এক বছরে ৬৩ কারখানা বন্ধ, কাজ হারিয়েছেন ৩২ হাজার শ্রমিক

  © প্রতীকি ছবি

গত বছর (২০১৯ সাল) শুধুমাত্র বিজিএমইএর আওতাধীন ৬৩ কারখানা বন্ধ হয়েছে। এতে কাজ হারিয়েছেন ৩২ হাজার ৫৮২ শ্রমিক। আজ বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে উত্থাপিত সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি বেগম শামসুর নাহারের মৌখিক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এই তথ্য জানান।

এসময় মন্ত্রী বলেন, চাকরি হারানো শ্রমিকদের নতুন কর্মসংস্থানের জন্য তাদের দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। এর অধীন তৈরি পোশাক খাতে ভবিষ্যতে কাজ করবে এমন জনগোষ্ঠীর প্রশিক্ষণের বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়া সংসদে আজ সরকারদলীয় এমপি আনোয়ার হোসেন খানের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে পেঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ২৪ লাখ টন। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পেঁয়াজের উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ২৩.৩০ লাখ টন। এ পণ্যের উৎপাদন থেকে বিপণন পর্যন্ত সময়ে ৩০-৩৫ শতাংশ এবং আমদানিকৃত পেঁয়াজের মানের ভিন্নতা অনুসারে ১৫-২০ শতাংশ পর্যন্ত পচে যায়। খাবারে অনুপযোগী পেঁয়াজ বাদ দিলে নিট উৎপাদন ১৫.১৪ লাখ টন। ফলে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৮-৯ লাখ টন।

মন্ত্রী বলেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত দেশে বীজ উৎপাদিত পেঁয়াজ সংগ্রহের মৌসুম। মৌসুম শুরু হলে সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে এবং মূল্য স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।


সর্বশেষ সংবাদ