‘মানসিকভাবে অসুস্থ কনস্টেবল কাওসার, চিকিৎসা করানো হয়েছে পাবনা মানসিক হাসপাতালেও’

‘মানসিকভাবে অসুস্থ কনস্টেবল কাওসার, চিকিৎসা করানো হয়েছে পাবনা মানসিক হাসপাতালেও’
‘মানসিকভাবে অসুস্থ কনস্টেবল কাওসার, চিকিৎসা করানো হয়েছে পাবনা মানসিক হাসপাতালেও’  © সংগৃহীত

রাজধানীর গুলশান থানার বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনের ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে সহকর্মী পুলিশ কনস্টেবল মনিরুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা করা কাওসার আলী মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন বলে দাবি তার স্ত্রী নিলুফা ইয়াসমিনের। তাকে বিভিন্ন সময়ে অন্তত তিনবার পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল। কাউসার নিয়মিত ওষুধ সেবন করতেন বলেও জানান তার স্ত্রী।

নিলুফা ইয়াসমিন বলেন, ‘কাওসারের মানসিক সমস্যা ছিল। রাঙ্গামাটির বরকলে চাকরি করার সময় তিনি মানসিক সমস্যায় ভোগেন। এরপর বিভিন্ন সময় সরকারিভাবেই তাকে পাবনা মানসিক হাসপাতালে অন্তত তিনবার চিকিৎসা করানো হয়েছিল। নিয়মিত ওষুধও সেবন করতেন। কাওসারের কাছে প্রেসক্রিপশনও আছে। কিছুদিন ধরে কাওসার খুবই কম কথা বলতেন।’

শনিবার রাত ৩টার দিকে স্বামীর হাতে তার সহকর্মী খুনের বিষয়টি তার স্ত্রীকে জানান আমজাদ হোসেন নামের পুলিশের এক কর্মকর্তা। কাওসারের দুই সন্তান আছে। ২০০৫ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি পুলিশের চাকরিতে যোগ দেন বলেও জানান তিনি।

এর আগে শনিবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে কাওসার আহমেদ নামে ওই কনস্টেবলের গুলিতে মনিরুল নিহত হন। তারা দু’জনই ফিলিস্তিনি দূতাবাসের বাইরে অবস্থিত পুলিশ বক্সে দায়িত্ব পালন করছিলেন। নিহত কনস্টেবল মনিরুল ইসলামের বাড়ি নেত্রকোনা। তিনি ২০১৮ সালে পুলিশে যোগ দেন।

এ ঘটনায় জাপান দূতাবাসের গাড়িচালক সাজ্জাদ হোসেন ও অজ্ঞাত এক সাইকেল আরোহী আহত হয়েছেন। তাদের চিকিৎসার জন্য নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।


সর্বশেষ সংবাদ

×
  • Application Deadline
  • December 17, 2025
  • Admission Test
  • December 19, 2025
APPLY
NOW!
GRADUATE ADMISSION
SPRING 2026!
NORTH SOUTH UNIVERSITY
Center of Excellence