কেন পড়বেন বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে?

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস  © টিডিসি ফটো

প্রাচীন বাংলার ঐতিহাসিক ও বিখ্যাত একটি অঞ্চলের নাম বরিন্দ বা বরেন্দ্র; যা মূলত রাজশাহী এবং এর আশপাশের কিছু অঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত। রাজশাহী বাংলাদেশের মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলের কৃষি ও বাণিজ্য প্রধান প্রশাসনিক অঞ্চল নামে খ্যাত। লাল রঙের ভূমি প্রকৃতির এ বরেন্দ্র অঞ্চলে প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করে ‘বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়’। বর্তমানে ১৪ একরের এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্ষিপ্ত নাম ‘ববি’ বা (VU)।

উত্তরবঙ্গের মানুষের শিক্ষার মান বাড়িয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্নে গড়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এটি ২০১২ সালের ১৪ মার্চ প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং পাঠদান কার্যক্রম শুরু করা হয় একই বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে। ২০১৭ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থায়ী ক্যাম্পাসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বিভিন্ন বিভাগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ছয় হাজার ৫০০ জন।

স্থায়ী ক্যাম্পাস: বরেন্দ্র অঞ্চল তথা উত্তরবঙ্গের সর্বাধুনিক এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস গড়ে উঠেছে পরিবেশবান্ধব এবং শিক্ষানগরী শহর রাজশাহীর খড়খড়ি এলাকার প্রায় ৪৩ বিঘা জমির ওপর। পরিকল্পনা অনুসারে ভবিষ্যতে নির্মাণকাজ শেষে জমির মোট পরিমাণ হবে প্রায় ১০০ বিঘা।

বিশাল অঙ্কের টাকা ব্যয়ে সুসজ্জিত বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস, যা শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ প্রদান এবং নতুন সুযোগ-সুবিধার সৃষ্টি করবে। শিক্ষার্থীরা স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেন খুব দ্রুত ক্লাস করার সুযোগ পায় সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই ইউজিসির নির্দেশনায় দেওয়া সময়ের এক বছর আগেই ক্যাম্পাস নির্মাণকাজ করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বহুল কাঙ্ক্ষিত সে প্রতীক্ষার পালা শেষ হয়েছে গত ২৩ জুলাই।

সামার-২০২৩ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের বরণ ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম শুরু হয়েছে বিশাল আয়তন ও সুসজ্জিত স্থায়ী ক্যাম্পাসে।

স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামসমূহ: বিশ্ববিদ্যালয়টি বর্তমানে বছরে ২ সেমিস্টারে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ভর্তি ইচ্ছুকদের জন্য ভর্তির সুযোগ করে দিচ্ছে।
* স্প্রিং (জানুয়ারি-জুন)
* সামার (জুলাই-ডিসেম্বর)

অনুষদ এবং বিভাগ পরিচয়: বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি অনুষদের অধীনে ১১টি বিভাগ চালু রয়েছে। 

ব্যবসা ও আইন স্কুল
* ব্যবসা প্রশাসন 
* আইন ও মানবাধিকার

বিজ্ঞান ও প্রকৌশল স্কুল
* ফার্মেসি
* জনস্বাস্থ্য

প্রকৌশল স্কুল
* কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল
* তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল

কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান স্কুল
* অর্থনীতি 
* ইংরেজি
* সাংবাদিকতা
* রাষ্ট্রবিজ্ঞান
* সমাজবিজ্ঞান

বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী শিক্ষা প্রদান এবং বর্হিবিশ্বের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সামনের দিকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ল অ্যান্ড ল্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ট্যুরিজম, ইন্সুরেন্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ থেকে শুরু করে ফুড নিউট্রিশনসহ বিভিন্ন বিভাগ খোলার যে প্রক্রিয়াগুলো বর্তমানে সেগুলো প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় রয়েছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ-সুবিধা: নব-নির্মিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে থাকছে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, পরিবহন সুবিধা, আন্তর্জাতিক মানের ল্যাবরেটরি, লাইব্রেরি, খেলার মাঠ, ক্যাফেটেরিয়া, জিমনেশিয়ামসহ বিভিন্ন ধরণের সুযোগ যা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সহায়তা করবে। বর্তমানে প্রায় প্রায় তিন হাজারের অধিক শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ প্রদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি আরও আগ্রহ তৈরিতে সহায়তা করে যাচ্ছে।

গবেষণার দ্বার উন্মুক্ত করে তোলার জন্য ক্যাম্পাসে অবস্থিত রিসার্চ এবং আইসিটি সেন্টারে কাজ করার সুযোগ থাকবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনভিত্তিক পাঠযোগ্য বই-এর ব্যবস্থাও রয়েছে। এছাড়াও অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী দ্বারা কম্পিউটার ল্যাব, ফার্মেসি ল্যাব, ইইই ল্যাব, জেসিএমএস মিডিয়াকম ল্যাবসহ ১৮টি আন্তর্জাতিক মানের ল্যাবরেটরি পরিচালিত হচ্ছে।

কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টারের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেয়া হয় নানা যুগপযোগী কোর্সের। এছাড়াও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে আমেরিকান কর্নারের অবস্থান। যা স্থায়ী ক্যাম্পাসে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আমেরিকান কর্নারে পরিণত হতে চলেছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশ এবং দেশের বাহিরের দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক খন্ডকালীন বিভিন্ন বিভাগে পাঠদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিসীমা বুদ্ধিতে সহায়তা করছেন। 'ওয়ান স্টপ সার্ভিস' নামে একটি বুথ চালু রাখা হয়েছে। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের সব সমস্যার সমাধানের উপায়গুলো সহজেই খুঁজে পাবে। পাশাপাশি যে সকল শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার প্রতি অনাগ্রহী হয়ে পড়ছে তাদের জন্য নিয়মিত কাউন্সেলিং-এর ব্যবস্থা রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নিয়মিত আয়োজিত হয় প্রজেক্ট ফেয়ার, ডিবেট কম্পিটিশন, ফটো এক্সিবিশন, বিজনেস টক শো, আউটডোর ও ইনডোর গেমস, সেমিনার, জাতীয় এবং রয়েছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা। যা প্রতিটি শিক্ষার্থীকে স্নাতক শেষে চাকুরীর এক বিশাল রণক্ষেত্রে সফলভাবে টিকে থাকতে সহায়তা করে। এখানে সম্পূর্ণ শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কক্ষে মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে ক্লাস নেওয়া হয়।

কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টারের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেয়া হয় নানা যুগপযোগী কোর্সের। এছাড়াও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে আমেরিকান কর্নারের অবস্থান। যা স্থায়ী ক্যাম্পাসে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আমেরিকান কর্নারে পরিণত হতে চলেছে। কর্নারে শিক্ষার্থীরা আমেরিকান কৃষ্টি, সংস্কৃতি, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবসমূহ: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগেরই রয়েছে নিজস্ব ক্লাব। সেই ক্লাবগুলোতে শিক্ষার্থীরা সেমিনার, বির্তক প্রতিযোগিতা আয়োজন এবং গ্রুপ স্টাডি করে থাকে। যা তাদের মেধা বিকাশে সহায়তা করে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কিছু ক্লাব রয়েছে বিজনেস ক্লাব, রোবোটিক সোসাইটি, মুট কোর্ট ও ডিবেটিং ক্লাব, সোশিওলোজি ক্লাব, ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব, ইনফোস্মিথস ল্যাব, ফার্মা বি, ইকোনোমিক অ্যাসোসিয়েশন, কালচারাল ক্লাব, বরেন্দ্র ব্লাড লাইন, ছোট্ট স্বপ্ন, প্রথম আলো বন্ধুসভা, ফটোগ্রাফিক সোসাইটি, প্রোগ্রামার’স ওয়াল্ড ইত্যাদি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য এবং দূরদর্শিতা: শিক্ষার্থীরা যেন ২১ শতাব্দীতে আগত ক্যারিয়ারের চ্যালেঞ্জগুলো দক্ষ, বুদ্ধিমত্তা ও যোগ্যতার সাথে সম্পন্ন করতে পারে এবং মানব সম্পদ হিসেবে দেশ ও জাতির জন্য কাজ করতে পারে, এ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

