আইইউবিএটি হাল্ট প্রাইজ অন-ক্যাম্পাস নিবন্ধন শুরু আজ

আইইউবিএটির হাল্ট প্রাইজ অন-ক্যাম্পাস প্রোগ্রামের জন্য নিবন্ধন শুরু হচ্ছে আজ
আইইউবিএটির হাল্ট প্রাইজ অন-ক্যাম্পাস প্রোগ্রামের জন্য নিবন্ধন শুরু হচ্ছে আজ  © সংগৃহীত

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) হাল্ট প্রাইজ অন-ক্যাম্পাস প্রোগ্রামের জন্য নিবন্ধন শুরু আজ সোমবার (১ জানুয়ারি)। এ প্রক্রিয়া চলবে আগামী ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত। হাল্ট প্রাইজ অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রামের আয়োজন করে হাল্ট প্রাইজ আয়োজক কমিটি। ২০২৩-২৪ সেশনে ক্যাম্পাস ডিরেক্টর হিসেবে রয়েছেন মো. আসাদুজ্জামান। সহকারী ক্যাম্পাস ডিরেক্টর হিসেবে আছেন নুর-ই জান্নাতুল ফারজানা।

হাল্ট প্রাইজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম বার্ষিক ব্যবসায়িক ধারণা তৈরির প্রতিযোগিতা। বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১২১টি দেশের প্রায় দেড় হাজার ক্যাম্পাসে একযোগে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতার গ্লোবাল ফাইনাল রাউন্ডে বিজয়ী দলকে হাল্ট প্রাইজ ফাউন্ডেশন এক মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করে।

আইইউবিএটির ক্যাম্পাস ডিরেক্টর মো. আসাদুজ্জামান বলেন, এ প্রতিযোগিতাটি নোবেল বিজয়ী ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস ‘ছাত্রদের জন্য নোবেল পুরস্কার’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তাই সব শিক্ষার্থীকে উৎসাহিত করেছেন এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে এবং তাদের প্রতিভা প্রদর্শন করতে।

হাল্ট প্রাইজ প্রতিযোগিতা চারটি পর্বে আয়োজিত হবে। পর্যায়গুলো হলো- ক্যাম্পাস রাউন্ড, রিজিওনাল সামিট, এক্সিলারেটর, গ্লোবাল ফাইনাল। ক্যাম্পাস প্রোগ্রামে এ প্রতিযোগিতার রয়েছে তিনটি রাউন্ড। এর মধ্যে অ্যাবস্ট্রাক্ট সাবমিশন, সেমি ফাইনালে প্রেজেন্টেশন স্লাইড ব্যবহার করে উপস্থাপনা এবং ফাইনাল।

প্রতিযোগিতায় তিন থেকে পাঁচ জনের একটি দল অংশগ্রহণ করতে পারবে। অংশগ্রহণকারী দলের মধ্যে সেরা দলগুলো ফলোআপের মাধ্যমে এগিয়ে যাবে। সেখান থেকে ছয়টি দলকে ফাইনালে অংশগ্রহণের জন্য বাছাই করা হবে। এ ছয়টি দলের মধ্যে সেরা তিনটিকে চূড়ান্ত বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হবে। অন-ক্যাম্পাস রাউন্ড থেকে বিজয়ী দলগুলো আঞ্চলিক সামিটে যাবে। সেখান থেকে বিজয়ী দল গ্লোবাল সামিটে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।

প্রথমবারের মতো এবার কোনো নির্ধারিত থিম থাকছে না। যেকোনো এসডিজি গোলের সাথে সমন্বয় করেই যেকোনো টিম বিজনেস আইডিয়া জেনারেট করতে পারবে। এবারের হাল্ট প্রাইজের মূল প্রতিপাদ্য ‘আনলিমিটেড’ অর্থাৎ এসডিজির (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) ১৭টি লক্ষ্যের সমন্বয়ে যেকোন একটি অথবা একাধিক লক্ষমাত্রা মেনে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে বিজনেস আইডিয়া প্রেজেন্ট করতে হবে।


সর্বশেষ সংবাদ