নামাজরত অবস্থায় মোবাইলের রিংটোন বেজে উঠলে কী করবেন? 

১৫ আগস্ট ২০২৫, ০৮:৩৭ AM , আপডেট: ২৯ আগস্ট ২০২৫, ১০:৩৫ AM
নামাজের রুম

নামাজের রুম © সংগৃহীত

নামাজের সময় মোবাইল ফোনের হঠাৎ রিংটোন বেজে ওঠা শুধু ব্যক্তিগত মনোযোগকে বিঘ্নিত করে না বরং পাশের মুসল্লিদেরও শান্তি ও একাগ্রতা নষ্ট করতে পারে। ইসলামে নামাজকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, তাই এর সময় মনোযোগপূর্ণ থাকা অপরিহার্য। তাই নামাজের আগে মোবাইল ফোন সাইলেন্ট বা সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা উত্তম। 

তবে কখনো কখনো পরিস্থিতি অনির্দেশ্য হতে পারে, এবং নামাজরত অবস্থার হঠাৎ ফোন বেজে উঠলে কীভাবে আচরণ করা উচিত এবং কীভাবে মনোযোগ পুনরায় ফিরিয়ে আনা যায়, তা জানা সকল মুসল্লির জন্য প্রয়োজনীয়।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নামাজের সময় হলে সুন্দরভাবে ওজু করে এবং একাগ্রতার সঙ্গে সুন্দরভাবে রুকু-সিজদা করে নামাজ আদায় করে, তার এ নামাজ আগের সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যায়; যতক্ষণ পর্যন্ত না সে কোনো কবিরা গুনাহে লিপ্ত হয়। আর এ সুযোগ তার সারা জীবনের জন্য।

নামাজ পড়াবস্থায় রিংটোন বেজে ওঠে তখন কর্তব্য হলো- মোবাইলের দিকে না তাকিয়ে এক হাত দিয়ে দ্রুত বন্ধ করে দেওয়া। তা পকেটের ওপর থেকে বন্ধ করা হোক বা ভেতরে হাত দিয়ে বন্ধ করা হোক। নামাজ অবস্থায় মোবাইল বেজে উঠলে বন্ধ করার এটি উত্তম ব্যবস্থা; পকেট থেকে বের করে দেখে দেখে বন্ধ করলে, এক হাত দিয়ে বন্ধ করলেও নামাজ ভেঙে যাবে। কারণ এ অবস্থায় কোনো আগন্তুক তাকে দেখলে সে নামাজে নেই বলেই প্রবল ধারণা করবে এবং ফোল্ডিং সেটও না দেখে এক হাত দ্বারা দ্রুত বন্ধ করে দিলে নামাজ ভাঙবে না। কিন্তু যদি দুই হাত ব্যবহার করে কিংবা দেখে দেখে বন্ধ করে তবে নামাজ ভেঙে যাবে।

তেমনিভাবে এক হাত দিয়ে বন্ধ করতে গিয়ে যদি তিন তাসবিহ পরিমাণ সময় ব্যয় হয়ে যায়, তবুও নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে।

কুড়িগ্রাম জেলা যুবদল সভাপতির মৃত্যু
  • ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
রাতে এভারকেয়ারে তারেক রহমানসহ পরিবারের ঘনিষ্ঠরা
  • ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
আ.লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন দাখিলকালে কর্মী গ্রেপ্তার
  • ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
ঝালকাঠি–২ আসনে মনোনয়ন দাখিলের সময় দুইজন আটক
  • ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
আইনশৃঙ্খলা স্থিতিশীল রাখতে পুলিশ সদস্যদের যেসব নির্দেশ দিলে…
  • ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
জকসু নির্বাচনে শীর্ষ তিন পদে এগিয়ে ছাত্রশিবির 
  • ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