শিক্ষা, গবেষণার ক্ষেত্রে বাইরের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সমপর্যায়ে পৌঁছানো এবং শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার প্রতি উৎসাহ দেওয়া এবং আগ্রহ তৈরি করা। ট্রাস্টি বোর্ডের নিরলস প্রচেষ্টায় একের পর এক স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে চলেছে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অর্জন এবং গৃহীত পদক্ষেপ: ২০২৩ সালের জুলাই মাসে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাময়িকী 'টাইমস্ হায়ার এডুকেশন' কর্তৃক প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইয়াং ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিংয়ে নিজেদের স্থান করে নিয়েছ বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।

এই ইয়াং ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিংয়ে স্থান পাওয়া ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিষয়ভিত্তিক তুলনায় বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ১১টি বিভাগের র‌্যাঙ্কিংয়ে ব্যবসায় প্রশাসন অষ্টম, ফার্মেসি ও আইন ষষ্ঠ, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) ও ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) ১০ম, রাষ্ট্র বিজ্ঞান ও জার্নালিজম সপ্তম, ইংরেজি ও অর্থনীতি নবম এবং সমাজবিজ্ঞান চতুর্থ স্থান অর্জন করে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এছাড়া শিক্ষার্থী-শিক্ষক অনুপাতে দ্বিতীয় ও ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপাতে তৃতীয় স্থান অর্জন করে প্রশংসিত হয়েছে।  

এর আগে, টাইমস হায়ার এডুকেশন' (টিএইচই) প্রকাশিত ‘এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং-২০২৩’ এর বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় স্থান অর্জন করেছে এই বিদ্যাপীঠ। ২০২২ সালের ২ জুন বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেশের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম শীর্ষ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় স্থায়ী ক্যাম্পাসে। উৎসবমুখর পরিবেশে এ সমাবর্তনে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

রুয়েট কর্তৃক আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল সিম্পোজিয়াম অন আইসিটি প্রতিযোগিতায় প্রজেক্ট কম্পিটিশনে ২০২২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই বিভাগ থেকে গঠিত একটি টিমের শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত পারদর্শিতা এবং দক্ষতার সাথে কাজ করে প্রথম স্থান অধিকার করে।

এছাড়াও সিএসই বিভাগের টিম বুয়েট হ্যাকাথনে অর্জন করে নেয় দ্বিতীয় স্থান। ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুট কোর্ট সোসাইটি-ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত অ্যান্টি করাপশান মুট কোর্ট কম্পিটিশনে অংশগ্রহণ করে চ্যাম্পিয়ন হবার বিরল কৃতিত্ব অর্জন করে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও মানবাধিকার বিভাগ। 

ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুণগত উৎকর্ষে শিক্ষার্থীদের একই প্ল্যাটফর্মের নিচে নিয়ে আসতে গঠন করা হয়েছে সবচেয়ে বৃহৎ বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন (প্রাক্তন ছাত্র সমিতি)। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসীমা বৃদ্ধিতে ভারত, থাইল্যান্ড ও ইউএস-এর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সমঝোতার চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে এবং প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় রয়েছে বিশ্বের বেশ কিছু নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়।

ফুলব্রাইট স্কলারশিপের আওতায় দুজন বিদেশি শিক্ষক নিয়মিত পাঠদানে অংশ নিবেন স্থায়ী ক্যাম্পাসে। শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাদানের জন্য নিয়ম-অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।


সর্বশেষ সংবাদ