যুদ্ধাপরাধীরা দেশে থাকতে পারলে মুরাদ হাসানের সমস্যা কি?
হয়তো সাবেক প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান আজ বিকালেই আবার ঢাকাতে পৌঁছবেন। তার ভাগ্যে কি আছে তা জানিনা। হয়তো জেলে যেতে হবে, নয়তো অসহায় হয়ে দেশেই জীবন কাটাতে হবে।
অসহায়ের মত মুখ ঢেকে দেশ ছাড়লেন কানাডার উদ্দেশে। করোনার প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র না থাকায় সেখানে ঢুকতে পারলেন না। ফেরত গিয়ে দুবাইতে ঢুকতে পারলেন না ভিসা না থাকায়।
এখন তিনি বিপদগ্রস্থ বলেই হয়তো মায়া লাগছে তার জন্য, আর কোনো কারন নাই। ব্যক্তিগতভাবেও আমার সাথে তার সম্পর্ক ভালো খারাপের কোনটাই না। হয়তো তিনি সুযোগ পেলে আমার বিরুদ্ধেও লিখবেন। যেমন, আগে অনেককে দিয়ে লিখিয়েছেন।
পড়ুন: পদত্যাগ করেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ
রাজনীতি করতে গেলে জেল-জুলুম থাকে। সংগ্রাম করতে হয়। মাফ মুক্তি চেয়ে, দেশের আইনে যা হয় তা মেনে নিয়ে দেশই এখন তার শেষ গন্তব্য। যুদ্ধাপরাধীদের মতো কুলাঙ্গারা যদি দেশে থাকতে পারে মুরাদ হাসানের সমস্যা কি?
তবে ওনার বুঝা উচিত, ভদ্র ও বিনয়ী হবার কোনো বিকল্প নেই। বেশি পক পক করা মাছ বরষীতে বেশি ধরা পরে। আর শেখ হাসিনা মাথার উপর থেকে হাত তুলে নিলে কোথাও যে জায়গা হয় না, তাও শিক্ষনীয়। [ফেসবুক থেকে সংগৃহীত]
আরও পড়ুন:
পদত্যাগ পত্রে যা লিখলেন ডা. মুরাদ
পদত্যাগপত্রেও মুরাদ হাসানের ভুল
সাজানো কক্ষে বসা হলো না ডা. মুরাদের
মুরাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে প্রজ্ঞাপন জারি
ঢাবিতে ডা. মুরাদের কুশপুত্তলিকায় জুতার মালা
ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি