শিল্পীদের মাস্টার্স-পিএইচডির জন্য বৃত্তি দেবে সরকার
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ১৫ নভেম্বর ২০২২, ০৮:৪১ PM , আপডেট: ১৫ নভেম্বর ২০২২, ০৮:৪১ PM
শিল্পকর্মে বিশেষ অবদানের জন্য শিল্পীদের মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য বৃত্তি দেবে বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট। এছাড়া শিল্পীদের ষষ্ঠ থেকে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নরত মেধাবী সন্তানের শিক্ষার জন্য এককালীন বৃত্তি দেওয়া হবে।
সম্প্রতি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টের পক্ষ থেকে শিল্পকর্মে বিশেষ অবদানের জন্য শিল্পীকে মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য বৃত্তি প্রদান এবং শিল্পীদের ষষ্ঠ থেকে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নরত মেধাবী সন্তানের শিক্ষার জন্য এককালীন মঞ্জুরি/বৃত্তি/স্টাইপেন্ড দেওয়ার লক্ষ্যে নিম্নলিখিত নির্দেশাবলী অনুসরণ সাপেক্ষে আবেদন আহ্বান করা যাচ্ছে-
১. আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক ও প্রচলিত কোনো শাখার শিল্পী/সাহিত্যিক হতে হবে।
২. শিল্প/সাহিত্যকর্ম বিকাশে মৌলিক/বিশিষ্ট অবদান রেখেছেন এমন শিল্পী বা তার সন্তান বৃত্তি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
৩. সাধারণত ৪০ বছরের কম বয়সী শিল্পী বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে বয়স শিথিলযোগ্য।
৪. আবেদনকারীর বয়সের সত্যতা প্রমাণের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।
৫. আবেদনকারী শিল্পীর নামে একটি নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
৬. শিল্পকর্মে বিশেষ অবদানের জন্য বৃত্তি এবং শিল্পীদের মেধাবী সন্তানের শিক্ষার জন্য বৃত্তি/স্টাইপেন্ড/এককালীন মঞ্জুরি প্রত্যাশি শিল্পীকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে।
৭. আবেদন ফরম বিনামূল্যে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টে পাওয়া যাবে। আবেদন ফরমের ফটোকপি গ্রহণযোগ্য।
৮. আবেদন ফরম যথাযথভাবে পূরণ করে আগামী ১৫ ডিসেম্বর অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে নিজ নিজ জেলার জেলা প্রশাসক এবং ঢাকা মহানগরীর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে।
৯. দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি, (২) স্থায়ী ঠিকানার অনুকূলে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/ওয়ার্ড কমিশনার থেকে নাগরিকত্বের সনদের কপি, (৩) জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।