীতে রক্তের মতো প্রবাহমান নদীগুলো ক্রমশঃ মরে যাচ্ছে বা সংকুচিত হচ্ছে, দখল-দূষণে ত্রাহি অবস্থা। নদীর অংশবিশেষ ভরাট হচ্ছে, অবাধ ও অপরিকল্পিত বালু উত্তোলন ও মাটি কাটার ফলে নদীর গতি পরিবর্তন, প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিনষ্ট হচ্ছে। শুধু নদীতেই সীমাবদ্ধ নয়, এই মহোৎসব, মহাসমারোহে চলছে কৃষিজমি থেকে মাটি কাটা, পাহাড় ও টিলা কাটার কাজ।

বিশ্বব্যাপী গ্রীনহাউজ গ্যাসগুলোর অবাধ উদগিরনের প্রেক্ষাপটে ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী যেখানে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি দুই ডিগ্রী বা তার কম রাখার ব্যাপারে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশগুলোই সম্মতি প্রকাশ করেছে, সেখানে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা বলছে, চলতি শতাব্দীর শেষ নাগাদ বৈশ্বিক তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রী সেলসিয়াস বাড়তে পারে। গ্রীনহাউজ গ্যাসগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা বিপদজনক কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাসের সবচেয়ে বড় শোষক পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত আমাজন রেইন ফরেস্টে বনাঞ্চল হ্রাসের হার বিগত ১০ বছরে উদ্বেগজনক অবস্থায় পৌঁছেছে। এটি প্রতি বছরে প্রায় ১৩ শতাংশ করে বাড়ছে।

প্রতি বছর সারা পৃথিবীতে প্রায় ৩৩ মিলিয়ন একর বনভূমির গাছ কাটা পড়ে। বিশ্বজুড়ে বনভূমি পর্যবেক্ষনকারী সংস্থা গ্লোবাল ফরেস্ট ওয়াচ ও ওয়ার্ল্ড রিসোর্স ইনষ্টিটিউট ২০১৮ সালের জুনে তাঁদের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেছে, গত সাত বছরে বাংলাদেশে তিন লাখ ৩২ হাজার একর বনভূমি উজাড় হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় হুমকির মুখে রয়েছে দেশের গর্ব সুন্দরবন এবং আমাদের অহংকার রয়েল বেঙ্গল টাইগার, যা আগামী ৫০ বছরের মধ্যে বিলুপ্ত হবার আশংকায় রয়েছে। শীতকালে সামগ্রিকভাবে গড় তাপমাত্রা বাড়ছে যার নজির জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে শুধুমাত্র রাজধানী ঢাকাতেই ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় আট ডিগ্রী সেলসিয়াস বেশি।

গত ৮-৯ ফেব্রুয়ারি দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১২ মিমি। গত ১৭ ফেব্রুয়ারী মধ্যরাতের শিলাবৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিতে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে দুই শিশুসহ ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে রাজধানীতে, যা প্রায় ২৭ মিমি। রাজশাহী, নাটোর, কুষ্টিয়া, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার আশেপাশে বেশ কিছু এলাকার বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভোর রাতে নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ে ৩৭টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

গতবছরে আকস্মিক প্রাণসংহারি দুর্যোগ বজ্রপাতের প্রচন্ড ঘনঘটা শুরু হয় মার্চের মাঝামাঝি থেকে এবং সারাবছরে ২৩৬ জনের মৃত্যু ঘটে, যা এবছর একটু আগেই আবির্ভুত হবে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। পাশাপাশি অন্যান্য আপদ ও দুর্যোগগুলোর আশংকা, প্রচন্ডতা, ভয়াবহতা, বিস্তৃতি ও প্রকার প্রতিনিয়তই আমাদের আসন্ন বিরুপ আবহাওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে।

কোনো দেশে দ্রুত উন্নয়ন হতে থাকলে প্রচুর নির্মানকাজ, নগরায়ন ও শিল্পায়নের প্রয়োজন হয়, যার প্রতিকূল প্রভাব পরিবেশের উপর পড়ে। তদুপরি, অবকাঠামো উন্নয়নে বৃহৎ প্রকল্প, যোগাযোগ, সমুদ্র ও ব্লু ইকোনমি, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সুরক্ষা, এসডিজি বাস্তবায়ন, ব-দ্বীপ পরিকল্পনা প্রভৃতি বিষয়গুলোকে অতীব প্রয়োজনীয়তার সাথে বিবেচনায় নেয়া দরকার। উপকূল এলাকাসহ সারাদেশে নিবিড় বনায়ন ও সুন্দরবনসহ অন্যান্য বনের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং সেই সাথে উপকুল এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখতে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ আবশ্যক। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, পানিসম্পদ, পরিবেশ, প্রকৃতি ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বৃহত্তর পরিবেশ-প্রতিবেশ ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত ভূমি ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও জ্বালানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তির ব্যবহার ও বিকাশে আগ্রহী হওয়া সমীচীন।

জিও থার্মাল এবং রিনিউঅ্যাবল এনার্জি ব্যবহারের দিকে সুনজর দেয়া আবশ্যক। বাতাস থেকে প্রাপ্ত রিনিউঅ্যাবল এনার্জি যথাযথ দক্ষতার সাথে কাজে লাগানো গেলে শুধুমাত্র একটি উইন্ড টারবাইন থেকেই চার সদস্য বিশিষ্ট অন্তত ১০০০টি পরিবারের বিদ্যুতের ব্যবস্থা হয়ে যেতে পারে। উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, প্রায় সর্বত্রই চলছে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড। বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল দেশে রুপান্তরের এই প্রক্রিয়া নিঃসন্দেহে এদেশের জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন এবং কল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত। দেশের উন্নয়নের মূলনীতির সঙ্গে সংঘর্ষিক নয় এরূপ সঠিক ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা দ্বারা এই উন্নয়ন প্রক্রিয়া অনেক বেশি পরিণত, পূর্ণাঙ্গ ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন হওয়া বাঞ্ছনীয়।

মনে রাখা উচিৎ যে সবকিছুর মূলে আমাদের পরিবেশ। পরিবেশ বিনষ্ট করে বা তাঁকে অবজ্ঞা করে কোনো উন্নয়নই টেকসই, মানসম্পন্ন ও ভারসাম্যপূর্ণ হবে না। তদুপরি সবসময়ই কোনো না কোনোভাবে আইন, উন্নয়ন ও অবকাঠামোর অন্তরালেই অবহেলিত থেকে যায় পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টি। অনিয়ম, একরৈখিক ও ক্ষীণ দৃষ্টিভঙ্গী থেকে বেরিয়ে অবশ্য অবশ্যই উন্নয়নের পূর্বশর্তে পরিবেশের সুরক্ষা ও পরিবেশের স্বাস্থ্যের বিষয়টি গুরুত্বসহযোগে আমলে নেয়া উচিৎ।

লেখক: প্রফেসর ও প্রধান, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
farukh_envsc@bau.edu.bd


সর্বশেষ সংবাদ

×
  • Application Deadline
  • December 17, 2025
  • Admission Test
  • December 19, 2025
APPLY
NOW!
GRADUATE ADMISSION
SPRING 2026!
NORTH SOUTH UNIVERSITY
Center of Excellence