৪ আগস্ট ২০২৪। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দ্বিতীয় ঢেউয়ে উত্তাল ছিল সারা দেশ। রাজধানীর বাইরে, নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর ব্রিজ এলাকাতেও
সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ২০২৪ সালের ৮ জুলাই দ্বিতীয় দিনের মতো সারাদেশে
৫ আগস্ট ২০২৪। ঢাকার উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের রাজপথে বিজয়ের উল্লাসে মেতেছিল ছাত্র-জনতা। কোটা সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনের
সরকারি চাকরিতে অযৌক্তিক কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালসহ চার দফা দাবিতে ২০২৪ সালের ৭ জুলাই ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
১৮ জুলাই ২০২৪। উত্তরা আজিমপুরের উত্তাল রাজপথ। কোটা সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাধারণ মানুষও রাস্তায়।
২০২৪ সালের আগস্টের শুরুতে দেশজুড়ে চলছিল কোটা সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন। ঢাকার রাজপথ থেকে শুরু করে জেলা শহরগুলোতে
গত বছরের আগস্ট। ঢাকার রাজপথে তখন ঢেউয়ের মতো ছুটে চলছে কোটা সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন। নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার চরকাউরিয়া, সিমারপাড়—শান্ত এক গ্রাম, যেখানে রেডিওর শব্দে ভরতো দুপুর, ধানখেতের ফাঁকে উঁকি দিত
২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় ঢাকার চানখাঁরপুলে সংঘটিত ৬ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায়
২০২৪ সালের জুলাইয়ের উত্তাল সময়। কোটা সংস্কার আন্দোলনে উত্তাল পুরো বাংলাদেশ। শেখ হাসিনার দেশত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর বিজয়ের