শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অন্ধকার: আইনমন্ত্রী
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ২১ জুলাই ২০২৩, ০৬:২২ PM , আপডেট: ২১ জুলাই ২০২৩, ০৬:৩২ PM
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। বিএনপি যদি আবার ক্ষমতায় আসে বাংলাদেশ আবার একটি নৈরাজ্যের দেশ হয়ে যাবে। আমরা আর অতীতে ফিরে যাব না। আমরা উন্নয়নের রেললাইনে উঠে গেছি। ২০৪১ সালে একটি উন্নত দেশ উপহার দেব। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলব।
শুক্রবার (২১ জুলাই) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। দলটির শেকড় অনেক গভীরে। ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আপোষহীন ছিলেন। কখনও পাকিস্তানিদের সঙ্গে আপোষ করেননি। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এখন বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কোনো অন্যায় আবদারের কাছে মাথা নত করেননি ও করবেনও না।
আরো পড়ুন:এক কমিটিতেই দেড় যুগ পার, কর্মীদের বাড়ছে বিশৃঙ্খলা
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশে আর কখনই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরে আসবে না। সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করেছেন। সেই মোতাবেক জাতীয় সংসদে আইন পাশ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করা হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে।
বিএনপি জাতির পিতাকে হত্যা করেছিল দাবি করে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা যদি বিএনপি’র ইতিহাস জানেন, তাহলে দেখবেন, তারা আমাদের জাতির পিতাকে হত্যা করেছে। যাতে বিচার না হয় এজন্য আইন করেছে। না হলে খালেদা জিয়া দুই বার ক্ষমতায় ছিল, কেন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করেননি। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের তারা পুরস্কৃত করেছে। তাদের চাকরি দিয়েছে। নির্বাচন করার সুযোগ দিয়েছে। বিরোধী দলের নেতা বানিয়েছে। অন্যদিকে জামায়াত বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল। মা-বোনদের ইজ্জত নিয়েছিল। আর শেখ হাসিনা দেশটাকে মায়ের মতো লালন-পালন করে আমাদের আলোর পথ দেখিয়েছেন।’
খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু আবদুল্লাহ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, খাড়েরা ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির, সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির আহাম্মদ খান, কামরুজ্জামান রতন, মো. গোলাম মোস্তফা, আবু ইউসুফ, জাহাঙ্গীর পাঠান