রাজধানীসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করছেন আন্দোলনকারীরা।
সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের পাড়ায়-মহল্লা, রাজপথে কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় হামলা করে ১৩ পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করেছেন আন্দোলনকারীরা।
সরকারবিরোধী অসযোগের মধ্যে নরসিংদী শহরে আওয়ামী লীগের ছয় নেতাকর্মীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার খবর পাওয়া গেছে।
লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগ ও আন্দোলনকারীদের মধ্যকার সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে অন্তত ৪ জন নিহত হয়েছেন।
সারাদেশে চলছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সরকার পতনের এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন।
ছাত্রলীগ-যুবলীগের সঙ্গে কয়েক দফা ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে
রাজধানীর মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে বছিলা ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা আন্দোলনকারীদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
মুন্সিগঞ্জে ২ জন, রংপুরে ২ জন এবং বগুড়ায় ২ জন, মাগুরায় ১ জন, কুমিল্লায় ১ জন এবং কিশোরগঞ্জে ১ জন…
ফেসবুকসহ নানা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাজপথে সরব থাকার কথা জানিয়ে পোস্ট করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের প্রায় সকল নেতাকর্মী।