১৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৯:১১

সাদা ও নীল দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

ছবিতে (উপরে) নীল দলের সভাপতি প্রার্থী অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া। (নিচে) সাদা দলে সভাপতি প্রার্থী অধ্যাপক ড. লায়লা নূর ইসলাম ও অধ্যাপক ড. মো. হাসানুজ্জামান।  © টিডিসি ফটো

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যকর পরিষদ ২০২০-এর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর। ওই দিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবে এ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে সামনে এরইমধ্যে প্যানেল চূড়ান্ত করেছে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দল ও বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সাদা দল।

নীল দলের সভাপতি প্রার্থী আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া।

নীল দলের প্রার্থী তালিকা



অন্যদিকে বিএনপিপন্থী সাদা দল থেকে সভাপতি প্রার্থী প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. লায়লা নূর ইসলাম ও ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলোজি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. হাসানুজ্জামান।

নির্বাচনে অংশগ্রহণ বিষয়ে সভাপতি প্রার্থী অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সার্বিক উন্নয়নে আমরা কাজ করছি। বঙ্গবন্ধু স্কলারশিপ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বহুমাত্রিক উদ্যোগের ফলে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি নীল দলের প্রতি শিক্ষকদেও আস্থা রয়েছে। আমাদের শিক্ষকরা অতীত অর্জনকে বিবেচনায় নিয়ে নীল দলকে পূর্ণ প্যানেলে বিজয়ী করবে বলে প্রত্যাশা করি।’

সাদা দলের প্রার্থী তালিকা

 

সার্বিক বিষয়ে জানিয়ে সাদা দলের সভাপতি প্রার্থী অধ্যাপক ড. লায়লা নূর ইসলাম ইসলাম দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, শিক্ষক সমিতির নির্বাচনকে সামনে রেখে আমরা ইতোমধ্যে শিক্ষকদের কাছে পৌঁছার চেষ্টা করছি। বিশেষ করে শিক্ষকদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতসহ শিক্ষকদের মানোন্নয়নে কাজ করবে সাদা দল। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, আজকে সবকিছুই এক কেন্দ্রীক হয়ে গেছে। এর পিছনে অবশ্য অনেক কারণ আছে। তবে সেগুলো বলতে চাচ্ছি না। আমরা চাই প্রশাসনে এবং শিক্ষক রাজনীতিতেও একটা ব্যালেন্স আসুক। তিনি আরো বলেন, আজকে শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে থাকা একটি বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে নিজেদের সুনাম বৃদ্ধি করবে সেখানে আজ অন্য কথা শুনতে হচ্ছে আমাদের।