এসএসসি ও সমমান

সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের পরীক্ষায় সব সূচকেই ফল ভালো

ফল পেয়ে উল্লাসে মেতেছে শিক্ষার্থীরা
ফল পেয়ে উল্লাসে মেতেছে শিক্ষার্থীরা  © জীবন আহমেদ

গতবারের চেয়ে এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও পাসের হার দুটোই বেড়েছে। শুধু তাই নয়, ফলাফলে গতবারের তুলনায় জিপিএ-৫ পাওয়া থেকে শুরু করে সব সূচকেই বেশ উন্নতি হয়েছে।

করোনার কারণে প্রথমবারের মতো এবার সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরীক্ষার ৩০ দিনের মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) ফল প্রকাশ করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন।

করোনার কারণে এবার যথাসময়ে গত ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। পরে ৯ মাস বিলম্বে গত ১৪ নভেম্বর সারাদেশে একযোগে এই পরীক্ষা শুরু হয়ে চলে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। তারপর মাত্র এক মাসের মধ্যেই এ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হলো। করোনা পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন শ্রেণি পাঠদান না হওয়ায় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হয় এ পরীক্ষা। ফলে একজন শিক্ষার্থী নৈর্বাচনিক তিনটি বিষয়ের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। আবশ্যিক বিষয়ে এ বছর পরীক্ষা হয়নি।

এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২২ লাখ ৪০ হাজার ৩৯৫ জন। এর মধ্য উত্তীর্ণ হয়েছে ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৪৬ জন। পাসের হার ৯৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ। গতবারের চেয়ে ১০.৭১ শতাংশ বেশি। গতবার ছিল ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ১৭ লাখ ৯২ হাজার ৩১২ জন। পাস করেছে ১৬ লাখ ৮৬ হাজার ২১১ জন। পাসের হার ৯৪ দশমিক ০৮। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২ লাখ ৭২ হাজার ৭২২ জন। পাসের হার ৯৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫১৪ জন পরীক্ষা দিয়েছে। এর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৬১৩ জন। পাসের হার ৮৮ দশমিক ৪৯। তাছাড়া, বিদেশের ৯টি কেন্দ্রে  ৪১৬ জন অংশ নেয়। এর মধ্যে পাস করেছে ৩৯৮ জন। পাসের হার ৯৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

এবার জিপিএ-৫ পাওয়া ১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৪০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭৯ হাজার ৭৬২ জন ছাত্র; আর ১ লাখ ৩ হাজার ৫৭৮ জন ছাত্রী। সেই হিসেবে ২৩ হাজার ৮১৬ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে। গতবছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল এক লাখ ৩৫ হাজার ৮৯৮ জন। এর মধ্যে ৬৫ হাজার ৭৫৪ জন ছিল ছাত্র এবং ৭০ হাজার ১৪৪ জন ছাত্রী।

এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় শুধু পাসের হার এবং জিপিএ-৫ বেশি নয়, বাকি সব সূচকেও উন্নতি হয়েছে। এবার ২৯ হাজার ৬০টি প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। গতবার এ সংখ্যা ছিল ২৮ হাজার ৭৯৬টি। গতবার ৩ হাজার ৬০৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও এবার তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৬৮৫টিতে। এবার শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বেড়েছে। এবার শতভাগ করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫ হাজার ৪৯৪টি, যা গতবার ছিল ৩ হাজার ২৩টি। তবে এবার শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানে কমেছে। গতবার শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ১০৪টি হলেও এবার সেটি কমে ১৮টিতে এসছে।

ফলাফলের বিস্তারিত তুলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছরে ফলের সূচকে বেশকিছু ইতিবাচক লক্ষণ প্রকাশ পেয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এর পেছনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যেমন- বিনামূলো সঠিক সময়ে শিক্ষার্থীদের হাতে পাঠ্যপুস্তক পৌঁছে দেওয়া, টেলিভিশনে দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের পাঠদান প্রচার, শিক্ষার উপকরণ হিসেবে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার এবং সুষ্ঠু-শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা পরিচালনা।

