শিক্ষকদের ওপর আক্রমণ বন্ধের দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক  © সংগৃহীত

শিক্ষকদের ওপর আক্রমণ বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। আজ বুধবার ৮১ শিক্ষক এক বিবৃতিতে এ দাবি জানিয়েছেন।

সংগঠনটি বলেছে, পদ্মা সেতু উদ্বোধন-উৎসবের ডামাডোলে ঢাকা পড়ে গেছে অন্তত দুটি ঘটনা। এ দুই ঘটনা শিক্ষাঙ্গনের জন্য অশনিসংকেত। দুটি ঘটনায় শিক্ষক হিসেবে আমরা যারপরনাই ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত। নড়াইলে এক কলেজ অধ্যক্ষের গলায় পরানো হয়েছে জুতার মালা। আর সাভারে এক স্কুলশিক্ষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁরই এক ছাত্রের বিরুদ্ধে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নড়াইলের মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বহিষ্কৃত মুখপাত্র নূপুর শর্মার সমর্থনে ফেসবুকে পোস্ট দেয়। তাতে ওই কলেজের শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসের কাছে ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায়। স্বপন কুমার পরিস্থিতি বুঝে অভিযুক্ত ছাত্রকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

এরপর গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে অধ্যক্ষ ছাত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এতে ছাত্রদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তখন স্থানীয় বাসিন্দারাও কলেজে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। স্বপন কুমার বিশ্বাসের গলায় জুতার মালা পরানো হয়েছিল হ্যান্ডমাইকে ঘোষণা দিয়ে। সে সময় কলেজ ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলেন নড়াইলের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপার (এসপি)। তাঁদের সঙ্গে ছিল ২০০ থেকে ২৫০ পুলিশ সদস্য।

১৮ জুনের এ ঘটনায় পুলিশের উপস্থিতিতে ছাত্র ও শিক্ষক উভয়ে এভাবেই অপমানিত হন। ছাত্র এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগারে আর অধ্যক্ষ নিরাপত্তার কারণে প্রকাশ্যে আসতে পারছেন না। এ-বাড়ি ও-বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে নিজেকে রক্ষা করছেন। এও জানা যাচ্ছে, তাঁকে পদচ্যুত করে আরেকজন শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।

এদিকে ২৫ জুন সাভারের আশুলিয়ার হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেটের স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে আহত করে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। সংবাদপত্র থেকে জানা যায়, স্কুলের মেয়েদের ক্রিকেট ম্যাচ চলাকালে ছাত্রটি হঠাৎ শিক্ষককে স্টাম্প দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করতে থাকে।

আহত উৎপল কুমার পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ১৬ বছর বয়সী ছাত্রটি স্কুল কমিটির এক সদস্যর আত্মীয়। ছাত্রকে পুলিশ ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়েও দিয়েছে। অথচ বিষয়টি হত্যাকাণ্ড! এক ছাত্র হত্যা করেছে এক শিক্ষককে। অধ্যক্ষ স্বপন কুমারের আচরণটি শিক্ষক বা নাগরিকসুলভই ছিল।

তিনি ছাত্রকে জনতার হাতে ছেড়ে না দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিলেন। যদি সে কোনো অপরাধ করে থাকে, প্রচলিত আইনে বিচার হবে। কিন্তু তিনি ছাত্রের পক্ষ নিয়েছেন, এ গুজবের কারণে তাঁকে এমন অপমানিত হতে হলো। প্রভাষক উৎপল কুমার স্কুল ও কলেজের শৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি ছিলেন, দায়িত্বের অংশ হিসেবেই উচ্ছৃঙ্খল ছাত্রদের তাঁর শাসন করতে হতো, তাদের অন্যায়-অপকর্মের জন্য বিচারের মুখোমুখি করতে হতো। ছাত্রটির বিরুদ্ধে শিক্ষক উৎপল কুমারের শৃঙ্খলাজনিত পদক্ষেপ নেওয়ার কারণেই সে বিক্ষুব্ধ ছিল।

বিবৃতিতে শিক্ষক নেটওয়ার্ক বলেছে, দেখা যাচ্ছে, শিক্ষকেরা তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কখনো উচ্ছৃঙ্খল জনতার বা কখনো বিক্ষুব্ধ ছাত্র দ্বারা আক্রান্ত-অপমানিত হচ্ছেন, মৃত্যুবরণ করছেন। শিক্ষকদের যে সম্মান এই সমাজ দিত একসময়, আজকাল তা তো অপসৃতই, সঙ্গে জুটছে সহিংসতা, এমনকি মৃত্যুও। আজ এমন এক সমাজ-রাষ্ট্র দেখা দিয়েছে, শিক্ষাব্যবস্থাকে যেনতেন রকমে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।

তা দিয়ে কেরানি-আমলা হবে, কিন্তু শিক্ষার যে মূল লক্ষ্য, জ্ঞানচর্চা ও মানবিক মূল্যবোধের লালন, সেসবের অস্তিত্ব যেন নেই সেখানে। শিক্ষকদের প্রাপ্য মূল্য-মর্যাদা দিচ্ছে না আজকের সমাজ।

