বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের ১৬তম (বিজেএসসি) নিয়োগ পরীক্ষায় সহকারী জজ পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন ফারজানা দিবা লিসা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। বাবার মৃত্যুর আগে তাকে দেওয়া কথা রাখতেই বিচারক হয়েছেন তিনি। সম্প্রতি তিনি তার সাফল্য ও শিক্ষা জীবন নিয়ে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের মুখোমুখি হয়েছেন। তার কথাগুলো শুনেছেন—আমান উল্যাহ আলভী।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: ১৬তম বিজেএসসি পরীক্ষায় আপনিও সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। আপনাকে অভিনন্দন। আপনার জন্ম, শৈশবকাল সম্পর্কে জানতে চাই। ফারজানা দিবা লিসা: আমার জন্ম সাতক্ষীরাতে। সেখানেই আমার বেড়ে ওঠা। সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: এখন তো আপনি সহকারী জজের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেন। আপনার এ অনুভূতিটা সম্পর্কে বলুন। ফারজানা দিবা লিসা: মা, ভাই ও বোনের সাথে আমি ঢাকায় থাকি। ফল প্রকাশের সময় বড় ভাইয়ের কনফিডেন্স ছিল আমি সফল হবো। তাই সে তখন আগে থেকে মোবাইলে ভিডিও অন করে রাখে। পরে ভাইয়া রেজাল্ট দেখার পর যখন বলে তুই ৭৮তম হয়েছিস, তখন আমি রেজাল্ট চেক না করে ভাইয়াকে জড়িয়ে ধরেছিলাম। বাসার চারজন মানুষই জড়িয়ে ধরে কান্না করতে ছিলাম। তখন খুশিতে কান্না চলে আসছিল। সেই মুহূর্তটা আসলে অন্যরকম অনুভূতি।
আমি যখন আইনের প্রথম বর্ষের ছাত্রী তখন বাবা প্যারালাইজড ছিলেন। তখন বাবাকে দুটো আঙুল দেখিয়ে বলেছিলাম, প্রথমটাতে বিচারক আর দ্বিতীয়টাতে আইনজীবী। তখন তিনি ইশারায় বলেছিলেন, আমি যেন বিচারক হই।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: বিচারক হওয়ার স্বপ্নদ্রষ্টা কে, কীভাবে এ স্বপ্নের শুরু হয়েছিল? ফারজানা দিবা লিসা: আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা করেছিলাম। স্বপ্ন ছিলো ডাক্তার হওয়ার। যখন ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিচ্ছি তখনও আমার ইচ্ছে ছিল ডাক্তার হবো। তখন সাতক্ষীরা মেডিক্যাল থেকে একটা বড় ভাই আমাকে মেডিক্যালের বই ও দিয়ে ছিল প্রিপারেশনের জন্য। কিন্তু আমার ভাইয়া বলেছিলো ডাক্তার হতে অনেকদিন সময় লাগবে। তাই সে আমাকে আইন নিয়ে পড়ার পরামর্শ দেয়।
তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য টার্গেট রেখে প্রস্তুতি শুরু করি। তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় আইনে ২১তম স্থান অর্জন করি। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনে পড়ার সুযোগ পাই। তখন ভাইয়া আমাকে বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ভর্তি হতে। সেখান থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল আমি জুডিশিয়ারিতে আসবো।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: বিচারক হওয়ার পেছনে কার অবদান সবচেয়ে বেশি? ফারজানা দিবা লিসা: সবচেয়ে বেশি অবদান ছিলো আমার বাবা-মায়ের। আমার বাবাও ছিলেন একজন আইনজীবী। আমি যখন আইনের প্রথম বর্ষের ছাত্রী তখন বাবা প্যারালাইজড ছিলেন। কথা বলতে পারতেন না। উনার ব্রেইন স্ট্রোক হয়েছিল। তখন বাবাকে দুটো আঙুল দেখিয়ে বলেছিলাম, প্রথমটাতে বিচারক আর দ্বিতীয়টাতে আইনজীবী। তখন তিনি ইশারায় বলেছিলেন, আমি যেন বিচারক হই। আমার বাবা ২০১৬ সালে মারা যান। কিন্তু বাবাকে যে একটা কথা দেওয়া ছিল, সে কথাটা আমার রাখতেই হবে। আর এখানে আমার ভাইয়েরও স্বপ্ন ছিল, তার বোন যেন বিচারক হয়। ভাইয়ার দিক নির্দেশনায় আজ আমি সফল।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: আপনার সাফল্যের পেছনে কোন বিষয়গুলো কাজ করেছে? ফারজানা দিবা লিসা: আমি কখনোই খারাপ স্টুডেন্ট ছিলাম না। কিন্তু আমি অনেক পরিশ্রম করে এসে যখন ঢাবির আইনের প্রথম বর্ষে বাবাকে হারাই তখন ঠিক মতো ক্লাস-পরীক্ষায় অংশ নিতে পারিনি।