করোনাজনিত বৈরী পরিস্থিতির কারণে মন্ত্রণালয়ের নেওয়া কিছু পদক্ষেপ তুলে ধরে বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন ক্লাস, অ্যাসাইনমেন্ট এবং পরীক্ষার আগে দু’মাস শ্রেণি কার্যক্রম চলমান রাখা হয়েছে; এই পরীক্ষার জন্য সিলেবাস পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে; কেবল ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেছে।

“অবশিষ্ট বিষয়সমূহের নম্বর জেএসসি/জেডিসি থেকে সাবজেক্ট ম্যাপিং এর মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে। চতুর্থ বিষয়ের ক্ষেত্রে, যে ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে সে বিষয়গুলো ব্যতীত চতুর্থ বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ জেএসসি/জেডিসি পর্যায়ের আবশ্যিক বিষয় হতে সাবজেক্ট ম্যাপিং এর মাধ্যমে নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। উদাহরণ-চতুর্থ বিষয় উচ্চতর গণিত এর ক্ষেত্রে জেএসসি/জেডিসি এর গণিত বিষয়ের প্রাপ্ত নম্বর এবং চতুর্থ বিষয় জীববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে জেএসসি/জেডিসি এর বিজ্ঞানের প্রাপ্ত নম্বর সাবজেক্ট ম্যাপিং এর মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসের আলোকে এবার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের উত্তর প্রদানের ক্ষেত্রে প্রশ্নপত্রে অধিক বিকল্প প্রশ্ন রাখা হয়েছে।

বোর্ড ওয়ারি ফলের পরিসংখ্যান

পাসের হার ও জিপিএ-৫ এ এগিয়ে মেয়েরা
পাসের হার এবং জিপিএ-৫ পাওয়ার দিক দিয়ে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা। এবার মেয়েদের পাসের হার ৯৪ দশমিক ৫০ আর ছেলেদের পাসের হার ৯২ দশমিক ৬৯। অন্যদিকে মোট জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রী ১ লাখ ৩ হাজার ৫৭৮ জন এবং ছাত্র ৭৯ হাজার ৭৬২ জন। গতবছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল এক লাখ ৩৫ হাজার ৮৯৮ জন। এর মধ্যে ৬৫ হাজার ৭৫৪ জন ছিল ছাত্র এবং ৭০ হাজার ১৪৪ জন ছাত্রী।

পাসে সেরা ময়মনসিংহ, জিপিএ-৫ এ ঢাকা
এবারের চমক দেখিয়েছে ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ড। পাসের হারে সবার ওপরে রয়েছে তারা। তবে জিপিএ-৫ এ শীর্ষে অবস্থান করছে ঢাকা শিক্ষাবোর্ড। ময়মনসিংহ বোর্ডে অংশ নেয়া ১ লাখ ৩০ হাজার ৮৬৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৭.৫২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৯২ জন শিক্ষার্থী।

পাসের হারে ময়মনসিংহের ঠিক পরেই সিলেট। এই শিক্ষাবোর্ডে অংশ নেয়া ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৫৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৬.৭৮ শতাংশ। সিলেটে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ৪ হাজার ৮৩৪ জন।

পাসের হারে তৃতীয় কুমিল্লা বোর্ড। অংশ নেয়া ২ লাখ ১৯ হাজার ৭০৪ জন পরীক্ষার মধ্যে পাসের হার ৯৬.২৭ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ১৪ হাজার ৬২৬ জন।

দিনাজপুরে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৯৩ হাজার ৪১২ জন। ৯৪.৮০ শতাংশ পাস দিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে তারা। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ হাজার ৫৭৮ জন। এই তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে রাজশাহী। ২ লাখ ৬ হাজার ৩১৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৪.৭১ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ২৭ হাজার ৭০৯ জন।

