সেসিপে নিয়োগ
চূড়ান্ত সুপারিশ থেকে বাদ যাচ্ছেন অর্ধেকের বেশি প্রার্থী
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ২২ নভেম্বর ২০২৩, ১১:৫১ AM , আপডেট: ২২ নভেম্বর ২০২৩, ১২:৩৮ PM
সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের (সেসিপ) আওতাধীন বেসরকারি স্কুল-কলেজে নিয়োগের জন্য ১৬৯ জনকে প্রাথমিক সুপারি সুপারিশ করা হয়েছিল। তবে অর্ধেকেরও বেশি প্রার্থী চূড়ান্ত সুপারিশ থেকে বাদ যাচ্ছেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) একাধিক কর্মকর্তার সাথে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, গত ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে সেসিপে নিয়োগের প্রাথমিক সুপারিশপ্রাপ্তদের অনলাইনে পুলিশ ভেরিফিকেশন (ভি-রোল) ফরম পূরণ কার্যক্রম শুরু হয়। যা চলে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ভি-রোল ফরম যাচাই শেষে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে পাঠানো হয়। এরপর গত রোববার পুলিশ ভেরিফিকেশন চলমান রেখে প্রার্থীদের নিয়োগ দিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি কবে— যা জানালেন এনটিআরসিএ সচিব
ওই সূত্র আরও জানায়, নিয়োগের প্রাথমিক সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে অনেকেই ভি-রোল ফরম জমা দেয়নি। আবার অনেকের কাগজপত্রে সমস্যা রয়েছে। এসব প্রার্থীদের নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করা হবে। সব মিলিয়ে অর্ধেকেরও বেশি প্রার্থী চূড়ান্ত সুপারিশ পাচ্ছেন না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনটিআরসিএ’র সংশ্লিষ্ট শাখার এক কর্মকর্তা দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, ‘সেসিপের মাধ্যমে ১৬৯ জনকে নিয়োগের প্রাথমিক সুপারিশ করা হয়েছিল। তবে নানা কারণে সেই সংখ্যা কমে ৭২ জন হয়েছে। এই ৭২ জনকে পুলিশ ভেরিফিকেশন চলমান রেখে নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করতে মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চাওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: ১৭তম নিবন্ধনে কত প্রার্থীর ভাইভা শেষ—জানাল এনটিআরসিএ
এদিকে গত রোববার এনটিআরসিএ’র কার্যালয় থেকে ৭২ জনকে নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চাওয়া হয়েছে। অনুমতি সংক্রান্ত ফাইল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খানের দপ্তরে রয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বেসরকারি মাধ্যমিক শাখার এক কর্মকর্তা দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, ‘সেসিপের আওতাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রার্থীদের নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশের অনুমোদনের ফাইল সচিবের দপ্তরে রয়েছে। সেখান থেকে ফাইল আমাদের শাখায় আসলে আমরা তা এনটিআরসিএতে পাঠিয়ে দেব।’