জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন ইবির ১০ শিক্ষক
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ১৮ ডিসেম্বর ২০২১, ০৩:২০ PM , আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২১, ০৩:৩২ PM
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের গবেষণা প্রকল্পের আওতায় ২০২০-২১ অর্থবছরে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (এনএসটি) ফেলোশিপ পাচ্ছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ১০ জন শিক্ষক। এ অর্থবছরে মন্ত্রণালয়টির ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মসূচি’ খাত থেকে তারা বিশেষ গবেষণা অনুদান পাচ্ছেন।
আজ শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ বছর ৬৩৮টি গবেষণা প্রকল্পের অনুদানের জন্য নির্বাচিতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ছাত্রী হলের সামনে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, দেখে ফেলায় যুবককে মারধর
ফেলোশিপ পাওয়া ইবির শিক্ষকরা হলেন, ইকেট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সহযোগী অধ্যাপক ড. হেলাল উদ্দীন, অধ্যাপক ড. মনজুরুল আলম এবং অধ্যাপক ড. মমতাজুল ইসলাম।
এছাড়া বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু হেনা মোস্তফা জামাল হ্যাপী, প্রভাষক আনিসুল কবির, অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক, সহযোগী অধ্যাপক ড. আজিজুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ড. মফিজুল ইসলাম এবং সহকারী অধ্যাপক রেজাউল করিম।
আরও পড়ুন: সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এসএসসি পরীক্ষার দাবিতে সড়ক অবরোধ
শিক্ষকগণ যৌথভাবে প্রতিটি গবেষণার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। মনোনীত শিক্ষকগণ প্রতিটি গবেষণার জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় থেকে ২ থেকে ৪ লাখ টাকা করে পাবেন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ বিষয়ক প্রকল্পের গবেষণার জন্য ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছর থেকে বিশেষ গবেষণা অনুদান দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডক্টরাল পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এই অনুদান প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: ভর্তি তালিকায় এক ছাত্রের নাম ৬ বার!
উল্লেখ্য, ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে গবেষণা কার্যক্রমকে আরও এগিয়ে নিতে ক্যাটাগরি-১ (ভৌত বিজ্ঞান), ক্যাটাগরি-২ (জীব ও চিকিৎসাবিজ্ঞান), ক্যাটাগরি-৩ তে (খাদ্য ও কৃষি বজ্ঞান) এই ফেলোশিপ প্রদান করা হয়। তিন ক্যাটাগরির নির্ধারিত কমিটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত ও গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি, পোস্ট-ডক্টোরাল শিক্ষার্থী ও গবেষকদের আবেদন গ্রহণ, যাচাই-বাছাই ও সাক্ষাতকার গ্রহণের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এই ফেলোশিপ প্রদান করে থাকে।