স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে সময় চেয়েছে স্টামফোর্ড-আশা

লোগো
লোগো  © ফাইল ছবি

নির্ধারিত সময়ে স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষাসহ সব কার্যক্রম স্থানান্তরে ব্যর্থ হওয়ায় শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রয়েছে বেসরকারি স্টামফোর্ড ও আশা ইউনিভার্সিটিতে। এই দুটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে সময় চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) কাছে লিখিত আবেদন করেছে। 

স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাওয়ার ক্ষেত্রে এক থেকে দেড় বছরের সময় চেয়ে ইউজিসিতে আবেদন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় দুটি । চিঠিতে তারা স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ কাজ শুরু করেছে বলে জানায়। আবেদনের প্রেক্ষিতে স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ সরেজমিনে পরিদর্শনও করেছে ইউজিসি।

ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি তাদের সম্পূর্ণ শিক্ষা কার্যক্রম স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় চেয়ে আবেদন করেছে। আর আশা ইউনিভার্সিটি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাবে বলে ইউজিসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছে।

লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ সরেজমিনে নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেছেন। 

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, আশা এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের কাছে লিখিতভাবে আবেদন করেছে। আমরা তাদের আবেদন এবং ক্যাম্পাস নির্মাণ কাজের অগ্রগতির প্রেক্ষিতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।

ক্যাম্পাস নির্মাণের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে আশা ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার আশরাফুল হক চৌধূরী দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, আমাদের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ জোরেশোরে চলছে। আশা করছি আগামী বছরের শুরুর দিকে আমাদের পুরো শিক্ষা কার্যক্রম স্থায়ী ক্যাম্পাসে পরিচালনা করতে পারব।

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইউনুছ মিয়া দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, আমরা লিখিত আবেদন করেছি। এর বেশি এই মুহূর্তে কিছু বলা সম্ভব নয়।


সর্বশেষ সংবাদ