আমার ফার্স্ট ইয়ারের রেজাল্ট ছিল ২.৮০। যেখানে আমার স্বপ্ন ছিল আমি অনেক ভালো রেজাল্ট করবো। প্রথমবারই জুডিশিয়ারিতে আসবো। কিন্তু আমার বাবা যখন হাসপাতালে ছিলো তখন আমাকেই সবকিছু দেখাশোনা করতে হয়েছে। আমি বেশিরভাগ সময় সেখানেই থাকতাম। এ কারণে ঠিক মতো ক্লাস করতে পারতাম না।
আমার যখন টিউটরিয়াল পরীক্ষা আমি একটা পরীক্ষাও অংশ নিতে পারিনি। এটার কারণে আমি অনেক ভেঙে পড়ি। তখন আমার একটা প্রতিজ্ঞা ছিলো, আমি যে মানের স্টুডেন্ট সেটা সবাইকে দেখাতে হবে। আর বিচারকের জায়গা তো একটা একটা সম্মানের। তাই নিজের মধ্যে একটা ভালো লাগা কাজ করে। আর বড় ভাইয়া-আপুরা যখন সফল হয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ পোস্ট করতেন, ওই আলহামদুলিল্লাহর ভালো লাগা থেকেই আজকের বিচারক হওয়া।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: কীভাবে প্রস্তুতি নিয়েছেন, দিনে কত ঘণ্টা করে পড়ালেখা করেছেন? ফারজানা দিবা লিসা: পড়ার তেমন কোনো নির্দিষ্টতা ছিলো না। অনেক সময় এমনও হয়েছে যে রাতে পড়তে পড়তে ফজরের আজান দিয়ে দিয়েছে। তখন ভাইয়াও অবাক হতেন। এমনও হয়েছে আমি ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমাতে গিয়েছি। এমনও হয়েছে আমি বাইরে কোথাও গিয়েছি, আমার সাথে বই আছে বা ফোনে কিছু পড়তেছি। মানে বোঝাতে চাচ্ছি, একটা সময়ও আমি নষ্ট করিনি, সময়গুলো খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: কতবার ভাইবা দিয়েছেন এবং কততম ভাইভাতে সফল হয়েছেন? ফারজানা দিবা লিসা: প্রথমবার আমি প্রিপারেশন অনেক দেরিতে শুরু করার কারণে সে বার হয়নি। দ্বিতীয়বারের ভাইবাতে আমি সফল হয়েছি।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: যারা বিচারক হতে চায়, তাদের উদ্দেশ্যে আপনার পরামর্শ কী? ফারজানা দিবা লিসা: নবীনদের উদ্দেশে একটাই কথা, যার যে লক্ষ্য থাকুক সময় নষ্ট না করে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। সৃষ্টিকর্তার প্রতিও বিশ্বাস রাখতে হবে। সাফল্য আসবেই ইনশাল্লাহ।
দুনিয়াতে বসেই কাউকে বিচার করতে পারছি, এই সম্মানটা আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন। এ সম্মানটা নষ্ট করবো না। আমি কখনোই চাইবো না, আমার মাধ্যমে কোনো দুর্নীতি বা কোনো মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হোক।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: বিচারক হিসেবে দেশের জন্য আপনি কি অবদান রাখতে চান? ফারজানা দিবা লিসা: দুনিয়াতে বসেই কাউকে বিচার করতে পারছি, এই সম্মানটা আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন। এ সম্মানটা নষ্ট করবো না। আমি কখনোই চাইবো না, আমার মাধ্যমে কোনো দুর্নীতি বা কোনো মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হোক।
যখন মানুষ বিচার পেতে আদালতে যায়, সে মানুষটার অবস্থা আমরা বুঝতে পারলে আমরা তাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করতাম না। তাদের একটা শেষ আশার জায়গা হলো আদালত। সে আদালতে যদি আমি ন্যায় বিচারটা না দিতে পারি তাহলে এই জীবনেও আমি তাদের কাছে দায়ী থাকবো এবং পরকালেও আল্লাহর কাছে আমি এটার জন্য দায়ী থাকবো।
