গণবিজ্ঞপ্তি মার্চে নাকি এপ্রিলে—জানালেন চেয়ারম্যান

সাইফুল্লাহিল আজম ও এনটিআরসিএ লোগো
সাইফুল্লাহিল আজম ও এনটিআরসিএ লোগো  © ফাইল ছবি

আগামী মার্চ মাসের মধ্যে ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। কোনো কারণে মার্চে সম্ভব না হলে এপ্রিলে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহিল আজম।

এনটিআরসিএ’র চেয়ারম্যান আরও বলেন, আমাদের প্রাথমিক পরিকল্পনা হলো- মার্চের মধ্যে ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা। সে লক্ষ্যে কাজও করা হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ই-রেজিস্ট্রেশন শেষ হয়েছে। খুব দ্রুত শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। তথ্য পাওয়ার দ্রুত সময়ের মধ্যে ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

এদিকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু করতে টেলিটকের সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তাদের ডেকেছিল এনটিআরসিএ। ই-রেজিস্ট্রেশন কৃত প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিকভাবে তথ্য হালনাগাদ করেছে কি না সে বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া হয়েছে। এছাড়া দ্রুত সময়ের মধ্যে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম শুরুর তাগাদা দেওয়া হয়েছে।

নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে এনটিআরসিএ’র এক কর্মকর্তা দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে জানান, চলতি মাসের মধ্যে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ শুরুর বিষয়ে আলোচনা করতে টেলিটকের কর্মকর্তাদের ডাকা হয়েছিল। আমরা কিছু তথ্য তাদের যাচাই করতে বলেছি। এই প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র সচিব ওবায়দুর রহমান দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পূর্বে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। এজন্য কিছু কাজ বাকি রয়েছে। সে বিষয়ে আলোচনা করতে টেলিটকের কর্মকর্তাদের ডাকা হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট দূর করতে প্রতিবছর একাধিক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে এনটিআরসিএ’র। এজন্য বছরে একাধিকবার শূন্য পদের তথ্যও সংগ্রহ করা হবে। 


সর্বশেষ সংবাদ