এর আগে এ বছরের এপ্রিল মাসে মুন্সিগঞ্জের শিক্ষক হৃদয় চন্দ্র মণ্ডলের ক্লাসের আলোচনাকে গোপনে ধারণ করে অনলাইনে ছড়িয়ে দিয়েছিল তাঁরই ছাত্র। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, তিনি ইসলাম অবমাননা করেছেন। এ কারণে ওই শিক্ষককে কারাবাস করতে হয়। এরও আগে ২০১৬ সালে নারায়ণগঞ্জের এক স্কুলের প্রধান শিক্ষককে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে সবার সামনে কান ধরে ওঠবস করান স্থানীয় সংসদ সদস্য। স্পষ্টভাবে বলা ভালো, সারা দেশেই মুসলমানদের অনুভূতি নিয়ে কতিপয় গোষ্ঠীর অসহিষ্ণুতা বিস্তারের অপচেষ্টা ভয়ংকর আকার ধারণ করছে। এর মাধ্যমে ক্লাসরুম থেকে পাড়া-মহল্লা পর্যন্ত ঘৃণা-বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। অল্পতেই তাদের অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হয়।

কিন্তু অনুভূতি যতই নাজুক হোক, তার প্রতিক্রিয়া খুবই আগ্রাসী। প্রতি পূজায় এবং সারা বছর ধরে নানান সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা ঘটতে থাকে বাংলাদেশে। সামান্য এক ব্যক্তির ফেসবুকের কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় একটি পুরো এলাকায় সাম্প্রদায়িক হামলা করা হয়ে থাকে।

সংখ্যাগুরুর দাপটে ‘সংখ্যালঘু’ জনগোষ্ঠী স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছে না। তারা যেকোনো মুহূর্তে আক্রমণের ঝুঁকিতে থাকে। দেশের সংবিধান-আইনকানুনে যা–ই লেখা থাক, প্রশাসন ও রাজনীতিবিদেরা ‘সংখ্যাগরিষ্ঠের’ পক্ষেই কাজ করে চলেছে।

এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক নেটওয়ার্ক কিছু দাবি জানিয়েছে। এগুলো হলো—

*প্রভাষক উৎপল কুমারের হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুততম সময়ে করতে হবে। পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং অপরাধীকে গ্রেপ্তার ও বিচার করে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে। জানা গেছে, বাদী এজাহারে আক্রমণকারী ছাত্রের বয়স ১৬ উল্লেখ করলেও তার প্রকৃত বয়স ১৯।

*অধ্যক্ষ স্বপন কুমারকে সসম্মানে স্বপদে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্থানীয় প্রশাসনকে তার হৃত সম্মান ফিরিয়ে দিতে হবে। যারা ওই অধ্যক্ষকে অপমানের আয়োজন করেছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

*সারা দেশে ভিন্ন ধর্ম ও জাতিগত পরিচয়ের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আইনকে নিজের গতিতে চলতে দিতে হবে। আর ধর্মের নামে ক্ষমতাবান গোষ্ঠী, রাজনীতিবিদ বা স্থানীয় উন্মত্ত মানুষের দাবিকে অগ্রাহ্য করে প্রচলিত আইন, মানবিক অধিকার, কাণ্ডজ্ঞান ব্যবহার করতে হবে এবং দেশে সব ধর্ম ও মতের মানুষের জন্য উদার, অনুকূল ও সহনশীল পরিবেশ তৈরিতে প্রশাসনসহ সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে।