তাই আমি ন্যায়বিচারটা সর্বপ্রথম নিশ্চিত করতে চাই। সব জায়গায় যেন ন্যায় বিচার নিশ্চিত হয় আমার হাতের মধ্যে যতটুকু থাকবে, সেটা নিয়ে আমি কাজ করবো।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: ভাইবার সময় কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে, আপনি কীভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন? ফারজানা দিবা লিসা: আইন তুমি কত অল্প জানো এটা ব্যাপার না। কিন্তু যে আইনটা জানো সে আইনটা যেন নাড়ি-নক্ষত্র জানো। যে এই বিষয়টা আমি জানি এই বিষয়টা থেকে দশটা প্রশ্ন আসলেও যেন পারি। ভাইবাতে নরমালি একটা বিষয়ে ঢুকলে সেখান থেকেই একাধিক প্রশ্ন করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে যে প্রশ্নটাই করা হোক না কেন তুমি যেন উত্তর করতে পারো সে কনিফিডেন্টটা থাকতে হবে।
দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময়ের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ফারজানা দিবা লিসা: দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের জন্য শুভকামনা রইলো।
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 5
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
Event: dbquery
Events
0.04 ms
Query
Database
0.28 ms
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 15
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
Event: dbquery
Events
0.02 ms
Query
Database
0.24 ms
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 17
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
Event: dbquery
Events
0.02 ms
Query
Database
0.24 ms
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 16
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
Event: dbquery
Events
0.02 ms
Query
Database
0.48 ms
SELECT *
FROM `wg_front_settings`
Event: dbquery
Events
0.48 ms
Connecting to Database: "prev"
Database
1.12 ms
Query
Database
1.48 ms
SELECT *
FROM `wg_article`
WHERE `status` = 1
AND `id_article` = '128322'
Event: dbquery
Events
0.39 ms
Query
Database
0.27 ms
SELECT *
FROM `wg_category`
WHERE `id_category` = '18'
Event: dbquery
Events
0.02 ms
Query
Database
6.18 ms
SELECT `article_body`
FROM `wg_articledetail`
WHERE `id_article` = '128322'
Event: dbquery
Events
0.02 ms
Query
Database
4.91 ms
SELECT *
FROM `wg_article`
WHERE `status` = 1
AND `id_article` IN ('126210','110318','91921')
ORDERBY `id_article` DESC
Event: dbquery
Events
0.03 ms
Query
Database
1.68 ms
SELECT *
FROM `wg_article`
WHERE `status` = 1
AND `id_article` != '128322'
ORDERBY `id_article` DESCLIMIT 10
Event: dbquery
Events
0.03 ms
Query
Database
1.19 ms
SELECT `id_menuitem`, `parent_id`, `item_name`, `link_type`, `menu_url`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `status` = 1
AND `id_menu` = 1
ORDERBY `menu_order` asc
Event: dbquery
Events
0.04 ms
View: detail.php
Views
1.67 ms
After Filters
Timer
0.01 ms
Required After Filters
Timer
0.34 ms
Database (11 total Queries, 11 of them unique across 2 Connections)
Time
Query String
0.47 ms
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 5
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 15
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 17
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
SELECT `id_menuitem` as `id`, `item_name` `name`, `slug`, `menu_url` `MenuLink`, `parent_id` as `parent_menu_id`, `link_type` as `LinkType`
FROM `wg_menuitem`
WHERE `id_menu` = 16
AND `status` = 1
ORDERBY `menu_order` ASCLIMIT 100
