প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৯৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। এরপর জি এম আজিজুর রহমান নামের একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাকে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে সাবেক উপাচার্য এম রোস্তম আলীকে সভাপতি ও প্রকল্প পরিচালককে সদস্যসচিব করে ১২ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
২০১৮ সালে শুরু হওয়া প্রকল্প শেষ করার কথা ছিল ২০২১ সালের জুনে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কোনো কাজ শেষ হয়নি। ফলে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়। এতে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৪৮০ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অথচ বর্তমানে প্রকল্পের কাজ মাত্র ৩০ শতাংশ শেষ হয়েছে। এতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন উপাচার্য হাফিজা খাতুন।
গত ৩০ মের সভায় প্রকল্প পরিচালক জি এম আজিজুর রহমান বলেন, দোতলা ভবন একতলা ও তিনতলা ভবন দোতলা করা হয়েছে সাবেক উপাচার্যের অনুমতি নিয়ে। মাটি পরীক্ষা ও পাইলিং ছাড়া ভবন নির্মাণ করা যাবে না বলে প্রকল্প অফিসকে অবগত করে। পরে বিষয়টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিতে উপস্থাপন করা হলে ভবনের পরিধি ছোট করা হয়। নির্মাণকাজের ধীরগতি বিষয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন সময়ে সতর্ক করে চিঠি দেওয়া হয়েছে।