সিকৃবিতে প্রায়োগিক বিজ্ঞান বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

সিকৃবিতে প্রায়োগিক বিজ্ঞান বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন
সিকৃবিতে প্রায়োগিক বিজ্ঞান বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন  © সংগৃহীত

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) ‘এপ্লাইডসায়েন্সস, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট’ বিষয়ে দুই দিনব্যাপী ১০ম আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়েছে। কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ এ সম্মেলনের আয়োজন করে।

সোমবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন সিকৃবি ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার। প্রভাষক সুমাইয়া রশিদ-এর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন কনফারেন্স চেয়ার কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রাশেদ আলমামুন।

আরও পড়ুন: র‌্যাগিংয়ে জড়িত শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিল করবে রাবি 

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিকৃবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনলাইনে বক্তব্য রাখেন, ভারতের বিআরক্রপএর সভাপতি ও সিইও প্রফেসর ড. হাফিজ বাশা, ও এনআইটিএর সাবেক পরিচালক প্রফেসর ড. এস সুন্দও রাজন।

এছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন, মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদীয় ডিন প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, জাপানের কুমামুতু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. সুচিটরি, ব্রæনাইয়ের দারুস সালাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ফারহানা হক এবং ভারতের ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সুরায়ান নারায়ণ।

আরও পড়ুন: সেন্ট গ্রেগরি স্কুলে হিজাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিকৃবি ভিসি প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার বলেন, টেকসই কৃষি উন্নয়নে প্রযুক্তি নির্ভর কৃষিই একমাত্র সমাধান। তিনি আরও বলেন, কৃষি ও কৃষকের জীবনমান উন্নয়নে প্রযুক্তি নির্ভর কৃষি ব্যবস্থাপনাকে বেগবান করতে হলে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন।

কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রাশেদ আল মামুন বলেন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বারের মতো এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রযুক্তি নির্ভর কৃষিকে এগিয়ে নিতে হলে বৈশ্বিকভাবে গবেষকদের এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।

আরও পড়ুন: বিবাহিত ছাত্রীদের হল ছাড়ার নির্দেশ স্থগিত

‘স্মার্ট ফার্মিং টেকনোলজি ফর সাসটেইনেবল এগ্রিকালচারাল ডেভলপমেন্ট’ শীর্ষক এই সম্মেলনে ৪টি সেশনে বিশ্বেরবিভিন্ন দেশের অর্ধ শতাধিক শিক্ষক, বিজ্ঞানী ও গবেষকগণ তাদের গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।


সর্বশেষ সংবাদ