<p style="text-align: center;"><em>বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের ১৬তম (বিজেএসসি) নিয়োগ পরীক্ষায় সহকারী জজ পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন <strong>ফারজানা দিবা লিসা</strong>। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। বাবার মৃত্যুর আগে তাকে দেওয়া কথা রাখতেই বিচারক হয়েছেন তিনি। সম্প্রতি তিনি তার সাফল্য ও শিক্ষা জীবন নিয়ে <strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের</strong> মুখোমুখি হয়েছেন। তার কথাগুলো শুনেছেন—<strong>আমান উল্যাহ আলভী।</strong></em></p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস:</strong> ১৬তম বিজেএসসি পরীক্ষায় আপনিও সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। আপনাকে অভিনন্দন। আপনার জন্ম, শৈশবকাল সম্পর্কে জানতে চাই।<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> আমার জন্ম সাতক্ষীরাতে। সেখানেই আমার বেড়ে ওঠা। সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস:</strong> এখন তো আপনি সহকারী জজের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেন। আপনার এ অনুভূতিটা সম্পর্কে বলুন।<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> মা, ভাই ও বোনের সাথে আমি ঢাকায় থাকি। ফল প্রকাশের সময় বড় ভাইয়ের কনফিডেন্স ছিল আমি সফল হবো। তাই সে তখন আগে থেকে মোবাইলে ভিডিও অন করে রাখে। পরে ভাইয়া রেজাল্ট দেখার পর যখন বলে তুই ৭৮তম হয়েছিস, তখন আমি রেজাল্ট চেক না করে ভাইয়াকে জড়িয়ে ধরেছিলাম। বাসার চারজন মানুষই জড়িয়ে ধরে কান্না করতে ছিলাম। তখন খুশিতে কান্না চলে আসছিল। সেই মুহূর্তটা আসলে অন্যরকম অনুভূতি।</p>
<blockquote>
<p style="text-align: justify;">আমি যখন আইনের প্রথম বর্ষের ছাত্রী তখন বাবা প্যারালাইজড ছিলেন। তখন বাবাকে দুটো আঙুল দেখিয়ে বলেছিলাম, প্রথমটাতে বিচারক আর দ্বিতীয়টাতে আইনজীবী। তখন তিনি ইশারায় বলেছিলেন, আমি যেন বিচারক হই।</p>
</blockquote>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস:</strong> বিচারক হওয়ার স্বপ্নদ্রষ্টা কে, কীভাবে এ স্বপ্নের শুরু হয়েছিল?<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা করেছিলাম। স্বপ্ন ছিলো ডাক্তার হওয়ার। যখন ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিচ্ছি তখনও আমার ইচ্ছে ছিল ডাক্তার হবো। তখন সাতক্ষীরা মেডিক্যাল থেকে একটা বড় ভাই আমাকে মেডিক্যালের বই ও দিয়ে ছিল প্রিপারেশনের জন্য। কিন্তু আমার ভাইয়া বলেছিলো ডাক্তার হতে অনেকদিন সময় লাগবে। তাই সে আমাকে আইন নিয়ে পড়ার পরামর্শ দেয়।</p>
<p style="text-align: justify;">তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য টার্গেট রেখে প্রস্তুতি শুরু করি। তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় আইনে ২১তম স্থান অর্জন করি। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনে পড়ার সুযোগ পাই। তখন ভাইয়া আমাকে বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ভর্তি হতে। সেখান থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল আমি জুডিশিয়ারিতে আসবো।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: </strong>বিচারক হওয়ার পেছনে কার অবদান সবচেয়ে বেশি?<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> সবচেয়ে বেশি অবদান ছিলো আমার বাবা-মায়ের। আমার বাবাও ছিলেন একজন আইনজীবী। আমি যখন আইনের প্রথম বর্ষের ছাত্রী তখন বাবা প্যারালাইজড ছিলেন। কথা বলতে পারতেন না। উনার ব্রেইন স্ট্রোক হয়েছিল। তখন বাবাকে দুটো আঙুল দেখিয়ে বলেছিলাম, প্রথমটাতে বিচারক আর দ্বিতীয়টাতে আইনজীবী। তখন তিনি ইশারায় বলেছিলেন, আমি যেন বিচারক হই। আমার বাবা ২০১৬ সালে মারা যান। কিন্তু বাবাকে যে একটা কথা দেওয়া ছিল, সে কথাটা আমার রাখতেই হবে। আর এখানে আমার ভাইয়েরও স্বপ্ন ছিল, তার বোন যেন বিচারক হয়। ভাইয়ার দিক নির্দেশনায় আজ আমি সফল।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: </strong>আপনার সাফল্যের পেছনে কোন বিষয়গুলো কাজ করেছে?<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা: </strong>আমি কখনোই খারাপ স্টুডেন্ট ছিলাম না। কিন্তু আমি অনেক পরিশ্রম করে এসে যখন ঢাবির আইনের প্রথম বর্ষে বাবাকে হারাই তখন ঠিক মতো ক্লাস-পরীক্ষায় অংশ নিতে পারিনি।</p>
<p style="text-align: justify;">আমার ফার্স্ট ইয়ারের রেজাল্ট ছিল ২.৮০। যেখানে আমার স্বপ্ন ছিল আমি অনেক ভালো রেজাল্ট করবো। প্রথমবারই জুডিশিয়ারিতে আসবো। কিন্তু আমার বাবা যখন হাসপাতালে ছিলো তখন আমাকেই সবকিছু দেখাশোনা করতে হয়েছে। আমি বেশিরভাগ সময় সেখানেই থাকতাম। এ কারণে ঠিক মতো ক্লাস করতে পারতাম না।</p>
<p style="text-align: justify;">আমার যখন টিউটরিয়াল পরীক্ষা আমি একটা পরীক্ষাও অংশ নিতে পারিনি। এটার কারণে আমি অনেক ভেঙে পড়ি। তখন আমার একটা প্রতিজ্ঞা ছিলো, আমি যে মানের স্টুডেন্ট সেটা সবাইকে দেখাতে হবে। আর বিচারকের জায়গা তো একটা একটা সম্মানের। তাই নিজের মধ্যে একটা ভালো লাগা কাজ করে। আর বড় ভাইয়া-আপুরা যখন সফল হয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ পোস্ট করতেন, ওই আলহামদুলিল্লাহর ভালো লাগা থেকেই আজকের বিচারক হওয়া।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: </strong>কীভাবে প্রস্তুতি নিয়েছেন, দিনে কত ঘণ্টা করে পড়ালেখা করেছেন?<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> পড়ার তেমন কোনো নির্দিষ্টতা ছিলো না। অনেক সময় এমনও হয়েছে যে রাতে পড়তে পড়তে ফজরের আজান দিয়ে দিয়েছে। তখন ভাইয়াও অবাক হতেন। এমনও হয়েছে আমি ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমাতে গিয়েছি। এমনও হয়েছে আমি বাইরে কোথাও গিয়েছি, আমার সাথে বই আছে বা ফোনে কিছু পড়তেছি। মানে বোঝাতে চাচ্ছি, একটা সময়ও আমি নষ্ট করিনি, সময়গুলো খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: </strong>কতবার ভাইবা দিয়েছেন এবং কততম ভাইভাতে সফল হয়েছেন? <br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা: </strong>প্রথমবার আমি প্রিপারেশন অনেক দেরিতে শুরু করার কারণে সে বার হয়নি। দ্বিতীয়বারের ভাইবাতে আমি সফল হয়েছি।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস:</strong> যারা বিচারক হতে চায়, তাদের উদ্দেশ্যে আপনার পরামর্শ কী?<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> নবীনদের উদ্দেশে একটাই কথা, যার যে লক্ষ্য থাকুক সময় নষ্ট না করে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। সৃষ্টিকর্তার প্রতিও বিশ্বাস রাখতে হবে। সাফল্য আসবেই ইনশাল্লাহ।</p>
<blockquote>
<p style="text-align: justify;">দুনিয়াতে বসেই কাউকে বিচার করতে পারছি, এই সম্মানটা আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন। এ সম্মানটা নষ্ট করবো না। আমি কখনোই চাইবো না, আমার মাধ্যমে কোনো দুর্নীতি বা কোনো মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হোক।</p>
</blockquote>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস:</strong> বিচারক হিসেবে দেশের জন্য আপনি কি অবদান রাখতে চান?<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> দুনিয়াতে বসেই কাউকে বিচার করতে পারছি, এই সম্মানটা আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন। এ সম্মানটা নষ্ট করবো না। আমি কখনোই চাইবো না, আমার মাধ্যমে কোনো দুর্নীতি বা কোনো মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হোক।</p>
