এআই’র সঙ্গে খাপ খাওয়াতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি দরকার: ইউআইইউতে ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ

একক বক্তৃতায় মোনাশ ইউনিভার্সিটির উন্নয়ন অর্থনীতির অধ্যাপক ড. এম নিয়াজ আসাদুল্লাহ
একক বক্তৃতায় মোনাশ ইউনিভার্সিটির উন্নয়ন অর্থনীতির অধ্যাপক ড. এম নিয়াজ আসাদুল্লাহ  © টিডিসি ফটো

প্রযুক্তির পরিবর্তনের ফলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সৃষ্ট বেকারত্ব নিয়ে অনেকেই আতঙ্কিত। কেননা যেকোনো প্রতিষ্ঠান চালানোর জন্য বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রয়োগ এখন সহজেই করা যাচ্ছে। তাই নতুন প্রযুক্তি গ্রহণের উপযোগী পরিবেশ তৈরি এবং এর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া দরকার।

আজ শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (ইউআইইউ) ‘বিয়ন্ড দ্য এআই অ্যাপোক্যালিপস: ফারদার প্রুফিং এডুকেশন টু ক্লোজ দ্য গ্যাপ বিটুইন টেকনোলজি এন্ড স্কিলিস’ শীর্ষক এক একক বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের মোনাশ ইউনিভার্সিটির উন্নয়ন অর্থনীতির অধ্যাপক ড. এম নিয়াজ আসাদুল্লাহ।

ইউআইইউ’র স্কুল অফ বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসার সভাপতিত্বে এ একক বক্তৃতায় গেস্ট স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রথম বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অনারারি প্রফেসরিয়াল ফেলো।

আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক ইউনিভার্সিটি রোভার চ্যালেঞ্জে এশিয়ার সেরা ইউআইইউ

বক্তৃতায় ড. এম নিয়াজ আসাদুল্লাহ বলেন, শিক্ষাব্যবস্থায় বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য পাঠদানে যুগোপযোগী পরিবর্তন আনতে দক্ষতাভিত্তিক হবে। পাঠদানের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তি যুক্ত করতে হবে। নেতৃত্ব, যোগাযোগ, সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন এবং সংগঠন-দক্ষতার প্রয়োজন।

এছাড়াও বক্তব্যে উঠে আসে  শিক্ষা এবং প্রযুক্তির মধ্যে প্রতিযোগিতা, মানুষ ও প্রযুক্তির মিথস্ক্রিয়ার মতো বিষয়গুলো। এআই বিকাশের ক্ষেত্রে কাম্য সামাজিক ট্রেড-অফ ছাড়াও আলোচনায় আসে প্রযুক্তি-পরিপূরক দক্ষতা পছন্দ প্রচারের জন্য শিক্ষানীতির ভূমিকা এবং বাংলাদেশের শিক্ষার গুণমানের বিষয়টিও।


সর্বশেষ সংবাদ