নোবিপ্রবিতে ওয়ার্কশপ অন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং কর্মশালা
- নোবিপ্রবি প্রতিনিধি
- প্রকাশ: ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১২ PM , আপডেট: ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১২ PM
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ‘ওয়ার্কশপ অন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং: রিকয়্যারমেন্ট, অ্যাক্টিভিটিজ এন্ড চ্যালেঞ্জেস’ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়কে র্যাংকিংয়ে এগিয়ে নিতে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। বুধবার (১৩ নভেম্বর) ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) সেমিনার কক্ষে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক জি এম রাকিবুল ইসলামের সঞ্চালনায় ও আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. আসাদুন নবীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক।
অনুষ্ঠানে কি-নোট স্পিকার হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান।
এছাড়াও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন রেজিস্ট্রার, ইনস্টিটিউটের পরিচালকবৃন্দ, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, রিসার্চ সেলের পরিচালক ও কর্মকর্তাবৃন্দ, সাইবার সেন্টারের পরিচালক ও কর্মকর্তাবৃন্দ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ও কর্মকর্তাবৃন্দ, ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপাচার্য বলেন ‘র্যাংকিংয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে এটাই প্রথম ওয়ার্কশপ, যা অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটিকে আরও যুগোপযোগী করে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে সাইবার সেন্টার ও আইসিটি সেলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। র্যাংকিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে সবাই একসাথে কাজ করবো। কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী সবাইকে ধন্যবাদ।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক বলেন, ‘কর্মশালায় আপনাদের স্বাগত জানাই। নোবিপ্রবিকে র্যাংকিংয়ে এগিয়ে নিতে যার যার অবস্থান থেকে সবাই মিলে কাজ করবো। এক্ষেত্রে যে সকল চ্যালেঞ্জ আসবে আমাদেরকে তা মোকাবেলা করতে হবে।’
কি-নোট স্পিকার অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম না থাকলে শিক্ষকগণ রিসার্চ গ্র্যান্ট এর জন্য আবেদন করতে পারেন না। তাই আপনাদেরকে র্যাংকিং নিয়ে ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে। র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যারা ভূমিকা পালন করেন তারা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ। ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাকাল্টি নিযুক্ত হলে এক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটকে সমৃদ্ধ করতে হবে। এর ফলে র্যাংকিংয়ে ও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।’