‘স্কুলে শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করতে নিরুৎসাহিত করা হয়’
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৩, ০৫:২৬ PM , আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৩, ০৮:২৭ PM
ঔপনিবেশিক পেশিশক্তির প্রভাবে আমরা আমাদের ক্রিয়েটিভিটিকে ধ্বংস করে দিয়েছি। স্কুলে শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করতে নিরুৎসাহিত করা হয়। এমনকি বাড়িতেও একের অধিক প্রশ্ন করলে নিরুৎসাহিত করা হয়। অথচ আমরা সবাই গণতন্ত্র চাই। এমন পরিস্থিতিতে সারাবিশ্বের সঙ্গে তালমিলিয়ে শিক্ষা কারিকুলামকে রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
শনিবার (৮ জুলাই) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) আয়োজিত শিল্প-শিক্ষা খাতের সমন্বয়: পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ঔপনিবেশিক স্বার্থে আমাদের ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট করে দিয়েছি। অনেকদিন ধরে গণতন্ত্রের পথে চলছি। সবকিছু ঠিক করার সময় এসেছে। একাডেমিয়ার জন্য সক্ষমতা দেখানোর বিষয় রয়েছে। সব কাজের জন্য সরকারের কাছে যেতে হবে এমন কোন কথা নেই। নিজেদের উদ্যোগেও অনেক কাজ করা সম্ভব।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা ডিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সামির সাত্তার। এছাড়া বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান নাসরিন আফরোজ।
এতে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) পরিচালক প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, আইএলও বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পোটিআইনেন, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) গভর্নিং বোর্ডের সদস্য শফকাত হায়দার, বুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার এবং ইউজিসির সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন।