ক্যাম্পাসের একটি ভবনের সামনে সাইকেলের গ্যারেজে সাজানো হয় ব্যাকড্রপ। কনেকে ঘিরে বন্ধু–সহপাঠীরা মেতে ওঠেন আনন্দ–উল্লাসে। কনের বান্ধবীরা পরেন হলুদ শাড়ি। ছেলেদেরও ছিল পরিপাটি সাজ।
আরও পড়ুনঃ খুব অভিমান থেকে বলছি, বিদায় ছাত্রলীগ
দলবেঁধে সবাই গেয়েছেন বিয়ের গীত—‘হলদি না হলদি রে, কায় বাটপে হলদি, দাদি আছে দরদি রে, তায় বাটবে হলদি’ বা ‘হলদি বাটো, মেন্দি বাটো’। এমন সব গীত আর কলহাস্যে কখন যে রাত নয়টা বেজে যায় টেরই পান না তারা।
গানের পাশাপাশি কনেকে ঘিরে চলে নাচ। হলুদ উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তুহিন ওয়াদুদ বলেন, ‘হঠাৎ নিমন্ত্রণ পেলাম। কনের বন্ধু-সহপাঠীদের উদ্যোগে করা এমন একটি চমৎকার আয়োজনে যুক্ত হতে পেরে আনন্দ লাগছে।’
লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রধান আসাদুজ্জামান মণ্ডলও এসেছেন গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে। নিজ বিভাগের শিক্ষার্থী কনেকে আশীর্বাদ করে তিনি বলেন, ‘কনে তো আমার ছাত্রী। সে হিসেবে ক্যাম্পাসে আমি তার অভিভাবক। আর এমন সুন্দর আয়োজন। না এসে পারা যায়?’