কৃষি গুচ্ছের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কত আসন
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ০২ জুন ২০২৩, ০৮:৪২ AM , আপডেট: ০২ জুন ২০২৩, ০৮:৪২ AM
গুচ্ছভুক্ত ৮ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদন শুরু হবে আগামী ৮ জুন। যা চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। আগামী ৫ আগস্ট এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার ৮টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে সবমিলিয়ে আসন রয়েছে ৩ হাজার ৫৪৮টি।
বুধবার কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা স্বাক্ষরিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ১১৬ আসন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৭৫ আসন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৯৮ আসন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪৩ আসন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৪৫ আসন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩১ আসন, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০ আসন এবং হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯০টি আসন রয়েছে।
২০২২ সালের এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী ইংরেজিতে ১০, প্রাণিবিজ্ঞানে ১৫, উদ্ভিদবিজ্ঞানে ১৫, পদার্থবিজ্ঞানে ২০, রসায়নে ২০ এবং গণিতে ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ (এক) নম্বর প্রদান করা হবে এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে।
এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা হবে কৃষি গুচ্ছে। আগামী ৫ আগস্ট শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ভর্তি পরীক্ষায় মোট আটটি কেন্দ্র থাকবে। ১. বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ, ২. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর, ৩. শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; ৪. পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী; ৫. চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম; ৬. সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট; ৭. খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা; এবং ৮ হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষাকেন্দ্রগুলোর তালিকা অনুযায়ী আবেদনকারী শিক্ষার্থী কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে চান, তা ১ থেকে ৮ পর্যন্ত পরীক্ষাকেন্দ্রের পছন্দক্রম উল্লেখ করতে হবে। আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে আবেদনকারীর পছন্দক্রম এবং আবেদন ফি প্রদানের তারিখ ও সময়ের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে পরীক্ষাকেন্দ্র নির্ধারণ করা হবে।