ইবি রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন ৭ ডিসেম্বর
- ইবি প্রতিনিধি
- প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৪৪ PM , আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৪ PM
‘সত্য সন্ধানে মুক্ত কলম সৈনিক’ স্লোগানকে সামনে রেখে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) কর্মরত মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সাংবাদিকদের সংগঠন ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি’র কার্যনির্বাহী পরিষদ-২০২৪ এর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ৭ই ডিসেম্বর।
নির্বাচন উপলক্ষে গতকাল নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা ও রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম। কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রয়েছেন সহকারী প্রক্টর বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মিন্নাতুল করিম আকন্দ এবং ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহা. খাইরুল ইসলাম।
আগামী ৭ ডিসেম্বর দুপুর ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনের অবস্থিত রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয়ে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে সরাসরি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগণনা শেষে বেলা ৩:১৫ মিনিটে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। তফসিল ঘোষণার পর থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীরা৷
আরও পড়ুন: সতিকসাসে নেতৃত্বে সাকিব-মামুনুর, দপ্তর সম্পাদক দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের আলভী
নির্বাচনে সভাপতি পদে আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ফারহানা নওশীন তিতলী ও আল ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের শাহিন আলম এবং সাধারণ সম্পাদক পদে আইন বিভাগের শাহরিয়ার কবীর রিমন ও ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সামি আল সাদ আওন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমাদান করেছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা প্রত্যেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে এবং তফসিলের আলোকে ভোটার তালিকা প্রকাশ ও মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে কারো বিরুদ্ধে কোন আপত্তি না থাকায় এবং নির্ধারিত সময়ে কেউ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে সভাপতি পদে ২ জন ও সাধারণ সম্পাদক পদে ২ জন প্রার্থীতা করবেন।
জুলাই বিপ্লবের পরে সবাই যেমন স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারছে এখানেও তেমনই পারবে বলে বিশ্বাস করি। কোন প্রার্থী আমাদের পক্ষপাতের জন্য কোনধরনের চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করেনি। এছাড়া বাইরের কোন মহলও আমাদের এ ব্যাপারে কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেনি। আশাকরি উৎসবমুখর পরিবেশে ৭ তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।