এরপর রয়েছে ঢাকা বোর্ড। ৪ লাখ ৭২ হাজার ২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৩.১৫ শতাংশ। তবে জিপিএ-৫ পাওয়ার তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে এই শিক্ষাবোর্ড, ৪৯ হাজার ৫৩০ জন।

গ্রুপ ও জিপিএ ভিত্তিক ফলের পরিসংখ্যান

পাসের হারে যশোরের অবস্থান সপ্তম। ১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৩.০৯ শতাংশ। এই শিক্ষাবোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৬১ জন। এরপর রয়েছে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড। ১ লাখ ৫৮ হাজার ৬৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯১.১২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৭৯১ জন।

সাধারণ শিক্ষাবোর্ডগুলোর মধ্যে পাসের হারে একেবারে তলানিতে আছে বরিশাল বোর্ড। ১ লাখ ১৩ হাজার ৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯০.১৯ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ২১৯ জন।

মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডে এবার পাসের হার ৯৩.২২ শতাংশ। মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৯ জন। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ১৪ হাজার ৩১৩ জন। আর কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫১৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৮৮.৪৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ৫ হাজার ১৮৭ জন।

ফলের পরিসংখ্যান

মাদ্রাসায় জিপিএ-৫ বেড়ে দ্বিগুণ
দাখিল পরীক্ষায় এবার পাসের হার বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা। পাসের হার ৯৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়ার সংখ্যা ১৪ হাজার ৩১৩ জন, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।

এবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৯ জন শিক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে পাস করেছেন ২ লাখ ৭২ হাজার ৭২২ জন।

১ লাখ ৪৪ হাজার ৪৮৭ জন ছাত্রের মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯০৮ জন। আর ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮২ জন ছাত্রীর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮১৪ জন।

এবার মাদ্রাসায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ৩১৩ জন। গতবার এই সংখ্যা ছিল ৭ হাজার ৫৬১ জন। এবার জিপিএ-৫ পাওয়াদের মধ্যে ছাত্রী বেশি, ৮ হাজার ২০৬ জন। আর ছাত্র ৬ হাজার ১০৭ জন।

কারিগরিতে পাসের হার ও জিপিএ-৫ বেড়েছে
এবার এসএসসি ও দাখিল ভোকেশনাল পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ এর সংখ্যা বেড়েছে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় ৮৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। গতবার এই পাসের হার ছিল ৭২ দশমিক ৭০ শতাংশ। এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ১৮৭ জন। গতবার জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪ হাজার ৪৮৫ জন পরীক্ষার্থী।

চলতি বছর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শুধু এসএসসি ও দাখিল ভোকেশনালের পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫১৪ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১ লাখ ৩৭ হাজার ৬১৩ জন।

৫৪৯৪টিতে সবাই পাস, সবাই ফেলের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমে ১৮
এবার ৫ হাজার ৪৯৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শতভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে, কোনো শিক্ষার্থী পাস করেনি এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৮টি। গতবার ৩ হাজার ২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছিল, ১০৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। সেই হিসেবে শতভাগ পাসের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবার গতবারের তুলনায় ২ হাজার ৪৭১টি বেড়েছে, সব পরীক্ষার্থী ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে ৮৬টি।

বিদেশ কেন্দ্রে পাসের হার ৯৫.৬৭ শতাংশে
এবার বিদেশের ৯টি কেন্দ্রে পাস করেছে ৩৯৮ জন। পরীক্ষা দিয়েছিলো ৪১৬ জন। পাসের হার ৯৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। ৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস করেছে।

বহিষ্কার করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে
এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মাত্র ১২৩ জন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। যা অন্যান্য বারের চেয়ে অনেক কম। ২০২০, ২০১৯ ও ২০১৮ সালে এই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১১৫৫, ১০৩৬ এবং ১১২৯ জন।


সর্বশেষ সংবাদ