অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটিতে ‘পরিবেশ ও স্বাস্থ্যে প্লাস্টিকের প্রভাব’ শীর্ষক সেমিনার
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৯ PM , আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৯ PM
অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজিতে সুইডিস ইনস্টিটিউট এলামনাই নেটওয়ার্ক এবং সুইডেন এলামনাই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ এর আয়োজনে ‘পরিবেশ ও স্বাস্থ্যে প্লাস্টিকের প্রভাব’ বিষয়ক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়ামে সুইডিস ইনস্টিটিউট এলামনাই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ এর চেয়ারপার্সন মো. হারুন-অর রশিদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার এ.কে.এম দেলোয়ার হোসেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. আব্দুল কাইউম সরদার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জনাব মো. কামরান চৌধুরী, ফার্মেসী বিভাগের এডভাইজর প্রফেসর ড. মো. আসলাম হোসেন, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, কো-অর্ডিনেটরসহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কনসালটেন্ট এবং স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সংস্থার চেয়ারম্যান ডা. আবু জামিল ফয়সাল এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মিহির লাল সাহা। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. জসিম উদ্দিন, প্রফেসর ড. নুরুল ইসলাম এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মনিরুজ্জামান।
প্লাস্টিক ব্যবহারে পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনার উপরে সুইডেন সরকারের ব্যবস্থাপনার আলোকে বাংলাদেশে প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনায় গতিশীলতা আনায়নের সুপারিশ করা হয়।
প্রধান অতিথি উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আয়োজক সংস্থার পক্ষ থেকে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘প্লাস্টিক মুক্ত সপ্তাহ’ ক্যাম্পেইন পরিচালনার শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং এডাস্ট ক্যান্টিনসহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে প্লাস্টিক ব্যবহার কমানোর জন্য সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তা ও সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন সুইডেন এলামনাই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ এর চেয়ারপার্সন মো. মাহমুদুর রহমান।