<p style="text-align: justify;">যখন মানুষ বিচার পেতে আদালতে যায়, সে মানুষটার অবস্থা আমরা বুঝতে পারলে আমরা তাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করতাম না। তাদের একটা শেষ আশার জায়গা হলো আদালত। সে আদালতে যদি আমি ন্যায় বিচারটা না দিতে পারি তাহলে এই জীবনেও আমি তাদের কাছে দায়ী থাকবো এবং পরকালেও আল্লাহর কাছে আমি এটার জন্য দায়ী থাকবো।</p>
<p style="text-align: justify;">তাই আমি ন্যায়বিচারটা সর্বপ্রথম নিশ্চিত করতে চাই। সব জায়গায় যেন ন্যায় বিচার নিশ্চিত হয় আমার হাতের মধ্যে যতটুকু থাকবে, সেটা নিয়ে আমি কাজ করবো।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: </strong>ভাইবার সময় কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে, আপনি কীভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন?<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> আইন তুমি কত অল্প জানো এটা ব্যাপার না। কিন্তু যে আইনটা জানো সে আইনটা যেন নাড়ি-নক্ষত্র জানো। যে এই বিষয়টা আমি জানি এই বিষয়টা থেকে দশটা প্রশ্ন আসলেও যেন পারি। ভাইবাতে নরমালি একটা বিষয়ে ঢুকলে সেখান থেকেই একাধিক প্রশ্ন করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে যে প্রশ্নটাই করা হোক না কেন তুমি যেন উত্তর করতে পারো সে কনিফিডেন্টটা থাকতে হবে।</p>
<p style="text-align: justify;"><strong>দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস: </strong>আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময়ের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।<br /><strong>ফারজানা দিবা লিসা:</strong> দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের জন্য শুভকামনা রইলো।</p>
home_title -> UTF-8 string (136) "একাডেমিক ফলেও সেরা ছিলেন বিজেএসে দ্বিতীয় হওয়া শাওন"
$value[1]->home_title
share_title -> UTF-8 string (136) "একাডেমিক ফলেও সেরা ছিলেন বিজেএসে দ্বিতীয় হওয়া শাওন"
$value[1]->share_title
DetailNews -> null
$value[1]->DetailNews
article_shoulder -> string (0) ""
$value[1]->article_shoulder
article_hanger -> string (0) ""
$value[1]->article_hanger
article_summary -> UTF-8 string (503) "রুবাইয়াত হাসান শাওন। অদম্য মেধাবী শাওন নিজেকে প্রমাণ করেছেন প্রতিটি ধাপে ধাপ...
$value[1]->article_summary
রুবাইয়াত হাসান শাওন। অদম্য মেধাবী শাওন নিজেকে প্রমাণ করেছেন প্রতিটি ধাপে ধাপে। সদ্য প্রকাশিত পঞ্চদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় মেধাতালিকায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন।...
article_summary -> UTF-8 string (425) "কয়েকজন বন্ধু মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে পড়াশোনা শুরু করি। শুধু সাহস করে সিদ্ধান্ত ন...
$value[2]->article_summary
কয়েকজন বন্ধু মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে পড়াশোনা শুরু করি। শুধু সাহস করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম মাস্টার্স এবং বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) দুটোতেই অংশগ্রহণ করবো
সাবেক সংবাদ উপস্থাপিকা ও ব্র্যাক ব্যাংকের কর্মকর্তা সাফিনা আহমেদ তরীর (৩২) অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (৮ জুন) বিকালে রাজধানীর নিউ ইস্কাটন থেকে পরিবারের সদস্যরা তরীকে...
home_title -> UTF-8 string (217) "১০ মাসে ২২৭ স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরল শেখ মুজিব ও ফ্যাসিস্টের দোসরদে...
$value[1]->home_title
১০ মাসে ২২৭ স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরল শেখ মুজিব ও ফ্যাসিস্টের দোসরদের নাম
share_title -> UTF-8 string (217) "১০ মাসে ২২৭ স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরল শেখ মুজিব ও ফ্যাসিস্টের দোসরদে...