বিবৃতিতে অনলাইনে স্বাক্ষরকারী ৮১ শিক্ষকবৃন্দ হলেন-
১ মাইদুল ইসলাম সহকারি অধ্যাপক সমাজতত্ত্ব বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
২ মানস চৌধুরী অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩ মাহবুবুল হক ভূঁইয়া সহকারি অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৪ মোশরেকা অদিতি হক সহকারি অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫ তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া প্রভাষক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস
৬ শামীমা আক্তার সহকারি অধ্যাপক বাংলা বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৭ আর রাজী সহকারি অধ্যাপক যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৮ আবুল ফজল সহকারি অধ্যাপক বাংলা বিভাগ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৯ নাসির আহমেদ অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
১০ সুবর্ণা মজুমদার সহকারি অধ্যাপক যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১১ মিম আরাফাত মানব প্রভাষক কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১২ ইসমত হোসেন সহকারি অধ্যাপক স্থাপত্য বিভাগ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
১৩ জায়েদা শারমিন অধ্যাপক পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৪ কাজী ফরিদ অধ্যাপক গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান বিভাগ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
১৫ রাইসুল সৌরভ সহকারি অধ্যাপক আইন বিভাগ ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)
১৬ ফাহমিদুল হক অধ্যাপক সেন্টার ফর এক্সপেরিমেন্টাল হিউম্যানিটিজ বার্ড কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
১৭ জাকিয়া সুলতানা মুক্তা সহকারি অধ্যাপক বাংলা বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
১৯ আনু মুহাম্মদ অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২০ রুশাদ ফরিদী সহকারি অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২১ বখতিয়ার আহমেদ অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২২ মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন সহকারি অধ্যাপক সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগ স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
২৩ আলি আহসান সহকারি অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
২৪ তাহমিনা খানম সহযোগী অধ্যাপক ব্যবস্থাপনা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৫ নাসির উদ্দীন সহকারি অধ্যাপক রসায়ন বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
২৬ সাঈদ ফেরদৌস অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৭ মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান অধ্যাপক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৮ রাহুল ভট্টাচার্য্য সহকারি অধ্যাপক মৌলিক বিজ্ঞান ও ভাষা বিভাগ সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
২৯ মাহমুদুল হাসান সহকারি অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৩০ আসিফ মোহাম্মদ শাহান সহযোগী অধ্যাপক উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩১ আরাফাত রহমান সহকারি অধ্যাপক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৩২ মনিরা শরমিন সহকারি অধ্যাপক সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগ গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
৩৩ জি এইচ হাবীব সহকারি অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩৪ সামিনা লুৎফা সহযোগী অধ্যাপক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫ গৌতম রায় সহযোগী অধ্যাপক শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬ মোহাম্মদ আজম অধ্যাপক বাংলা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭ মো: শফিকুল ইসলাম সহকারি অধ্যাপক ফার্মেসি বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৩৮ মোঃ তানভীর আহসান সহযোগী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩৯ পারভীন জলী অধ্যাপক ইতিহাস বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪০ শেহরীন আতাউর খান সহকারি অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৪১ মাহমুদা আকন্দ সহযোগী অধ্যাপক দর্শন বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪২ মোহাম্মদ খোর‌শেদ আলম সহযোগী অধ্যাপক গণ‌যোগা‌যোগ ও সাংবা‌দিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ব‌বিদ‌্যালয়
৪৩ কামাল চৌধুরী অধ্যাপক ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৪ কাজী শুসমিন আফসানা সহযোগী অধ্যাপক নাট্যকলা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫ জাভেদ কায়সার সহকারি অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ শাবিপ্রবি
৪৬ অর্পিতা শামস মিজান সহকারি অধ্যাপক আইন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রিস্টল ল স্কুল
৪৭ কাজী মামুন হায়দার সহযোগী অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪৮ নাসরিন খন্দকার সহযোগী অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯ মোঃ সাজ্জাদ হোসেন জাহিদ সহযোগী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
৫০ স্বপন আদনান অধ্যাপক ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ, সোয়াস ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন
৫১ সুস্মিতা চক্রবর্তী অধ্যাপক ফোকলোর বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫২ তাসনীম মাহবুব সহযোগী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৩ মোর্ত্তূজা আহমেদ সহযোগী অধ্যাপক ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৪ রায়হান রাইন অধ্যাপক দর্শন বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৫ কাজী রবিউল আলম সহযোগী অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫৬ কাজী মারুফুল ইসলাম অধ্যাপক উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৭ মির্জা তাসলিমা সুলতানা অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহানঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৮ মোহাম্মদ মজিবুর রহমান সহযোগী অধ্যাপক শিক্ষা গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৯ জপতোষ মন্ডল সহকারি অধ্যাপক ইইই বিভাগ বশেমুরবিপ্রবি
৬০ মোশাহিদা সুলতানা সহযোগী অধ্যাপক একাউন্টিং বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬১ আরিফুজ্জামান রাজীব সহকারি অধ্যাপক ইইই বিভাগ বশেমুরবিপ্রবি
৬২ মৌমিতা রায় সহকারি অধ্যাপক বাংলা বিভাগ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩ তানিয়াহ্ মাহমুদা তিন্নি প্রভাষক সমাজতত্ত্ব ও টেকসই উন্নয়ন বিভাগ প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪ মোঃ ইমদাদুল ইসলাম সহকারি অধ্যাপক ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন সায়েন্সেস নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫ হাবিবা রহমান সহকারি অধ্যাপক টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬ দীপ্তি দত্ত সহকারি অধ্যাপক প্রাচ্যকলা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭ সুকান্ত বিশ্বাস সহকারি অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৬৮ সৌম্য সরকার সহকারি অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯ শর্মি হোসেন প্রভাষক ইংরেজি বিভাগ নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৭০ মাহমুদুল সুমন অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭১ ফারহা তানজীম তিতিল সহকারি অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭২ স্বাধীন সেন অধ্যাপক প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৩ মুঈদ রহমান অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের
৭৪ জোবাইদা নাসরীন অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭৫ রোবায়েত ফেরদৌস অধ্যাপক সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭৬ মোঃ কামরুল হাসান মামুন অধ্যাপক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭৭ খন্দকার আশরাফুল মুনিম অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮ লিপন মণ্ডল সহকারি অধ্যাপক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭৯ গীতি আরা নাসরীন অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮০ শামস্ আরা খাঁন সহকারি অধ্যাপক ফার্মেসী বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৮১ কাবেরী গায়েন অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সর্বশেষ সংবাদ