আলোক স্বল্পতায় কুয়েট অধ্যাপকের লাশ উত্তোলন স্থগিত

অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন
অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন  © ফাইল ছবি

আজ মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকালে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের লাশ উত্তোলন করার চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু আলো স্বল্পতার কারণে শেষ পর্যন্ত লাশ তোলা সম্ভব হয়নি।

কুমারখালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান তালুকদার এ তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে কুষ্টিয়ার কুমারখালি থানা পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে এ লাশ উত্তোলনের চেষ্টা করে।

আরও পড়ুন: কুয়েটের অধ্যাপক সেলিমের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হচ্ছে

কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, আলো স্বল্পতার কারণে অধ্যাপক সেলিমের লাশ কবর থেকে তোলা স্থগিত করা হয়েছে। আগামীকাল বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে লাশ তোলা হবে। এরপর উনার লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করার পর লাশটি ফের ওই কবরেই দাফন করা হবে।

তিনি বলেন, খুলনার আদালতের নিদর্শনা পেয়ে ময়নাতদন্তের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশটি কবর থেকে তোলা হবে।

আরও পড়ুন: ছাত্রলীগের সঙ্গে বৈঠকের পর হার্ট অ্যাটাকে কুয়েট অধ্যাপকের মৃত্যু

এদিকে কুয়েটে যে কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এড়াতে এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম এবং হলগুলো বন্ধের সময়সীমা আগামী ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

আরও পড়ুন: কুয়েট শিক্ষকের মৃত্যু: ‘জোর করে ছাত্ররা তাকে অফিসে নিয়ে যায়’

এর আগে কুয়েটের ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর পর সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ৭৬তম সভায় ৩ ডিসেম্বর থেকে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত কুয়েট বন্ধ ঘোষণা করা হয়।


সর্বশেষ সংবাদ