$value[1]->share_title
১০ মাসে ২২৭ স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরল শেখ মুজিব ও ফ্যাসিস্টের দোসরদের নাম
article_shoulder -> string (0) ""
$value[1]->article_shoulder
article_hanger -> UTF-8 string (104) "সর্বশেষ সরকারি ২৪ স্কুলের নাম পরিবর্তন"
$value[1]->article_hanger
article_summary -> UTF-8 string (429) "টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকাকালে শেখ হাসিনা নিজের পরিবারের সদস্য এবং আওয়ামী লীগ...
$value[1]->article_summary
টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকাকালে শেখ হাসিনা নিজের পরিবারের সদস্য এবং আওয়ামী লীগের নেতাদের নামে সারাদেশে একের পর এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রাথমিক থেকে শুরু...
উচ্চ মাধ্যমিকের তিন সহপাঠীর অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা যেন বন্ধুত্বের অনন্য দৃষ্টান্ত
article_shoulder -> UTF-8 string (58) "কুমিল্লা সরকারি কলেজ "
$value[2]->article_shoulder
article_hanger -> string (0) ""
$value[2]->article_hanger
article_summary -> UTF-8 string (507) "কুমিল্লা সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়া তিন সহপাঠী একসাথে অস্ট্রেলিয়ার...
$value[2]->article_summary
কুমিল্লা সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়া তিন সহপাঠী একসাথে অস্ট্রেলিয়ার ভিন্ন তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপসহ উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়ে বর্তমানে পড়াশোনা করছেন। তাদের এই অর্জন পরিবারসহ...
article_summary -> UTF-8 string (665) "অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী...
$value[4]->article_summary
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একে অপরের সাথে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। রবিবার (৮ জুন) প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে শুভেচ্ছা বিনিময়ের চিঠিগুলো শেয়ার করা হয়।
নোয়াখালীর-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের জনগণের উদ্দেশে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির বলেছেন, আপনারা এমন যোগ্য নেতা নির্বাচন করবেন, যিনি সংসদে গিয়ে আপনাদের সমস্যা সমাধানে...
home_title -> UTF-8 string (128) "যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা "
$value[6]->home_title
share_title -> UTF-8 string (128) "যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা "
$value[6]->share_title
article_shoulder -> string (0) ""
$value[6]->article_shoulder
article_hanger -> string (0) ""
$value[6]->article_hanger
article_summary -> UTF-8 string (729) "ভোলার লালমোহনে মো. ফাহিম (২৫) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ...
$value[6]->article_summary
ভোলার লালমোহনে মো. ফাহিম (২৫) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (৮ জুন) দুপুরে উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের বিচ্ছিন্ন চর কচুয়াখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরিবারের অভিযোগ, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মরদেহ ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
home_title -> UTF-8 string (107) "ভারতে বাড়ছে করোনা, এক দিনেই ৬ জনের মৃত্যু"
$value[7]->home_title
share_title -> UTF-8 string (107) "ভারতে বাড়ছে করোনা, এক দিনেই ৬ জনের মৃত্যু"
$value[7]->share_title
article_shoulder -> string (0) ""
$value[7]->article_shoulder
article_hanger -> string (0) ""
$value[7]->article_hanger
article_summary -> UTF-8 string (452) "ভারতে আবারও করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছে। দেশটিতে এক দিনেই মৃ...
$value[7]->article_summary
ভারতে আবারও করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছে। দেশটিতে এক দিনেই মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। আজ রবিবার (৮ জুন) দেশটির স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত...
article_summary -> UTF-8 string (450) "ঈদুল আজহা ত্যাগের মহিমায় উজ্জ্বল এক পবিত্র উৎসব। এই দিনে মুসলিমরা মহান আল্লা...
$value[9]->article_summary
ঈদুল আজহা ত্যাগের মহিমায় উজ্জ্বল এক পবিত্র উৎসব। এই দিনে মুসলিমরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি করেন। আত্মত্যাগ, নিবেদন, ও দায়িত্ববোধ—এই সবকিছু মিলেই ঈদুল...