বায়োটেকনোলজি কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ঢাবি, চবি রানার্সআপ
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৭ AM , আপডেট: ৩০ নভেম্বর -০০০১, ১২:০০ AM

দেশের সর্ববৃহৎ জীবপ্রযুক্তি বিষয়ক কুইজ প্রতিযোগিতা ‘জাতীয় আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বায়োটেকনোলজি কুইজ প্রতিযোগিতা-২০২৫’-এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ। আর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ রানার্সআপ হয়েছে। প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি বিভাগ।
গ্লোবাল নেটওয়ার্ক অব বাংলাদেশি বায়োটেকনোলজিস্টসের (জিএনওবিবি) আয়োজনে এবং নেটওয়ার্ক অব ইয়াং বায়োটেকনোলজিস্টস বাংলাদেশ’র (এনওয়াইবিবি) সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হয় এ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় আসর। এবারের আয়োজনে দেশের ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২০টি দল অংশগ্রহণ করে। চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয় শনিবার (১৯ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের আনোয়ারুল আজিম চৌধুরী গ্যালারিতে।
চূড়ান্ত পর্বের প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মানজুরুল করিম, এরিস্টো ফার্মার বায়োটেকনোলজি বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার ড. আবদুল হক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নুরুল ইসলাম ও আইসিডিডিআরবির বিজ্ঞানী ড. এনায়েত হোসেন।
আরো পড়ুন: জাবিতে গাছ কেটে ভবন নির্মাণের আয়োজন, শিক্ষার্থীদের বাধা
শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন এনওয়াইবিবি’র সহ-সভাপতি রাগিব মুত্তাকি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান। কুইজ মাস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. হামিদ হোসেন ও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গ্লোবাল নেটওয়ার্ক অব বাংলাদেশি বায়োটেকনোলজিস্টস’র সভাপতি ও ইউজিসি অধ্যাপক ড. জেবা ইসলাম সেরাজ।
রক্তদান ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান ‘ব্লাডব্রিজ’ আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে। এ আয়োজন দেশের জীবপ্রযুক্তি শিক্ষার প্রসার, গবেষণায় আগ্রহ সৃষ্টি ও তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজ্ঞানমনস্কতা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।