জাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটার সাক্ষাৎকার ১১ ও ১২ জানুয়ারি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তির জন্য আবেদনকারী সকল শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার আগামী ১১ ও ১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
শনিবার (১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব মো. আবু হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: জাবি ভর্তি পরীক্ষায় নম্বর বণ্টন যেভাবে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুক্তিযোদ্ধা 'সন্তান ও নাতি-নাতনি' কোটায় ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার আগামী ১১ ও ১২ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক নুরুল আলমের কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, সাক্ষাৎকারের সময় শিক্ষার্থীদের অবশ্যই পিতা-মাতা, দাদা-দাদী ও নানা-নানীর মুক্তিযোদ্ধা সংক্রান্ত মূল সনদপত্র ও ডিজিটাল সনদপত্র, সরকারি গেজেট/লাল মুক্তিবার্তা/সবুজ মুক্তিবার্তার মূলকপি এবং মুক্তিযোদ্ধা সংক্রান্ত সরকারি ভাতা প্রাপ্তির প্রমাণপত্রসহ সকল কাগজপত্র সঙ্গে আনতে হবে।
আরও পড়ুন: জাবি ‘সি’ ইউনিটের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতিমূলক টিপস
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ড/পাসপোর্ট/জন্ম নিবন্ধন সনদ, শিক্ষা সনদ এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট থেকে সম্পর্কের প্রমাণপত্রের মূল কপি ও আবেদনপত্রের এক সেট ফটোকপি সাক্ষাৎকারের সময় সঙ্গে আনতে হবে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তির যে কোন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্র এবং নাতি-নাতনির ক্ষেত্রে সম্পর্কের প্রমাণপত্রসহ অন্যান্য প্রদত্ত তথ্য মিথ্যা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিলসহ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের সময় অনুপস্থিত আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের পরবর্তীতে ভর্তির কোন সুযোগ থাকবে না।
আরও পড়ুন: জাবি ৪৯ ব্যাচের ক্যাম্পাস ভাবনা
এতে আরও জানানো হয়, ভর্তির জন্য নির্বাচিত সকল শিক্ষার্থীদের তালিকা পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে প্রচার করা হবে। এছাড়া সকলকে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অবশ্যই সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক পরে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হবে।